নায়িকা পূর্ণিমা: বাবা ও তার বন্ধুরা
পূর্ণিমা, পুরো নাম দিলারা হানিফ রিতা। বাংলা সিনেমার এক সময়ের জনপ্রিয় নায়িকা। এখন নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিভিন্ন শো উপস্থাপনা করে আলোচনায় থাকে। বয়স প্রায় ৩৬, কিন্তু দেখলে এখনও কিশোরী মনে হয়। চোখ ধাঁধানো সুন্দরী ও অসাধারণ দেহ সৌষ্ঠবের অধিকারী পূর্ণিমা এক মেয়ে সন্তানের মা। স্বামী, ৪ বছরের শিশুকন্যা, নিজের বাবা মা, সব নিয়ে পূর্ণিমার সুখের সীমা নেই।
বর্তমানে পূর্ণিমা ব্যস্ত থাকে তার টিভি শো "এবং পূর্ণিমা" নিয়ে। তার ঝলমলে উপস্থাপনায় শোটি এখন দারুন জনপ্রিয়।
এত বছর মিডিয়ায় থেকেও পূর্ণিমার কোন স্ক্যান্ডাল নেই। কারো সাথে অবৈধ সম্পর্কেও সে নেই। স্বামী ছাড়া অন্য কারো সাথে সেক্স করতে নারাজ পূর্ণিমা। অনেক আগে নায়িকা হওয়ার জন্য কয়েকজনের সাথে বিছানায় যেতে হয়েছে তাকে। কিন্তু এখন আর সেসবে নেই পূর্নিমা। ক্লীন ইমেজ রেখে চলে সে। কিন্তু একদিন ঘটে গেল অপ্রত্যাশিত এক ঘটনা। তাও নিজ বাড়িতে....!
পূর্ণিমা তার মেয়েকে নিয়ে গেছে "এবং পূর্ণিমা"র শুটিংয়ে। একটু তাড়া আছে তার। বাবার বাসায় যেতে হবে রাতে। মা বাসায় নেই, অসুস্থ বড়খালাকে দেখতে চিটাগাং গেছেন। দুইদিন পর ফিরবেন।
বাবা বাসায় একা। ওনার খেয়াল রাখার জন্য শুটিং শেষে বাবুকে নিয়ে ঐ বাসায় যাবে পূর্ণিমা। এই কদিন ওখানেই থাকবে।
এদিকে, বাবার দুই প্রবাসী বন্ধু সাজু আর তপন ওদের বাসায় বেড়াতে এসেছে। বাবার খুব ক্লোজ বন্ধু এনারা। পূর্ণিমা যখন ছোট, তখন এনারা আমেরিকা চলে যান। প্রায় ২০-২৫ বছর পর দেশে ফিরলেন। ৩ বন্ধু মিলে হুইসকি খাচ্ছে, আড্ডা দিচ্ছে। বাড়িতে কেউ নেই, এই ফাঁকে পুরোন যৌবনে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা।
পূর্ণিমার বাবা হানিফ সাহেবের বয়স ৬০, মাথা ভরা গোছানো সাদা কালো চুল। সবসময় ক্লীন শেভড থাকতে পছন্দ করেন। একমাত্র মেয়েকে খুব আদর করেন।
সাজু সাহেবও ৬০, চকচকে টাক মাথা, ফ্রেঞ্চ কাট দাড়ি। আমেরিকা থাকতে থাকতে চেহারায় একটা বিদেশী ভাব চলে এসেছে। এই বয়সেও খুব পরিপাটি।
তপন সাহেবের বয়স ৫০। দেখতে কিছুটা টিভি অভিনেতা হিল্লোলের মত। দেখলে মনেই হয়না যে এনার বয়স ৫০! জিম করা বডি, লম্বা চওড়া সুপুরুষ।
তিন বন্ধু মিলে অতীতের স্মৃতিচারণ করতে করতে....
