এটা এক হিসেবে আপনি সত্য বলতে পারেন, কারন সাধারনত বেশিরভাগ ভ্যাক্সিনেরই ৯০-৯৫% কার্জকারিতা প্রমান করে সেটা বাজারজাত করতে করতে অন্তত বছর দুয়েক সময় লেগে যায়। কিন্তু এই করোনার ব্যপারটা যে ভয়াবহ আকার ধারন করেছে, তাই এই ভ্যাক্সিন ট্রায়াল আর রেজাল্ট ইভ্যালুয়েশন করে বাজারজাত করতে বাধ্য হয়েই কিছুটা তাড়াহুড়া করতে হয়েছে।
কিন্তু মূল যে বিষয়টা এখানে সবার জানার বিষয় সেটা হচ্ছে এই যে, ভ্যাক্সিনের কার্যকারিতা যদি কমও হয়, অন্তত ট্রায়ালে এটা কনফার্ম করা হয়েছে যে এগুলো নিলে কারোর কোন জীবনঘাতী ক্ষতি হয়ে যাবে না এবং কোন কোন মানুষকে জন্য এই ভ্যাক্সিন দেওয়া যাবে না (অ্যালার্জি জনিত কারনে)। সুতরাং এই ভ্যাক্সিনে আপনার উপকার যদি নাও হয়, ক্ষতি আশা করা যায় হবে না। নাই মামার চেয়ে কানা মামা সিচুয়েশন যাকে বলে।