What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আসুন নির্জনে আড্ডা মারি-২০২১ (3 Viewers)

Status
Not open for further replies.
আমাদের দেশে সমস্যা হচ্ছে নানা মুনির নানা মত...এই কারনেই সহজ বিষয়গুলাও অনেক জটিল করে ফেলে সবাই। আমি যতদূর জানি যে ভ্যাক্সিনগুলো এসেছে, ভ্যাক্সিন উৎপাদনকারী অন্যান্য কোম্পানি যে ন্যুনতম ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ডটা মেনে তৈরী করছে সেটা মেনটেন করা হয়েছে। তাই যে যাই বলুক অন্তত অন্যান্য দেশের ভ্যাক্সিনগুলোর মতই এদের কার্যকরিতা হবে বলে আশা করি। তাই ভ্যাক্সিন না পাওয়া পর্যন্ত যতটা পারা যায় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করেই আমাদের চলা উচিত।


মামা, আমি একজন ভারতীয় বলে বলছি না, আপনি ইন্টারনেট দেখতে পারেন, ভারত এখন বিশ্বের সবচে বড় ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারক দেশ, করোনা ছাড়াও নতুন পুরনো অনেক ভ্যাকসিন ভারতে তৈরি হয়, ও বিদেশে রপ্তানি হয়। ভারতের করোনা ভ্যাকসিন কোন কোন দেশে রপ্তানি হচ্ছে তাদের মধ্যে আমাদের প্রতিবেশী দেশ ছাড়াও ব্রাজিল, আরব, সেসেলস, মায়ানমার, মালদ্বীপ ইত্যাদি দেশে ব্যাবহার হচ্ছে। ভারত 130 কোটির বেশি জনসংখ্যার দেশ, কোনো রকম বিরূপ প্রতিক্রিয়া হলে সবার আগে আমাদের দেশেই ধরা পড়ত। ভুল ভ্রান্তি ছড়িয়ে লাভ নেই, ইন্টারনেট এর মাধ্যমে সব তথ্য এখন হাতের মুঠোয়, তাই নিজেই জাচিয়ে দেখে নেওয়া উচিত।
 
আমাদের দেশে সমস্যা হচ্ছে নানা মুনির নানা মত...এই কারনেই সহজ বিষয়গুলাও অনেক জটিল করে ফেলে সবাই। আমি যতদূর জানি যে ভ্যাক্সিনগুলো এসেছে, ভ্যাক্সিন উৎপাদনকারী অন্যান্য কোম্পানি যে ন্যুনতম ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ডটা মেনে তৈরী করছে সেটা মেনটেন করা হয়েছে। তাই যে যাই বলুক অন্তত অন্যান্য দেশের ভ্যাক্সিনগুলোর মতই এদের কার্যকরিতা হবে বলে আশা করি। তাই ভ্যাক্সিন না পাওয়া পর্যন্ত যতটা পারা যায় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করেই আমাদের চলা উচিত।


মামা, আমি একজন ভারতীয় বলে বলছি না, আপনি ইন্টারনেট দেখতে পারেন, ভারত এখন বিশ্বের সবচে বড় ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারক দেশ, করোনা ছাড়াও নতুন পুরনো অনেক ভ্যাকসিন ভারতে তৈরি হয়, ও বিদেশে রপ্তানি হয়। ভারতের করোনা ভ্যাকসিন কোন কোন দেশে রপ্তানি হচ্ছে তাদের মধ্যে আমাদের প্রতিবেশী দেশ ছাড়াও ব্রাজিল, আরব, সেসেলস, মায়ানমার, মালদ্বীপ ইত্যাদি দেশে ব্যাবহার হচ্ছে। ভারত 130 কোটির বেশি জনসংখ্যার দেশ, কোনো রকম বিরূপ প্রতিক্রিয়া হলে সবার আগে আমাদের দেশেই ধরা পড়ত। ভুল ভ্রান্তি ছড়িয়ে লাভ নেই, ইন্টারনেট এর মাধ্যমে সব তথ্য এখন হাতের মুঠোয়, তাই নিজেই জাচিয়ে দেখে নেওয়া উচিত।
 
