[HIDE]
অভয়ের কাছে যেতে গিয়ে আবার বাধা পায় তাথৈ, ওখানকার লোকেরা ওকে যেতেই দেয় না আজ যদিও ও একা আসেনি সাথে অমিয়কেও নিয়ে এসেছে, যদিও অমিয় আসতে চায়নি ওর কিছুতেই বিশ্বাস হয়নি যে অভয় বেঁচে আছে ও বারবার বলেছে "আপনার ভুল হচ্ছে মিস্ ভট্টাচার্য, অভয় বেঁচে থাকলে আমার সাথে যোগাযোগ করতোই"
কিন্তু তবুও তাথৈ কোনোমতে বুঝিয়ে নিয়ে এসেছে, কিন্তু ঢুকতে দিলে তো। তাথৈ বারবার ওদের বোঝাতে চেষ্টা করে যে ওকে ওদের বস চেনে এর আগেও সে দেখা করে গেছে কিন্তু কে শোনে কার কথা।
"কি হচ্ছে এখানে?" একটা পুরুষ টণ্ঠ শুনে সবাই চমকে তাকায়, তাথৈ আর অমিয় দুজনেই লক্ষ্য করে যে আগন্তুক কে দেখে ওখানের লোকগুলো সম্মানের সাথে এগিয়ে যায় গিয়ে কিছু বলে, তারপর আগন্তুক তাদের দিকে এগিয়ে এসে বলে: আপনি এখানে কি করছেন মিস্ ভট্টাচার্য?।
আপনি আমাকে চেনেন?
আপনার সাথে সম্মুখ পরিচয় এর আগে হয়নি।
ওহ, আমি অভয়ের সাথে দেখা করতে এসেছিলাম আর ও অমিয় ও অভয়ের সাথে দেখা করতে এসেছে।
এইসময় একজন লোকাল লোক এগিয়ে এসে আগন্তুককে বলে: দেখুন না ভাইজান কতবার বলেছি যে ওই নামে এখানে কেউ থাকে না তবুও উনি শুনছেন না।
ঠিক আছে তুমি যাও। লোকটা চলে গেলে তাথৈ বলে: দেখুন আমি এর আগে এসে অভয়ের সাথে দেখা করে গেছি, কিন্তু এখন আর আমাকে যেতে দিচ্ছে না আপনি প্লিজ আমাদের যেতে দিন।
কোনো লাভ নেই, আপনি যার সাথে দেখা করতে এসেছেন তিনি এখন এখানে নেই, কবে ফিরবেন ঠিক নেই, কাজেই আপনারা ফিরে যান, আর তার নাম রয়।
কিন্তু..
কোনো কিন্তু নয় আমি চাইলে আপনাদের এখান থেকে বার করে দিতে পারতাম কিন্তু সেটা করিনি, এবার আপনারা নিজেই চলে যান।
তাথৈ আর অমিয় ফিরে আসছে এমন সময় আমিরের ফোন বাজলো, সে ফোনটা কানে দিয়ে বলে "বলো, সব ঠিক আছে?"।
অফিসে মায়ের শরীর খারাপের খবরটা শুনেই কোনোমতে তাড়হুড়ো করে বাণিজ্যনগরীতে নিজের বাংলোয় ফেরে এআরসি। মায়ের রুমে ঢুকে দেখে তিনি বিছানায় শুয়ে আছেন পাশে মাসি বসে আছে।
কি হয়েছে মা? এখন কেমন আছো? ডাক্তার কোথায়?
আস্তে আস্তে বাবু আগে শান্ত হয়ে বস তারপর বলছি। কথাটা বললেন মাসি।
আগে বলো কি হয়েছে? ডাক্তার কোথায়, আসেনি?
ডাক্তার এসেছিল দেখে গেছে।
কি হয়েছে?
