What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

প্রশ্নোত্তরে ইসলাম (2 Viewers)

QA-009

প্রশ্ন: মানুষ মারা যাওয়ার পর ঢেকে দেওয়া হয় কেন?

উত্তর: মানুষ মারা যাওয়ার পর কাপড় দিয়ে ঢেকে দেয়া সুন্নাত। রাসূল (ছা মারা গেলে তাঁকে একটি সূতী কাপড় দিয়ে ঢেকে দেয়া হয়েছিল (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/১৬২০ ‘জানাযা’ অধ্যায়)।
 
Alhamdulillah great writing indeed

এই পোস্টের মাধ্যমে কারো কোনো উপকার হলে নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এর জন্য আমাকে উত্তর প্রতিদান দিবেন...
মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ...
 
খুব স্বাভাবিক একটা কৌতুহল এটা। মানুষ মারা গেলে কেনো তাদের মুখ ঢেকে দেয়া হয়? এর ধর্মীয় ব্যাখ্যাই বা কি? কিংবা ধর্মীয়ভাবে এর হুকুম বা নির্দেশনা কি রয়েছে? উপরের হাদিস দ্ধারা এর করনীয় বিষয় সম্মন্ধে জানতে পেরেছি। জানতে পেরেছি এর দিক নির্দেশনা।
 
QA-010

প্রশ্ন: ‘তোমরা কম সম্পদ ও অধিক সন্তান হতে আল্লাহর কাছে পানাহ চাও’ এ হাদীছটি কি ছহীহ?

উত্তর: বর্ণনাটি যঈফ (যঈফুল জামে‘ হা/২৬৪১; সিলসিলা যঈফাহ হা/২৫৯২)।
 
আমাদের এই সমাজের অনেকের মাথায়ই একটা ভুল ধারনা ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে যে, অধিক সন্তান আল্লাহর পক্ষ থেকে অভিশাপ। আর এই অভিশাপ থেকে বাঁচার জন্য আল্লাহর কাছে অধিক সন্তান না দেয়ার জন্য পানাহ চাইতে হবে। কথাটা প্রচারের সময় খুব কৌশলে এটাকে হাদিস হিসাবে প্রচার করে দেয়া হচ্ছে। কিন্তু বাস্তবে এর সাথে হাদিসের কোন সম্পর্কই নেই। বরং অধিক সন্তান যে আল্লাহর দয়া সে ব্যাপারে বিভিন্ন হাদিস থেকে প্রমান পাওয়া যায়।
ঠিক একইভাবে কম সম্পদ থাকা কোনো পূন্যের কাজ নয়। অনেকেই বলে থাকেন, যাদের সম্পদ কম তারা আগে বেহেস্তে চলে যাবে... কথাটা ঠিক নয়। বরং যাদের আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ধন দান করেছেন, সেটাকে আল্লাহর রহমত হিসাবে ধরে নিতে হবে। কেননা তাদের এই ধন সঠিকভাবে ব্যায়ের জন্য রয়েছে অসীম নেকী, যেই নেকীর বিনিময়ে তারা বেহেস্তে আগে যাবার সুযোগ রয়েছে। তবে হ্যাঁ, যদি সম্পদের সঠিক ব্যবহার কেউ না করে, তবে সে সম্পদ তাকে বেহেস্ত থেকে অনেক দূরে ঠেলে দিবে...
সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত বিষয়টি হাদিসের অন্তর্গত নয়। এটা একটা জাল হাদীস... আমাদেরকে অবশ্যই ধর্মীয় বিধি-নিষেধ পালনের ক্ষেত্রে একমাত্র সহিহ হাদিসেরই অনুসরণ করতে হবে...
 
আমাদের এই সমাজের অনেকের মাথায়ই একটা ভুল ধারনা ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে যে, অধিক সন্তান আল্লাহর পক্ষ থেকে অভিশাপ। আর এই অভিশাপ থেকে বাঁচার জন্য আল্লাহর কাছে অধিক সন্তান না দেয়ার জন্য পানাহ চাইতে হবে। কথাটা প্রচারের সময় খুব কৌশলে এটাকে হাদিস হিসাবে প্রচার করে দেয়া হচ্ছে। কিন্তু বাস্তবে এর সাথে হাদিসের কোন সম্পর্কই নেই। বরং অধিক সন্তান যে আল্লাহর দয়া সে ব্যাপারে বিভিন্ন হাদিস থেকে প্রমান পাওয়া যায়।
ঠিক একইভাবে কম সম্পদ থাকা কোনো পূন্যের কাজ নয়। অনেকেই বলে থাকেন, যাদের সম্পদ কম তারা আগে বেহেস্তে চলে যাবে... কথাটা ঠিক নয়। বরং যাদের আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ধন দান করেছেন, সেটাকে আল্লাহর রহমত হিসাবে ধরে নিতে হবে। কেননা তাদের এই ধন সঠিকভাবে ব্যায়ের জন্য রয়েছে অসীম নেকী, যেই নেকীর বিনিময়ে তারা বেহেস্তে আগে যাবার সুযোগ রয়েছে। তবে হ্যাঁ, যদি সম্পদের সঠিক ব্যবহার কেউ না করে, তবে সে সম্পদ তাকে বেহেস্ত থেকে অনেক দূরে ঠেলে দিবে...
সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত বিষয়টি হাদিসের অন্তর্গত নয়। এটা একটা জাল হাদীস... আমাদেরকে অবশ্যই ধর্মীয় বিধি-নিষেধ পালনের ক্ষেত্রে একমাত্র সহিহ হাদিসেরই অনুসরণ করতে হবে...
এই বিষয়ে আমার ভুল ধারণা ছিল। আপনাকে ধন্যবাদ।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top