শিক্ষক : বলো তো, কৃপণ কাকে বলে?
বল্টু : যাকে ১০০ ম্যাসেজ দিলেও রিপ্লাই করে না। তাকে কৃপণ বলে।
শিক্ষক : খুব ভালো। একটা উদাহরণ দাও।
বল্টু : যেমন আপনার মেয়ে।
কর্মচারী : স্যার, আমার একদিনের ছুটি দরকার।
বস : বছরে ৩৬৫ দিনে প্রতি সপ্তাহে দু’দিন করে ৫২ সপ্তাহে আপনি সাপ্তাহিক ছুটি পান মোট ১০৪ দিন। বাকি রইল ২৬১ দিন। প্রতিদিন ১৬ ঘণ্টা আপনি অফিসের বাইরে কাটান। সে হিসেবে আপনি অফিসের বাইরে থাকেন মোট ১৭০ দিন। বাকি রইল ৯১ দিন। প্রতিদিন ৩০ মিনিট করে আপনাকে চা পানের বিরতি দেওয়া হয়। হিসাব অনুযায়ী, রইল বাকি ৬৮ দিন। প্রতিদিন একঘণ্টা করে আপনাকে দুপুরের খাবারের বিরতি দেওয়া হয়। রইল বাকি ২২ দিন। দু’দিন আপনি অসুস্থতার জন্য ছুটি কাটান। রইল ২০ দিন। বছরে ১৯ দিন থাকে সরকারি ছুটি, রইল আর একদিন। সেই একটা দিনও আপনি ছুটি কাটাতে চান?
শিক্ষক : যদি পুকুরে তোমার ফ্রেন্ড আর গার্লফ্রেন্ড ডুবতে থাকে, তবে তুমি কাকে বাঁচাবে?
ছাত্র : দু’জনকেই ডুবতে দিন।
স্যার : সে কী, কেন?
ছাত্র : আরে, ওরা একসাথে পুকুরে কী করছিল?
শিক্ষক : বলো তো, সূর্য পশ্চিম দিকে ওঠে না কেন?
ছাত্র : আমি পরীক্ষায় পাস করি না বলে।
শিক্ষক : কেন?
ছাত্র : আম্মু বলেছেন আমি যেদিন পাস করব, সেদিন নাকি সূর্য পশ্চিম দিকে উঠবে।
শিক্ষক : বলো তো বল্টু, শিক্ষকদের স্থান কোথায়?
বল্টু : আমার পিছনে স্যার।
শিক্ষক : বেয়াদব! শিক্ষকদের সম্মান করতে শেখোনি এখনো?
বল্টু : কেন স্যার, আমার বাবা তো প্রায়ই বলেন, তোর পিছনে এত মাস্টার লাগালাম তবু তুই পাস করতে পারলি না।
শিক্ষক : বলো তো বল্টু, শিক্ষকদের স্থান কোথায়?
বল্টু : আমার পিছনে স্যার।
শিক্ষক : বেয়াদব! শিক্ষকদের সম্মান করতে শেখোনি এখনো?
বল্টু : কেন স্যার, আমার বাবা তো প্রায়ই বলেন, তোর পিছনে এত মাস্টার লাগালাম তবু তুই পাস করতে পারলি না।
স্যার : কিরে মন খারাপ কেন?
ছাত্র : স্যার কই নাতো।
স্যার : আরে লজ্জা পাওয়ার কি আছে, বন্ধু ভেবে বলে ফেল।
ছাত্র : আর বলিস না দোস্ত। তোর মেয়েটা আমাকে আর আগের মতো ভালোবাসে না।