সাজু: অনেকদিন হয়ে গেছে দেশী কোন মেয়ের সাথে সেক্স হয়না। বিদেশী মেয়ে খেতে খেতে রুচিই নষ্ট হয়ে গেছে।
পূর্নিমার বাবা: কি যে বলিস.... এখনও তোরা এসব করিস?
তপন: এসব মানে? তুই তো বুড়ো হয়ে গেছিস রে হানিফ!
সাজু: হা হা হা.... হানিফ, তুই মনে হয় শেষ হয়ে গেছিস রে। সেক্স ছাড়া আর কিসে এত মজা আছে। আচ্ছা, তুই লাস্ট কবে সেক্স করেছিস রে?
বাবা: ধুর! মনে নেই। এসবের কি আর বয়স আছে?
তপন: না হানিফ। সেক্স করার কোন বয়স নেই। নিজের যৌবন নিজের কাছে।
বাবা: মানে সংসার নিয়ে এত ব্যস্ত ছিলাম, রিতার (পূর্ণিমা) মা ছাড়া অন্য কারো দিকে এইভাবে দেখিওনি। তোরা যখন আছিস, দেখি একবার ট্রাই করতে হবে।
তপন: হানিফ সাহেব লাইনে এসেছে রে! এই সাজু, আজই কোন মেয়ের ব্যবস্থা কর। হানিফের বউ বাড়িতে নেই। আজকে একটা গ্যাংব্যাং হয়ে যাক।
সাজু: একদম! দাড়া, লুৎফরকে ফোন করছি। সুন্দরী কোন মেয়ের ব্যবস্থা করে দেবে।
বাবা: কি যা তা বলছিস তোরা? আজ কিছু করা যাবেনা। আমার মেয়ে চলে আসবে এখনই। তোরা ড্রিংক শেষ করে শুয়ে পড়।
সাজু আর তপন হতাশ। এমন সময়ে কলিং বেল বেজে উঠলো।
বাবা ড্রিংক করতে করতে একটু মাতাল হয়ে গেছেন। উঠে দরজা খুলতে গেলেন। একটু টলে উঠলেন। সাজু আর তপন ঠিকঠাক আছে।
দরজা খুললেন বাবা। পূর্ণিমা চলে এসেছে, কোলে ঘুমন্ত শিশুকন্যা। হাসিমুখে ঘরে ঢুকতে গিয়ে খেয়াল করলো বাবা টলছেন।
পূর্ণিমা: বাবা কি ড্রিংক করেছো নাকি?
বাবা: হ্যাঁ, মানে, তোর আংকেলরা এসেছে অনেকদিন পর। তাই.... দেখ তো মা, চিনতে পারিস কিনা?
এতক্ষণে পূর্ণিমা খেয়াল করলো যে ঘরে দুজন গেস্ট আছেন। চিনতে পারলো তাদের, ছোটবেলায় খুব আদর করতো এরা।
পূর্ণিমা: (উচ্ছসিত) স্লামালিকুম আংকেল! ভালো আছেন আপনারা?
সাজু: ওয়ালাইকুম সালাম। ভালো আছি মা। তুমি কেমন আছো?
পূর্ণিমা: ভালো আংকেল।
তপন: বাহ! আমাদের মেয়ে কত্ত বড় হয়ে গেছে। কোলে কি তোমার মেয়ে? একটু আমার কোলে দাও দেখি....