আমাদের দেশে সমস্যা হচ্ছে নানা মুনির নানা মত...এই কারনেই সহজ বিষয়গুলাও অনেক জটিল করে ফেলে সবাই। আমি যতদূর জানি যে ভ্যাক্সিনগুলো এসেছে, ভ্যাক্সিন উৎপাদনকারী অন্যান্য কোম্পানি যে ন্যুনতম ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ডটা মেনে তৈরী করছে সেটা মেনটেন করা হয়েছে। তাই যে যাই বলুক অন্তত অন্যান্য দেশের ভ্যাক্সিনগুলোর মতই এদের কার্যকরিতা হবে বলে আশা করি। তাই ভ্যাক্সিন না পাওয়া পর্যন্ত যতটা পারা যায় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করেই আমাদের চলা উচিত।


মামা, আমি একজন ভারতীয় বলে বলছি না, আপনি ইন্টারনেট দেখতে পারেন, ভারত এখন বিশ্বের সবচে বড় ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারক দেশ, করোনা ছাড়াও নতুন পুরনো অনেক ভ্যাকসিন ভারতে তৈরি হয়, ও বিদেশে রপ্তানি হয়। ভারতের করোনা ভ্যাকসিন কোন কোন দেশে রপ্তানি হচ্ছে তাদের মধ্যে আমাদের প্রতিবেশী দেশ ছাড়াও ব্রাজিল, আরব, সেসেলস, মায়ানমার, মালদ্বীপ ইত্যাদি দেশে ব্যাবহার হচ্ছে। ভারত 130 কোটির বেশি জনসংখ্যার দেশ, কোনো রকম বিরূপ প্রতিক্রিয়া হলে সবার আগে আমাদের দেশেই ধরা পড়ত। ভুল ভ্রান্তি ছড়িয়ে লাভ নেই, ইন্টারনেট এর মাধ্যমে সব তথ্য এখন হাতের মুঠোয়, তাই নিজেই জাচিয়ে দেখে নেওয়া উচিত।
 
মামা, আমি একজন ভারতীয় বলে বলছি না, আপনি ইন্টারনেট দেখতে পারেন, ভারত এখন বিশ্বের সবচে বড় ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারক দেশ, করোনা ছাড়াও নতুন পুরনো অনেক ভ্যাকসিন ভারতে তৈরি হয়, ও বিদেশে রপ্তানি হয়। ভারতের করোনা ভ্যাকসিন কোন কোন দেশে রপ্তানি হচ্ছে তাদের মধ্যে আমাদের প্রতিবেশী দেশ ছাড়াও ব্রাজিল, আরব, সেসেলস, মায়ানমার, মালদ্বীপ ইত্যাদি দেশে ব্যাবহার হচ্ছে। ভারত 130 কোটির বেশি জনসংখ্যার দেশ, কোনো রকম বিরূপ প্রতিক্রিয়া হলে সবার আগে আমাদের দেশেই ধরা পড়ত। ভুল ভ্রান্তি ছড়িয়ে লাভ নেই, ইন্টারনেট এর মাধ্যমে সব তথ্য এখন হাতের মুঠোয়, তাই নিজেই জাচিয়ে দেখে নেওয়া উচিত।
আমাদের বাংলাদেশেই এখন যেরকম লজিস্টিক্স বা সুযোগ সুবিধা আছে। সঠিক ফান্ডিং আর ভালো কনসাল্টেন্ট আনা গেলে আমাদের এখানেই করোনার ভ্যাক্সিন তৈরী করা সম্ভব। আমার আইসিডিআরবির বন্ধুরাও একমত। তাই প্রতিবেশি ইন্ডিয়াতে যে ভালো ভ্যাক্সিন তৈরী হতে পারে সেটা আসলে অবাক হওয়ার মত বা অবিশ্বাসের কিছু নেই।
 
তাই যেনো হয়, মামা।
অনেকের মতে ভ্যাকসিন নেয়ার পরেও করোনা ঝুঁকি থেকে আগামী এক বৎসর পর্যন্ত নাকি মানুষ নিরাপদ নয়। ভ্যাকসিনের সঠিক কার্য্যকারীতা নিরুপনের জন্য নাকি এই সময়টুকু আবশ্যকীয় !
এটা এক হিসেবে আপনি সত্য বলতে পারেন, কারন সাধারনত বেশিরভাগ ভ্যাক্সিনেরই ৯০-৯৫% কার্জকারিতা প্রমান করে সেটা বাজারজাত করতে করতে অন্তত বছর দুয়েক সময় লেগে যায়। কিন্তু এই করোনার ব্যপারটা যে ভয়াবহ আকার ধারন করেছে, তাই এই ভ্যাক্সিন ট্রায়াল আর রেজাল্ট ইভ্যালুয়েশন করে বাজারজাত করতে বাধ্য হয়েই কিছুটা তাড়াহুড়া করতে হয়েছে।