কিছুনা, পূজোয় উপোস রেখেছিল তাই শরীর দুর্বল ছিল তাই মাথাটা একটু ঘুরে গিয়েছিল।
এত পূজো আর উপোস কিসের? প্রায় গর্জে ওঠে এআরসি।
এই শুরু হলো। আস্তে আস্তে বলে এআরসির মা অমৃতাদেবী।
আমি ভালোভাবে বলছি এসব বন্ধ করো নাহলে কিন্তু..
নাহলে কি করবি?
এবাড়িতে পূজোআচ্চা বন্ধ করে দেবো।
তোর কথামতো নাকি?
হ্যাঁ, আমার কথা মতো।
তোর বাড়ি বলে যা খুশি করবি?
যদি তাই মনে করো তাহলে তাই।
দিদি, চলোতো ওর বাড়িতে ওই থাকুক আমরা চলে যাবো।
তোমরা মা-ব্যাটায় কথা বলো আমি নীচে যাই। বলে বিন্দু মাসি চলে গেলেন।
তোমাকে কে বেরোতে দেয় আমি দেখবো, পূজো করে শরীর খারাপ করলে এখন কোন ঠাকুর দেখতে আসছে?
বাবু, তোকে বলেছি না এসব বলবি না। এবার অমৃতা দেবীও গর্জে উঠলেন, কিন্তু শরীর দুর্বল তাই আবার বিছানায় এলিয়ে পরলেন।
মা.. তুমি ঠিক আছো? আচ্ছা আচ্ছা তুমি পূজো করো কিন্তু উপোস করার কি দরকার?
এতই যদি মায়ের চিন্তা তাহলে কোথায় ছিলি এতদিন?
মা তোমাকে তো বলেছি আমি কোথায় ছিলাম..
এবার ওসব ছাড় অভয়, ওসব পুরনো কথা, এখানে আমরা নতুন জীবন শুরু করেছি।
যতদিন না ওই লোকটাকে শেষ করছি ততদিন আমি শান্তিতে থাকতে পারবো না মা, ওই লোকটা আমার বাবাকে আমার থেকে কেড়ে নিয়েছে, আমাদের যে জমিতে আমরা নিজেদের স্বর্গ বানিয়েছিলাম ওই জায়গায় লোকটা নিজের পাপের হেড অফিস করেছে, আমাদের শান্ত সুখী আনন্দের জীবনটাকে তছনছ করে দিয়েছে, ওকে আমি ছাড়বো না।
আর ওই মেয়েটা?
কোন মেয়েটা? অবাক হয় এআরসি।
ওই যে যার সাথে তুই স্কুলে..
না, ওর সাথে আমার আর কোনো সম্পর্ক নেই।
তোর বাবার কিন্তু ওকে খুব পছন্দ ছিল, কি যেন নাম?
ওর কথা ছাড়ো মা, ও ওর পরিবারের মতোই, একটুও আলাদা নয়।
আলাদা হতেও তো পারে।
না, আলাদা নয় আর ওর কথা ছাড়ো, তুমি রেস্ট নাও।
তুই কি আবার যাবি?
যাবো, তবে আগে তুমি সুস্থ হবে তারপর।
পরদিন লাঞ্চে অনেকদিন পর মায়ের হাতের রান্না খেলো এআরসি, ছেলেকে কাছে পেয়ে অনেকটাই সুস্থ হয়ে উঠেছেন।
এবার কিন্তু আমি তোর সাথে যাবো। খাওয়া শেষ হতেই ছেলেকে কথাটা বললেন অমৃতাদেবী।
এখনই কি? তুমি আরও সুস্থ হও তারপর যেয়ো।
আমি ঠিক আছি, এবার আমি কোনো কথা শুনবো না তোর সাথে যাবোই।
মা..
না, তুই এবার নিয়ে যাবি ব্যাস।
আচ্ছা ঠিক আছে, তুমি এখন যাও রেস্ট নাও, যখন আমি যাবো তখন দেখা যাবে।
মা চলে যাওয়ার পর এআরসি ফোন করে "হ্যালো, আমির?"
বলো, সব ঠিক আছে?"।
হ্যাঁ।
আম্মির শরীর ভালো?