পূর্ণিমা: (খুশী হয়ে) আংকেল ও তো ঘুমিয়ে গেছে। কাল কোলে নিয়েন। আজকে কিন্তু আমাদের বাসায়ই থাকবেন। আমি ফ্রেশ হয়ে নিই, খাবার লাগিয়ে দিচ্ছি।
বাবা: আমরা খেয়ে নিয়েছি রে। তুই ফ্রেশ হয়ে খেয়ে শুয়ে পড়। রাত ১১ টা বেজে গেছে।
পূর্ণিমা: ঠিক আছে বাবা। আংকেলরা আমি ফ্রেশ হয়ে আসি।
পূর্ণিমা, পুরো নাম দিলারা হানিফ রিতা। বাংলা সিনেমার এক সময়ের জনপ্রিয় নায়িকা। এখন নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিভিন্ন শো উপস্থাপনা করে আলোচনায় থাকে। বয়স প্রায় ৩৬, কিন্তু দেখলে এখনও কিশোরী মনে হয়। চোখ ধাঁধানো সুন্দরী ও অসাধারণ দেহ সৌষ্ঠবের অধিকারী পূর্ণিমা এক মেয়ে সন্তানের মা। স্বামী, ৪ বছরের শিশুকন্যা, নিজের বাবা মা, সব নিয়ে পূর্ণিমার সুখের সীমা নেই।
বর্তমানে পূর্ণিমা ব্যস্ত থাকে তার টিভি শো "এবং পূর্ণিমা" নিয়ে। তার ঝলমলে উপস্থাপনায় শোটি এখন দারুন জনপ্রিয়।
এত বছর মিডিয়ায় থেকেও পূর্ণিমার কোন স্ক্যান্ডাল নেই। কারো সাথে অবৈধ সম্পর্কেও সে নেই। স্বামী ছাড়া অন্য কারো সাথে সেক্স করতে নারাজ পূর্ণিমা। অনেক আগে নায়িকা হওয়ার জন্য কয়েকজনের সাথে বিছানায় যেতে হয়েছে তাকে। কিন্তু এখন আর সেসবে নেই পূর্নিমা। ক্লীন ইমেজ রেখে চলে সে। কিন্তু একদিন ঘটে গেল অপ্রত্যাশিত এক ঘটনা। তাও নিজ বাড়িতে....!
পূর্ণিমা তার মেয়েকে নিয়ে গেছে "এবং পূর্ণিমা"র শুটিংয়ে। একটু তাড়া আছে তার। বাবার বাসায় যেতে হবে রাতে। মা বাসায় নেই, অসুস্থ বড়খালাকে দেখতে চিটাগাং গেছেন। দুইদিন পর ফিরবেন।
বাবা বাসায় একা। ওনার খেয়াল রাখার জন্য শুটিং শেষে বাবুকে নিয়ে ঐ বাসায় যাবে পূর্ণিমা। এই কদিন ওখানেই থাকবে।
এদিকে, বাবার দুই প্রবাসী বন্ধু সাজু আর তপন ওদের বাসায় বেড়াতে এসেছে। বাবার খুব ক্লোজ বন্ধু এনারা। পূর্ণিমা যখন ছোট, তখন এনারা আমেরিকা চলে যান। প্রায় ২০-২৫ বছর পর দেশে ফিরলেন। ৩ বন্ধু মিলে হুইসকি খাচ্ছে, আড্ডা দিচ্ছে। বাড়িতে কেউ নেই, এই ফাঁকে পুরোন যৌবনে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা।
পূর্ণিমার বাবা হানিফ সাহেবের বয়স ৬০, মাথা ভরা গোছানো সাদা কালো চুল। সবসময় ক্লীন শেভড থাকতে পছন্দ করেন। একমাত্র মেয়েকে খুব আদর করেন।
সাজু সাহেবও ৬০, চকচকে টাক মাথা, ফ্রেঞ্চ কাট দাড়ি। আমেরিকা থাকতে থাকতে চেহারায় একটা বিদেশী ভাব চলে এসেছে। এই বয়সেও খুব পরিপাটি।
তপন সাহেবের বয়স ৫০। দেখতে কিছুটা টিভি অভিনেতা হিল্লোলের মত। দেখলে মনেই হয়না যে এনার বয়স ৫০! জিম করা বডি, লম্বা চওড়া সুপুরুষ।
তিন বন্ধু মিলে অতীতের স্মৃতিচারণ করতে করতে....