কিন্তু মূল যে বিষয়টা এখানে সবার জানার বিষয় সেটা হচ্ছে এই যে, ভ্যাক্সিনের কার্যকারিতা যদি কমও হয়, অন্তত ট্রায়ালে এটা কনফার্ম করা হয়েছে যে এগুলো নিলে কারোর কোন জীবনঘাতী ক্ষতি হয়ে যাবে না এবং কোন কোন মানুষকে জন্য এই ভ্যাক্সিন দেওয়া যাবে না (অ্যালার্জি জনিত কারনে)। সুতরাং এই ভ্যাক্সিনে আপনার উপকার যদি নাও হয়, ক্ষতি আশা করা যায় হবে না। নাই মামার চেয়ে কানা মামা সিচুয়েশন যাকে বলে।
 
সুপ্রভাত, আড্ডাবাজ মামা সকল !
কেমন আছেন সবাই ?
আলহামদুলিল্লাহ ভালো...ডিউটি নেই আজ সকালে, তাই একটু আয়েশ করছিলাম, অনেক দিন পর...আপনার খবর কি মামা?
 
আমাদের বাংলাদেশেই এখন যেরকম লজিস্টিক্স বা সুযোগ সুবিধা আছে। সঠিক ফান্ডিং আর ভালো কনসাল্টেন্ট আনা গেলে আমাদের এখানেই করোনার ভ্যাক্সিন তৈরী করা সম্ভব। আমার আইসিডিআরবির বন্ধুরাও একমত। তাই প্রতিবেশি ইন্ডিয়াতে যে ভালো ভ্যাক্সিন তৈরী হতে পারে সেটা আসলে অবাক হওয়ার মত বা অবিশ্বাসের কিছু নেই।
জি মামা, ঠিক বলেছেন।আসলে এক দিনে তো আর সব হয় না, চেষ্টা থাকলে ধীরে ধীরে হবে। ভারতের প্রথম রকেট সাইকেলে চাপিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, আর প্রথম স্যাটেলাইট গরুর গাড়িতে। আজ সেই ভারত দেশের বিদেশের স্যাটেলাইট লঞ্চ করছে। ভারত আজ পৃথিবীর ফার্মেসি, যে ইংরেজ রা ভারতে রাজত্ব করে গেছে, আজ সেই দেশের জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার কোম্পানির মালিক ভারতের টাটা। সেরকমই আপনাদের দেশেও হবে, আপনাদের বস্ত্র শিল্প বিশেষ নাম করা, তেমনি আরো অন্য শিল্প হবে।
তবে মামা বাইরে থেকে কনসালটেন্ট এনে কেনো, নিজের দেশের টেকনোলজি তে হবে মামা।
 
এটা এক হিসেবে আপনি সত্য বলতে পারেন, কারন সাধারনত বেশিরভাগ ভ্যাক্সিনেরই ৯০-৯৫% কার্জকারিতা প্রমান করে সেটা বাজারজাত করতে করতে অন্তত বছর দুয়েক সময় লেগে যায়। কিন্তু এই করোনার ব্যপারটা যে ভয়াবহ আকার ধারন করেছে, তাই এই ভ্যাক্সিন ট্রায়াল আর রেজাল্ট ইভ্যালুয়েশন করে বাজারজাত করতে বাধ্য হয়েই কিছুটা তাড়াহুড়া করতে হয়েছে।

কিন্তু মূল যে বিষয়টা এখানে সবার জানার বিষয় সেটা হচ্ছে এই যে, ভ্যাক্সিনের কার্যকারিতা যদি কমও হয়, অন্তত ট্রায়ালে এটা কনফার্ম করা হয়েছে যে এগুলো নিলে কারোর কোন জীবনঘাতী ক্ষতি হয়ে যাবে না এবং কোন কোন মানুষকে জন্য এই ভ্যাক্সিন দেওয়া যাবে না (অ্যালার্জি জনিত কারনে)। সুতরাং এই ভ্যাক্সিনে আপনার উপকার যদি নাও হয়, ক্ষতি আশা করা যায় হবে না। নাই মামার চেয়ে কানা মামা সিচুয়েশন যাকে বলে।


