What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (3 Viewers)

১ম ছেলে : বাবা, আমার গার্লফ্রেন্ড প্রেগনেন্ট হয়ে গেছে। পাঁচ হাজার টাকা চাইছে মুখ বন্ধ করার জন্য।
বাবা : এই নে, চুপচাপ দিয়ে আয়।

দুই মাস পর-
দ্বিতীয় ছেলে : বাবা, আমার গার্লফ্রেন্ড প্রেগনেন্ট হয়ে গেছে। আট হাজার টাকা চাইছে মুখ বন্ধ করার জন্য।
বাবা : যা, চুপচাপ দিয়ে আয়।

ছয় মাস পর-
মেয়ে : বাবা, আমি প্রেগনেন্ট হয়ে গেছি।
বাবা : দারুণ খবর, এবার আমার টাকা নেওয়ার পালা।
 
আদালতে বিচার চলছিলো
আসামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, সে একটি মেয়েকে অশ্লীল প্রস্তাব জানিয়েছে। মেয়েটিকে যখন বলা হলো আসামী তাকে কি প্রস্তাব দিয়েছিলো, সবার সামনে সে কথা বলতে মেয়েটি ভীষণ লজ্জা পেলো। আসামীর প্রস্তাবটা সে এক টুকরো কাগজে লিখে দিলো।
জজ সাহেব কাগজটা পড়ে তা জুরীদের কাছে পাঠিয়ে দিলেন। জুরীর প্রত্যেকে একে একে কাগজটা পড়ে সেটা পাশের জনকে বাড়িয়ে দিচ্ছিলেন। জুরীদের মধ্যে একজন সুন্দরী মহিলাও ছিলেন। কাগজটা পড়ে পাশের জনকে দিতে গিয়ে তিনি দেখলেন, পাশের ভদ্রলোক ঝিমোচ্ছেন। তাঁকে মৃদু খোঁচা দিয়ে জাগিয়ে কাগজটা তাঁর হাতে গুঁজে দিলেন।
ভদ্রলোক কাগজটা পড়ার পর মহিলা সদস্যার দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসলেন, ঘাড় নেড়ে সম্মতি জানালেন। তারপর কাগজটা পকেটে রেখে হাসি মুখে বসে রইলেন।
কারণ কাগজে লেখা ছিলো
আমার সাথে বিছানায় যাবেন?
 

মেমোরি ঢুকানোর যায়গা কিন্তু সমান​

ভাবি এবং দেবর..!
ভাবিঃ কিরে তোর মাইয়া পছন্দ হইছে??
দেবরঃ না ভাবি…
ভাবিঃ কেন কি হইছে??
দেবরঃ সবই ঠিক আছে, কিন্তু একটু খাটো।।
ভাবিঃ আরে বোকা মোবাইল ছোট হোক আর বড় হোক মেমোরি ঢুকানোর যায়গা কিন্তু সমান।
 

pen আর is এর মাঝে space​

মহিলা শিক্ষক ইংরেজি ক্লাস
নিচ্ছেন।
মহিলা শিক্ষকঃ সবাই
HAND
দিয়ে একটা sentence লিখ।
যে সবার আগে লিখতে পারবে তার জন্য
আছে পুরস্কার ।

সবার আগে রাজুঃ My penis in
your hand.

মহিলা শিক্ষকঃ এক থাপ্পর
দিয়ে দাত ফেলে দিবো।

এটা কি লিখছো?

রাজুঃ সরি ম্যাডাম,
তাড়াতাড়ি লিখতে গিয়ে pen
আর is এর মাঝে space
দিতে ভুলে গেছি।
 
বাবা ও ছেলের মধো কথোপকথন
ছেলে : বাবা আমি বিয়ে করবো ১৮
বছরের একটি মেয়ে দেখ…..।
বাবা : যদি ১৮ বছরের
মেয়ে না পাই ???
ছেলে:তাহলে.

৯ বছরের ২টা হলেও
চলবে।
বাবা : হারামজাদা কি বললি?
 