সাজু: অনেকদিন হয়ে গেছে দেশী কোন মেয়ের সাথে সেক্স হয়না। বিদেশী মেয়ে খেতে খেতে রুচিই নষ্ট হয়ে গেছে।
পূর্নিমার বাবা: কি যে বলিস.... এখনও তোরা এসব করিস?
তপন: এসব মানে? তুই তো বুড়ো হয়ে গেছিস রে হানিফ!
সাজু: হা হা হা.... হানিফ, তুই মনে হয় শেষ হয়ে গেছিস রে। সেক্স ছাড়া আর কিসে এত মজা আছে। আচ্ছা, তুই লাস্ট কবে সেক্স করেছিস রে?
বাবা: ধুর! মনে নেই। এসবের কি আর বয়স আছে?
তপন: না হানিফ। সেক্স করার কোন বয়স নেই। নিজের যৌবন নিজের কাছে।
বাবা: মানে সংসার নিয়ে এত ব্যস্ত ছিলাম, রিতার (পূর্ণিমা) মা ছাড়া অন্য কারো দিকে এইভাবে দেখিওনি। তোরা যখন আছিস, দেখি একবার ট্রাই করতে হবে।
তপন: হানিফ সাহেব লাইনে এসেছে রে! এই সাজু, আজই কোন মেয়ের ব্যবস্থা কর। হানিফের বউ বাড়িতে নেই। আজকে একটা গ্যাংব্যাং হয়ে যাক।
সাজু: একদম! দাড়া, লুৎফরকে ফোন করছি। সুন্দরী কোন মেয়ের ব্যবস্থা করে দেবে।
বাবা: কি যা তা বলছিস তোরা? আজ কিছু করা যাবেনা। আমার মেয়ে চলে আসবে এখনই। তোরা ড্রিংক শেষ করে শুয়ে পড়।
সাজু আর তপন হতাশ। এমন সময়ে কলিং বেল বেজে উঠলো।
বাবা ড্রিংক করতে করতে একটু মাতাল হয়ে গেছেন। উঠে দরজা খুলতে গেলেন। একটু টলে উঠলেন। সাজু আর তপন ঠিকঠাক আছে।
দরজা খুললেন বাবা। পূর্ণিমা চলে এসেছে, কোলে ঘুমন্ত শিশুকন্যা। হাসিমুখে ঘরে ঢুকতে গিয়ে খেয়াল করলো বাবা টলছেন।
পূর্ণিমা: বাবা কি ড্রিংক করেছো নাকি?
বাবা: হ্যাঁ, মানে, তোর আংকেলরা এসেছে অনেকদিন পর। তাই.... দেখ তো মা, চিনতে পারিস কিনা?
এতক্ষণে পূর্ণিমা খেয়াল করলো যে ঘরে দুজন গেস্ট আছেন। চিনতে পারলো তাদের, ছোটবেলায় খুব আদর করতো এরা।
পূর্ণিমা: (উচ্ছসিত) স্লামালিকুম আংকেল! ভালো আছেন আপনারা?
সাজু: ওয়ালাইকুম সালাম। ভালো আছি মা। তুমি কেমন আছো?
পূর্ণিমা: ভালো আংকেল।
তপন: বাহ! আমাদের মেয়ে কত্ত বড় হয়ে গেছে। কোলে কি তোমার মেয়ে? একটু আমার কোলে দাও দেখি....
পূর্ণিমা: (খুশী হয়ে) আংকেল ও তো ঘুমিয়ে গেছে। কাল কোলে নিয়েন। আজকে কিন্তু আমাদের বাসায়ই থাকবেন। আমি ফ্রেশ হয়ে নিই, খাবার লাগিয়ে দিচ্ছি।
বাবা: আমরা খেয়ে নিয়েছি রে। তুই ফ্রেশ হয়ে খেয়ে শুয়ে পড়। রাত ১১ টা বেজে গেছে।
পূর্ণিমা: ঠিক আছে বাবা। আংকেলরা আমি ফ্রেশ হয়ে আসি।