হুমমম, আগের থেকে বেটার,আচ্ছা শোনো মা এবার আমার সাথে আসতে চাইছে।
তাতে অসুবিধা কোথায়?
অসুবিধা তেমন কিছু না, তুমি একটা কাজ করতে পারবে?
কি বলো?
একটা নতুন বাড়ি বা ফ্ল্যাট দেখো, ভাড়া পাওয়া গেলে ভালো নাহলে কিনে নাও।
দরকার কি, আমি যে ফ্ল্যাটে থাকি ওখানে থাকবেন।
সেটা হয় না আমির।
কেন উনি আমার আম্মি নন?
সেটা নয়, প্রবলেম টা অন্য, ওই এরিয়াটা বীরেন ভট্টাচার্যের বাড়ির খুব কাছে, ওখানে তোমার থাকাটা জরুরী আর ওখানে সিকিউরিটি কম, মাকে সিকিউরিটি ছাড়া রাখতে সাহস হয় না।
ঠিক বলেছো, তোমার ওখানেই তো আম্মি থাকতে পারে।
উঁহু ওখানে বিদিশা আসে।
তাতে কি হয়েছে? তুমি ওখানেই আসো আম্মিকে নিয়ে, ওখানে সিকিউরিটি বেশী আমি আরো বাড়িয়ে দিচ্ছি তাছাড়া ওখানে বাগান আছে, ওনার ভালো লাগবে।
একদিকে ঠিক।
তাহলে সেটাই করো, আচ্ছা শোনো একটা কথা আছে।
বলো।
মিস্ ভট্টাচার্য এসেছিলেন সাথে একজন ছেলে, বললো তোমার ছোটোবেলার বন্ধু।
কি নাম?
অমিয়, আমি ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছি।
ঠিক করেছো, আচ্ছা তাহলে ওটাই করো সিকিউরিটি বাড়িয়ে দাও আমি আমার বাড়িতেই মা আর মাসিকে নিয়ে যাবো।
আচ্ছা ঠিক আছে।
[/HIDE]
অভয়ের কাছে যেতে গিয়ে আবার বাধা পায় তাথৈ, ওখানকার লোকেরা ওকে যেতেই দেয় না আজ যদিও ও একা আসেনি সাথে অমিয়কেও নিয়ে এসেছে, যদিও অমিয় আসতে চায়নি ওর কিছুতেই বিশ্বাস হয়নি যে অভয় বেঁচে আছে ও বারবার বলেছে "আপনার ভুল হচ্ছে মিস্ ভট্টাচার্য, অভয় বেঁচে থাকলে আমার সাথে যোগাযোগ করতোই"
কিন্তু তবুও তাথৈ কোনোমতে বুঝিয়ে নিয়ে এসেছে, কিন্তু ঢুকতে দিলে তো। তাথৈ বারবার ওদের বোঝাতে চেষ্টা করে যে ওকে ওদের বস চেনে এর আগেও সে দেখা করে গেছে কিন্তু কে শোনে কার কথা।
"কি হচ্ছে এখানে?" একটা পুরুষ টণ্ঠ শুনে সবাই চমকে তাকায়, তাথৈ আর অমিয় দুজনেই লক্ষ্য করে যে আগন্তুক কে দেখে ওখানের লোকগুলো সম্মানের সাথে এগিয়ে যায় গিয়ে কিছু বলে, তারপর আগন্তুক তাদের দিকে এগিয়ে এসে বলে: আপনি এখানে কি করছেন মিস্ ভট্টাচার্য?।
আপনি আমাকে চেনেন?