এক শহরে পরকীয়ার খুব চল। কমবেশী সবাই করছে। এরাই আবার চার্চে গিয়ে ফাদারের কাছে কনফেশন করে তারা কি করেছে। বৃদ্ধ ফাদার এইসব শুনতে শুনতে ক্লান্ত। এক রবিবারে তিনি সবাইকে বললেন আর কেউ যদি আমার কাছে পরকীয়ার কথা স্বীকার করে তবে এই শহর আমি ছাড়ছি। শহরের লোকজন আবার ফাদারকে খুবই পছন্দ করে। এরা ভাবল পরকীয়ার নতুন কোন শব্দ বা কোড ব্যবহার করতে হবে। শহরবাসী এরপর থেকে পরকীয়ার জন্য ব্যবহার করতে লাগল “আছাড়”।” ফাদার! আমি আছাড় খাইছি এই সপ্তাহে । নতুন পদ্ধতি খুব ভালো কাজ করে। ফাদার কিছুই টের পাননা। একদিন বৃদ্ধ ফাদার মারা যান।তার জায়গায় নতুন আর অল্পবয়স্ক একজন ফাদার আসে। সে তো আছাড় খাওয়ার কথা শুনতে শুনতে অবাক। সে গেলো শহরের মেয়রের কাছে। মেয়র! আমাদের শহরে রাস্তাগুলো ঠিক করা দরকার। লোকজন প্রচুর আছাড় খাচ্ছে মেয়র বুঝলেন বেচারাকে কেউ আছাড়ের মানে বুঝিয়ে দেয় নাই। আর তাই সে চলে এসেছে সরাসরি তার কাছে। তার হাসি চলে আসল।ঠিক এমন সময় ফাদার বললেন, আমি বুঝছি না যে কেন আপনি হাসছেন??? আপনার স্ত্রীই এই সপ্তাহে তিনবার আছাড় খাইছে ।
 
এক মেয়ে তার প্রেমিককে : তুমি যদি আমাকে একটা চুমু খাও তাহলে আমি সারা জীবনের জন্য তোমার হয়ে যাব.
জবাবে প্রেমিক : সাবধান করার জন্য ধন্যবাদ …. আশা করি আমি ঐ ভুলটা কখনোই করবো না
 
হরিপদ বেজায় কৃপণ। একদিন তার বাড়িতে হাজির হলেন তার বন্ধু শশধর।
শশধর : কিরে হরিপদ, তোর বাড়িতে এলাম, কিছু খাওয়াবি না?
হরিপদ : কী খেতে চাস, বল। ঠান্ডা, না গরম?
শশধর : নিয়ে আয়। ঠান্ডা গরম দু’টাই খাব।
হরিপদ : কই রে জগাই, ফ্রিজ থেকে এক গ্লাস ঠান্ডা পানি আর চুলা থেকে এক গ্লাস গরম পানি নিয়ে আয়!
 
থাইল্যান্ডে হানিমুনে গেছে এক দম্পতি-
স্বামী : আজ যদি আমার এতো টাকা-পয়সা না থাকতো, হয়তো আমরা এই বিলাসবহুল হোটেলে থাকতে পারতাম না।
স্ত্রী : হ্যাঁ। হয়তো আমাদের থাইল্যান্ডেও আসা হতো না। তার চেয়ে বড় কথা, এসব কথা বলার জন্য আমাকেও পাশে পেতে না!
 
ভিক্ষুক : আম্মা, কিছু চাল দিবেন?
কৃপণ : না, না, বাড়িতে চাল নেই।
ভিক্ষুক : তাহলে ২টা টাকা দেন আম্মা।
কৃপণ : ১টা টাকাও নেই।
ভিক্ষুক: তাহলে পুরনো কোনো জিনিস, ছেঁড়া-ফাটা জামা-জুতো?
কৃপণ : বললাম তো, বাড়িতে কিছুই নেই।
ভিক্ষুক : তাহলে আপনি বাড়িতে বসে আছেন কি করতে? আমার মতো একটা থালা নিয়ে রাস্তায় নাইমা পড়েন।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top