জি মামা, এই কথাটি বেশ ভালো বলেছেন। একটু তাড়াহুড়ো করা হয়েছে ঠিক, কিন্তু গুণগত মানে কোথাও কোনো তাড়াহুড়ো করা হয় নি।এখনো আমাদের দেশের কোনো ভ্যাকসিন কোনো ক্ষতির খবর এখনো পাওয়া যায় নি। তাই আমার কোনো সন্দেহ নেই আমাদের দেশের ভ্যাকসিনের ওপর। আর অনলাইনে অনেক জায়গায় পড়াশোনা করে দেখলাম, পৃথিবীর বাকি সব করোনা ভ্যাকসিনের থেকে আমাদের ভ্যাকসিন কার্যক্ষেত্রে সমকক্ষ, কিন্তু দামের দিক থেকে অনেক সস্তা, ও রাখার বা পরিবহনে সবচে সুবিধাজনক।
 
মামা, আমি একজন ভারতীয় বলে বলছি না, আপনি ইন্টারনেট দেখতে পারেন, ভারত এখন বিশ্বের সবচে বড় ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারক দেশ, করোনা ছাড়াও নতুন পুরনো অনেক ভ্যাকসিন ভারতে তৈরি হয়, ও বিদেশে রপ্তানি হয়। ভারতের করোনা ভ্যাকসিন কোন কোন দেশে রপ্তানি হচ্ছে তাদের মধ্যে আমাদের প্রতিবেশী দেশ ছাড়াও ব্রাজিল, আরব, সেসেলস, মায়ানমার, মালদ্বীপ ইত্যাদি দেশে ব্যাবহার হচ্ছে। ভারত 130 কোটির বেশি জনসংখ্যার দেশ, কোনো রকম বিরূপ প্রতিক্রিয়া হলে সবার আগে আমাদের দেশেই ধরা পড়ত। ভুল ভ্রান্তি ছড়িয়ে লাভ নেই, ইন্টারনেট এর মাধ্যমে সব তথ্য এখন হাতের মুঠোয়, তাই নিজেই জাচিয়ে দেখে নেওয়া উচিত।

কোনো সন্দেহ নেই, ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী দেশ হিসাবে ভারত একটি বড় রাস্ট্র ! ১৩০ কোটিরও অধিক জনবহুল এই দেশটি যে নিজের দেশের চাহিদা পূরণ করে অন্যান্য দেশেও ভ্যাকসিন রপ্তানী করছে সেটি শুধু সাধুবাদের যোগ্য নয়, বরং তার চাইতেও বড় কিছু। তাছাড়া তারা যে ভ্যাকসিন উৎপাদন করছে তার গুনগত মানও অন্যান্য দেশের চাইতে কোনো অংশেই কম নয়। চিকিৎসা শাস্ত্র ও চিকিৎসা বিদ্যায় ভারত আমাদের চাইতে অনেক বেশী এগিয়ে। বিশেষ করে চিকিৎসা সেবায় তারা এশিয়া শুধু নয়, বরং বিশ্বের অন্যতম সেরা দেশগুলোর একটি। ভারতের এহেন উন্নতি দেখেও আমাদের দেশের নীতি নির্দ্ধারকদের যদি সঠিক বোধদয় না ঘটে তবে সেটা আমাদের জন্য দুঃখ করার মতো কারনই বটে। কারন আমাদের দেশে ট্যালেন্টের কোনো অভাব নেই। শুধু সঠিক পরিকল্পনা আর যথাযথ অর্থায়নের অভাব...
 
আমাদের বাংলাদেশেই এখন যেরকম লজিস্টিক্স বা সুযোগ সুবিধা আছে। সঠিক ফান্ডিং আর ভালো কনসাল্টেন্ট আনা গেলে আমাদের এখানেই করোনার ভ্যাক্সিন তৈরী করা সম্ভব। আমার আইসিডিআরবির বন্ধুরাও একমত। তাই প্রতিবেশি ইন্ডিয়াতে যে ভালো ভ্যাক্সিন তৈরী হতে পারে সেটা আসলে অবাক হওয়ার মত বা অবিশ্বাসের কিছু নেই।

শতোভাগ একমত, মামা।
আচ্ছা, আমাদের গ্লোব বায়োটিকের কি খবর, মামা ?
যতোটুকু জেনেছিলাম, তারা এই ব্যাপারে অনেকখানি এগিয়ে গিয়েছিলো।
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top