আপনার সাথে সম্মুখ পরিচয় এর আগে হয়নি।
ওহ, আমি অভয়ের সাথে দেখা করতে এসেছিলাম আর ও অমিয় ও অভয়ের সাথে দেখা করতে এসেছে।
এইসময় একজন লোকাল লোক এগিয়ে এসে আগন্তুককে বলে: দেখুন না ভাইজান কতবার বলেছি যে ওই নামে এখানে কেউ থাকে না তবুও উনি শুনছেন না।
ঠিক আছে তুমি যাও। লোকটা চলে গেলে তাথৈ বলে: দেখুন আমি এর আগে এসে অভয়ের সাথে দেখা করে গেছি, কিন্তু এখন আর আমাকে যেতে দিচ্ছে না আপনি প্লিজ আমাদের যেতে দিন।
কোনো লাভ নেই, আপনি যার সাথে দেখা করতে এসেছেন তিনি এখন এখানে নেই, কবে ফিরবেন ঠিক নেই, কাজেই আপনারা ফিরে যান, আর তার নাম রয়।
কিন্তু..
কোনো কিন্তু নয় আমি চাইলে আপনাদের এখান থেকে বার করে দিতে পারতাম কিন্তু সেটা করিনি, এবার আপনারা নিজেই চলে যান।
তাথৈ আর অমিয় ফিরে আসছে এমন সময় আমিরের ফোন বাজলো, সে ফোনটা কানে দিয়ে বলে "বলো, সব ঠিক আছে?"।
অফিসে মায়ের শরীর খারাপের খবরটা শুনেই কোনোমতে তাড়হুড়ো করে বাণিজ্যনগরীতে নিজের বাংলোয় ফেরে এআরসি। মায়ের রুমে ঢুকে দেখে তিনি বিছানায় শুয়ে আছেন পাশে মাসি বসে আছে।
কি হয়েছে মা? এখন কেমন আছো? ডাক্তার কোথায়?
আস্তে আস্তে বাবু আগে শান্ত হয়ে বস তারপর বলছি। কথাটা বললেন মাসি।
আগে বলো কি হয়েছে? ডাক্তার কোথায়, আসেনি?
ডাক্তার এসেছিল দেখে গেছে।
কি হয়েছে?
কিছুনা, পূজোয় উপোস রেখেছিল তাই শরীর দুর্বল ছিল তাই মাথাটা একটু ঘুরে গিয়েছিল।
এত পূজো আর উপোস কিসের? প্রায় গর্জে ওঠে এআরসি।
এই শুরু হলো। আস্তে আস্তে বলে এআরসির মা অমৃতাদেবী।
আমি ভালোভাবে বলছি এসব বন্ধ করো নাহলে কিন্তু..
নাহলে কি করবি?
এবাড়িতে পূজোআচ্চা বন্ধ করে দেবো।
তোর কথামতো নাকি?
হ্যাঁ, আমার কথা মতো।
তোর বাড়ি বলে যা খুশি করবি?
যদি তাই মনে করো তাহলে তাই।
দিদি, চলোতো ওর বাড়িতে ওই থাকুক আমরা চলে যাবো।
তোমরা মা-ব্যাটায় কথা বলো আমি নীচে যাই। বলে বিন্দু মাসি চলে গেলেন।
তোমাকে কে বেরোতে দেয় আমি দেখবো, পূজো করে শরীর খারাপ করলে এখন কোন ঠাকুর দেখতে আসছে?
বাবু, তোকে বলেছি না এসব বলবি না। এবার অমৃতা দেবীও গর্জে উঠলেন, কিন্তু শরীর দুর্বল তাই আবার বিছানায় এলিয়ে পরলেন।
মা.. তুমি ঠিক আছো? আচ্ছা আচ্ছা তুমি পূজো করো কিন্তু উপোস করার কি দরকার?
এতই যদি মায়ের চিন্তা তাহলে কোথায় ছিলি এতদিন?
মা তোমাকে তো বলেছি আমি কোথায় ছিলাম..
এবার ওসব ছাড় অভয়, ওসব পুরনো কথা, এখানে আমরা নতুন জীবন শুরু করেছি।
যতদিন না ওই লোকটাকে শেষ করছি ততদিন আমি শান্তিতে থাকতে পারবো না মা, ওই লোকটা আমার বাবাকে আমার থেকে কেড়ে নিয়েছে, আমাদের যে জমিতে আমরা নিজেদের স্বর্গ বানিয়েছিলাম ওই জায়গায় লোকটা নিজের পাপের হেড অফিস করেছে, আমাদের শান্ত সুখী আনন্দের জীবনটাকে তছনছ করে দিয়েছে, ওকে আমি ছাড়বো না।
আর ওই মেয়েটা?
