এ সকল আয়াত থেকে বুঝা যায় নবীগণের সবচেয়ে বড় গুণ ছিল ইখলাছ বা আল্লাহর প্রতি একনিষ্ঠতা।
অপরদিকে ইখলাছশূন্য ব্যক্তির জন্য এসেছে কঠোর হুঁশিয়ারী ও শাস্তির সংবাদ। আল্লাহ রাববুল আলামীন বলেন,
إِنَّ اللّهَ لاَ يَغْفِرُ أَنْ يُّشْرَكَ بِهِ وَيَغْفِرُ مَا دُوْنَ ذَلِكَ لِمَنْ يَّشَآءُ-
'নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁর সাথে শরীক করা ক্ষমা করেন না। এ শিরক ব্যতীত অন্যান্য অপরাধ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন। (নিসা ৪/৪৮)।
যারা শিরক করে তাদের সম্পর্কে আল্লাহর ঘোষণা,
وَقَدِمْنَا إِلَى مَا عَمِلُوْا مِنْ عَمَلٍ فَجَعَلْنَاهُ هَبَاءً مَّنْثُوْراً-
'আমি তাদের কৃতকর্মের প্রতি লক্ষ করব অতঃপর সেগুলোকে বিক্ষিপ্ত ধূলিকণায় পরিণত করব' (ফুরকান ২৫/২৩ )।
আয়াতটি উল্লেখের পর ইবনুল ক্বাইয়িম (রহঃ)-এর মন্তব্য এই যে, এ আয়াতে আল্লাহ রাববুল আলামীন ব্যর্থ কাজ বলতে ঐ সকল কাজকে বুঝিয়েছেন, যা আল্লাহর রাসূল (ছাঃ)-এর পদ্ধতিতে করা হয়নি অথবা তার পদ্ধতিতে করা হয়েছিল তবে একনিষ্ঠভাবে (ইখলাছের সাথে) আল্লাহর উদ্দেশ্যে করা হয়নি (মাদারিজু সালেকীন)।
এ আয়াতের ব্যাখ্যায় ইবনু কাছীর (রহঃ) বলেন, মুশরিকরা রক্ষা লাভ ও শুভপরিণতির আশায় পার্থিব জীবনে যে কর্মসম্পাদন করেছে, তা যারপরনাই মূল্যহীন। কারণ ইখলাছ অথবা আল্লাহ প্রণীত বিধানের প্রতি আনুগত্য-শরী'আতের এ দু'টি আবশ্যকীয় শর্তের কোনটিই তাতে উপস্থিত নেই। যে সকল কাজ খালেছভাবে আল্লাহর জন্য করা হয় না কিংবা শরী'আতের অনুমোদিত পন্থায় পালন করা হয় না, তা বাতিল বলে গণ্য (তাফসীর ইবনে কাছীর )।
অপরদিকে ইখলাছশূন্য ব্যক্তির জন্য এসেছে কঠোর হুঁশিয়ারী ও শাস্তির সংবাদ। আল্লাহ রাববুল আলামীন বলেন,
إِنَّ اللّهَ لاَ يَغْفِرُ أَنْ يُّشْرَكَ بِهِ وَيَغْفِرُ مَا دُوْنَ ذَلِكَ لِمَنْ يَّشَآءُ-
'নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁর সাথে শরীক করা ক্ষমা করেন না। এ শিরক ব্যতীত অন্যান্য অপরাধ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন। (নিসা ৪/৪৮)।
যারা শিরক করে তাদের সম্পর্কে আল্লাহর ঘোষণা,
وَقَدِمْنَا إِلَى مَا عَمِلُوْا مِنْ عَمَلٍ فَجَعَلْنَاهُ هَبَاءً مَّنْثُوْراً-
'আমি তাদের কৃতকর্মের প্রতি লক্ষ করব অতঃপর সেগুলোকে বিক্ষিপ্ত ধূলিকণায় পরিণত করব' (ফুরকান ২৫/২৩ )।
আয়াতটি উল্লেখের পর ইবনুল ক্বাইয়িম (রহঃ)-এর মন্তব্য এই যে, এ আয়াতে আল্লাহ রাববুল আলামীন ব্যর্থ কাজ বলতে ঐ সকল কাজকে বুঝিয়েছেন, যা আল্লাহর রাসূল (ছাঃ)-এর পদ্ধতিতে করা হয়নি অথবা তার পদ্ধতিতে করা হয়েছিল তবে একনিষ্ঠভাবে (ইখলাছের সাথে) আল্লাহর উদ্দেশ্যে করা হয়নি (মাদারিজু সালেকীন)।
এ আয়াতের ব্যাখ্যায় ইবনু কাছীর (রহঃ) বলেন, মুশরিকরা রক্ষা লাভ ও শুভপরিণতির আশায় পার্থিব জীবনে যে কর্মসম্পাদন করেছে, তা যারপরনাই মূল্যহীন। কারণ ইখলাছ অথবা আল্লাহ প্রণীত বিধানের প্রতি আনুগত্য-শরী'আতের এ দু'টি আবশ্যকীয় শর্তের কোনটিই তাতে উপস্থিত নেই। যে সকল কাজ খালেছভাবে আল্লাহর জন্য করা হয় না কিংবা শরী'আতের অনুমোদিত পন্থায় পালন করা হয় না, তা বাতিল বলে গণ্য (তাফসীর ইবনে কাছীর )।