যেখানে মুসলমান হিসাবে আমাদের ক্বোরআন গবেষণা করে এমন কিছু তত্ব আবিস্কার করার কথা ছিলো যা যুগান্তকারী আবিস্কার হিসাবে প্রতীয়মান হয়। সেখানে আমরা খুব সাধারন কিছু মাসয়ালা নিয়ে পড়ে আছি। অথচ, আমরা অনেকেই জানি না যে, এসব মাসয়ালার ক্ষেত্রে ইসলাম খুবই উদার। অর্থাত শরীয়তের সংবিধিবদ্ধ বিধানের বাইরে যে সকল ক্রিয়া কর্ম দ্ধারা আমাদের জীবন পরিচালিত হয়ে থাকে সেসব ক্ষেত্রে শরীয়ত একটা নির্দিস্ট ছক এঁকে দিয়ে ছেড়ে দিয়েছে। যেহেতু ঐসব ক্রিয়া কর্মের ব্যাপারে শরীয়তে সরাসরি কোনো বিধান নেই, তাই ছক অনুযায়ী সুবিধা মতো যেকোনো একটা বেছে নিলেই হবে। সাধারন ক্রিয়া কর্ম প্রতিপালনের জন্য বান্দাকে কোনো বাধ্য বাধকতার ভিতর দিয়ে যেতে হবে না। বরং সামাজিকভাবে অনহীতকর না হলে সেসব ক্রিয়া কর্মের ব্যাপারে ইসলামের অনুসারীগন পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করতে পারবে।
এই নাকফুল পরিধানের বিষয়টাও অনেকটা ঐরকমই। এর জন্য শরীয়তের কোনো বিধি বিধান বিধিবদ্ধ নেই। এক্ষেত্রে সামাজিকতা কিংবা পছন্দ যে কোনোভাবেই যেটা সুবিধাজনক হবে সেটাই গ্রহণ করতে পারবে। তবে ছক অনুযায়ী মাসয়ালার ব্যাপারটা হলো, এক্ষেত্রে বিবাহিত মহিলাদের ক্ষেত্রে তার স্বামীর পছন্দের ব্যাপারটার দিকে খেয়াল রাখতে হবে। কেননা একজন পুরুষ যেমন কখনো আল্লাহর প্রিয় হতে পারবে না, যদি না সে স্বীয় স্ত্রীর কাছে পছন্দনীয় না হয়। ঠিক একইভাবে একজন মহিলা কখনো আল্লাহর কাছে পছন্দনীয় হতে পারবে না, যতোক্ষন না তার স্বামীর কাছে নিজে পছন্দনীয় না হতে পারবে। সেদিক বিবেচনা করে একজন স্ত্রীর জন্য সেটাই উত্তম যা তার স্বামী উত্তম হিসাবে গ্রহণ করে। প্রকারন্তরে একজন ভালো স্ত্রীর তাই করা উচিৎ, যা তার স্বামী পছন্দ করে কিংবা স্বামীর অনুমোদন থাকে। স্বামী যদি নাকফুল ডান নাকে দেয়া পছন্দ করে তবে সেটা ডান নাকেই দিতে হবে, আবার বাম নাকে পছন্দ করলে বাম নাকে।
এই নাকফুল পরিধানের বিষয়টাও অনেকটা ঐরকমই। এর জন্য শরীয়তের কোনো বিধি বিধান বিধিবদ্ধ নেই। এক্ষেত্রে সামাজিকতা কিংবা পছন্দ যে কোনোভাবেই যেটা সুবিধাজনক হবে সেটাই গ্রহণ করতে পারবে। তবে ছক অনুযায়ী মাসয়ালার ব্যাপারটা হলো, এক্ষেত্রে বিবাহিত মহিলাদের ক্ষেত্রে তার স্বামীর পছন্দের ব্যাপারটার দিকে খেয়াল রাখতে হবে। কেননা একজন পুরুষ যেমন কখনো আল্লাহর প্রিয় হতে পারবে না, যদি না সে স্বীয় স্ত্রীর কাছে পছন্দনীয় না হয়। ঠিক একইভাবে একজন মহিলা কখনো আল্লাহর কাছে পছন্দনীয় হতে পারবে না, যতোক্ষন না তার স্বামীর কাছে নিজে পছন্দনীয় না হতে পারবে। সেদিক বিবেচনা করে একজন স্ত্রীর জন্য সেটাই উত্তম যা তার স্বামী উত্তম হিসাবে গ্রহণ করে। প্রকারন্তরে একজন ভালো স্ত্রীর তাই করা উচিৎ, যা তার স্বামী পছন্দ করে কিংবা স্বামীর অনুমোদন থাকে। স্বামী যদি নাকফুল ডান নাকে দেয়া পছন্দ করে তবে সেটা ডান নাকেই দিতে হবে, আবার বাম নাকে পছন্দ করলে বাম নাকে।