কোন মেয়েটা? অবাক হয় এআরসি।
ওই যে যার সাথে তুই স্কুলে..
না, ওর সাথে আমার আর কোনো সম্পর্ক নেই।
তোর বাবার কিন্তু ওকে খুব পছন্দ ছিল, কি যেন নাম?
ওর কথা ছাড়ো মা, ও ওর পরিবারের মতোই, একটুও আলাদা নয়।
আলাদা হতেও তো পারে।
না, আলাদা নয় আর ওর কথা ছাড়ো, তুমি রেস্ট নাও।
তুই কি আবার যাবি?
যাবো, তবে আগে তুমি সুস্থ হবে তারপর।
পরদিন লাঞ্চে অনেকদিন পর মায়ের হাতের রান্না খেলো এআরসি, ছেলেকে কাছে পেয়ে অনেকটাই সুস্থ হয়ে উঠেছেন।
এবার কিন্তু আমি তোর সাথে যাবো। খাওয়া শেষ হতেই ছেলেকে কথাটা বললেন অমৃতাদেবী।
এখনই কি? তুমি আরও সুস্থ হও তারপর যেয়ো।
আমি ঠিক আছি, এবার আমি কোনো কথা শুনবো না তোর সাথে যাবোই।
মা..
না, তুই এবার নিয়ে যাবি ব্যাস।
আচ্ছা ঠিক আছে, তুমি এখন যাও রেস্ট নাও, যখন আমি যাবো তখন দেখা যাবে।
মা চলে যাওয়ার পর এআরসি ফোন করে "হ্যালো, আমির?"
বলো, সব ঠিক আছে?"।
হ্যাঁ।
আম্মির শরীর ভালো?
হুমমম, আগের থেকে বেটার,আচ্ছা শোনো মা এবার আমার সাথে আসতে চাইছে।
তাতে অসুবিধা কোথায়?
অসুবিধা তেমন কিছু না, তুমি একটা কাজ করতে পারবে?
কি বলো?
একটা নতুন বাড়ি বা ফ্ল্যাট দেখো, ভাড়া পাওয়া গেলে ভালো নাহলে কিনে নাও।
দরকার কি, আমি যে ফ্ল্যাটে থাকি ওখানে থাকবেন।
সেটা হয় না আমির।
কেন উনি আমার আম্মি নন?
সেটা নয়, প্রবলেম টা অন্য, ওই এরিয়াটা বীরেন ভট্টাচার্যের বাড়ির খুব কাছে, ওখানে তোমার থাকাটা জরুরী আর ওখানে সিকিউরিটি কম, মাকে সিকিউরিটি ছাড়া রাখতে সাহস হয় না।
ঠিক বলেছো, তোমার ওখানেই তো আম্মি থাকতে পারে।
উঁহু ওখানে বিদিশা আসে।
তাতে কি হয়েছে? তুমি ওখানেই আসো আম্মিকে নিয়ে, ওখানে সিকিউরিটি বেশী আমি আরো বাড়িয়ে দিচ্ছি তাছাড়া ওখানে বাগান আছে, ওনার ভালো লাগবে।
একদিকে ঠিক।
তাহলে সেটাই করো, আচ্ছা শোনো একটা কথা আছে।
বলো।
মিস্ ভট্টাচার্য এসেছিলেন সাথে একজন ছেলে, বললো তোমার ছোটোবেলার বন্ধু।
কি নাম?
অমিয়, আমি ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছি।
ঠিক করেছো, আচ্ছা তাহলে ওটাই করো সিকিউরিটি বাড়িয়ে দাও আমি আমার বাড়িতেই মা আর মাসিকে নিয়ে যাবো।
আচ্ছা ঠিক আছে।
[/HIDE]