What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (3 Viewers)

দুপুর বেলা বোনের বাসায় গেল ভাই। গিয়ে দরজায় নক করল। কেউ খুলল না। আবার নক করল। কিন্তু আগের মতোই, কোনো সাড়া-শব্দ নেই। তারপর আবারও নক করল। এবারও দরজা খোলার নামগন্ধ নেই।

শেষে আর না পেরে চেঁচিয়ে বলল-
ভাই : দিদি, আমি খেয়ে এসেছি তো।
বোন : ওরে দুষ্টু, তা আগে বলবি নে? এতক্ষণ শুধু শুধু কষ্ট করলি বাইরে দাঁড়িয়ে।
 
ছেলে : বাবা, তুমি কি কিছু টাকা বাঁচাতে চাও?
বাবা : নিশ্চয়ই চাই।
ছেলে : তাহলে আমাকে একটা বাইক কিনে দাও। জুতার তলা ক্ষয় কম হবে, আমাকে জুতা কিনে দেয়ার টাকাটা তোমার বেঁচে যাবে।
 
সোহেল : হ্যাঁ রে, তোর বাড়ির সবাই কি তোর মতো কৃপণ?
জলিল : ঠিক কৃপণ নয়, হিসেবি। যেমন ধর, আমার কাকা গত পরশু বাসের সিটের ওপর একটা কাশির সিরাপ কুড়িয়ে পেলেন। তা এমন দামি ওষুধটা তো নষ্ট করা যায় না, তাই কাল রাতভর উনি বৃষ্টিতে ভিজলেন। আজ সকাল থেকে শুরু হলো কাশি, এখন ওষুধটা কাজে লাগছে।
 
এক হাঁড়কিপটে লোকের ঘরে মেহমান এল-
কিপটে : কি খাবেন? ঠান্ডা না গরম?
মেহমান : ঠান্ডা।
কিপটে : পেপসি নাকি রুহ আফজা?
মেহমান : পেপসি।
কিপটে : গ্লাসে খাবেন নাকি বোতলে?
মেহমান : গ্লাসে।
কিপটে : নরমাল গ্লাসে না ডিজাইনওয়ালা গ্লাসে?
মেহমান : ডিজাইনওয়ালা গ্লাসে।
কিপটে : কি ডিজাইন, ফুলের নাকি ফলের?
মেহমান : ফুলের ডিজাইন।
কিপটে : কি ফুল, গোলাপ না বেলি?
মেহমান : গোলাপ ফুলওয়ালা।
কিপটে : বড় বড় গোলাপ ফুলওয়ালা নাকি ছোট ছোট গোলাপওয়ালা?
মেহমান : ছোট ছোট।
কিপটে : সরি আপনাকে তাহলে আমি আর পেপসি খাওয়াতে পারলাম না। কারণ আমার ঘরে ছোট ছোট গোলাপের ডিজাইনওয়ালা কোন গ্লাস নেই! বাড়িতে আসার জন্য ধন্যবাদ!
 
দুই কৃপণের প্রেমের গল্প:-(এক কৃপণ ছেলের সাথে এক কৃপণ মেয়ের প্রেম চলছে। একদিন রাতে মেয়েটি তার বয়ফ্রেন্ডকে আসতে বলল
তার বাসায়। বললঃ সবাই ঘুমিয়ে পড়লে আমি উপর থেকে একটা কয়েন ফেলব, তুমি কয়েনের শব্দ পেলে চুপিচুপি উপরে চলে আসবে। কথামত রাতে সবাই ঘুমিয়ে পড়লে মেয়েটি নিচে কয়েন ফেলল। কয়েন পড়ার ঝনঝনশব্দ হল, কিন্তু বয়ফ্রেন্ডের আসার আর নাম নেই। প্রায় এক ঘণ্টা পরে চুপিচুপি বয়ফ্রেন্ডের আগমন।
গার্লফ্রেন্ডঃ কী ব্যাপার? এতক্ষণ লাগালে যে? কয়েন ফেলার শব্দ পাওনি?
– পেয়েছি তো, কিন্তু অন্ধকারে কয়েনটা খুঁজতে খুঁজতে দেরি হয়ে গেল…।
– আরে ধুর, আমি কি অত বোকা? কয়েনটা তো আমি সুতা দিয়ে বেঁধে নিচে ফেলে আবার উপরে তুলে নিয়েছি…!
 
খদ্দের আর হোটেল বেয়ারার মধ্যে কথা হচ্ছে-
বেয়ারা : আপনার ছেলে কিন্তু খেয়ে আপনার চেয়ে বেশি বখশিস দেয়।
খদ্দের : দিতে পারে। তার বড়লোক বাপ আছে। কিন্তু আমার তো সেটা নেই।
 
এক কৃপণ গেছে চিরুনি কিনতে।
কৃপণ : ভাই, আমার একটা নতুন চিরুনি দরকার। পুরোনোটার একটা কাঁটা ভেঙে গেছে।
দোকানদার : একটা কাঁটা ভেঙে গেছে বলে আবার নতুন চিরুনি কিনবেন কেন? ওতেই তো চুল আঁচড়ে নেওয়া যায়।
কৃপণ : নারে ভাই, ওটাই আমার চিরুনির শেষ কাঁটা ছিল যে!
 
ফুটপাতে এক বেকারকে শুয়ে থাকতে দেখে-
ভদ্রলোক : ঐ ব্যাটা আরামে ঘুমায়া আছোস, কাম করতে পারোস না?
বেকার : কাম কইরা কী করমু?
ভদ্রলোক : কাম করলে টাকা কামাইতে পারবি।
বেকার : টাকা কামাইয়া কী করমু?
ভদ্রলোক : টাকা কামাইলে বাড়ি-গাড়ি হইবো।
বেকার : বাড়ি-গাড়ি দিয়া কী করমু?
ভদ্রলোক: আরামে ঘুমাইতে পারবি।
বেকার : তো, আমি এতক্ষণ কী করতাছিলাম?
 
এক লোক একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে ঢুকে দেখলেন তিনটা দরজা। ১ম দরজায় লেখা: বাঙালি খাবার, ২য় দরজায় লেখা : ইংরেজি খাবার, ৩য় দরজায় লেখা: চায়নিজ খাবার। লোকটি তার পছন্দ অনুযায়ী চায়নিজ খাবারের দরজায় ঢুকলে সেখানে আরও ২টি দরজা দেখতে পেলেন।
১ম দরজায় লেখা: বাড়ি নিয়ে খাবেন? ২য় দরজায় লেখা: এখানেই খাবেন? লোকটি রেস্টুরেন্টেই খেতে চেয়েছিলেন তাই ‘এখানেই খাবেন?’ লেখা দরজায় ঢুকলেন। সেখানে আরও দুটি দরজা দেখতে পেলেন তিনি। ১ম দরজায় লেখা: এসি; ২য় দরজায় লেখা: নন এসি। লোকটি এসি রুমে খেতে চেয়েছিলেন তাই এসি লেখা দরজায় ঢুকলে সেখানে আরও ২টি দরজা দেখতে পেলেন। ১ম দরজায় লেখা: নগদ টাকায় খাবেন? ২য় দরজায় লেখা: বাকিতে খাবেন? লোকটি ভাবলেন বাকি খেলেই ভালো হয়, তাই তিনি ‘বাকিতে খাবেন?’ লেখা দরজাটা খুললেন। খুলতেই নিজেকে রাস্তায় আবিষ্কার করলেন!
 
শিমুল তার গার্লফ্রেন্ড বিলকিসের সাথে ডেটিং-এ গেছে-
বিলকিস : আমি আমার পার্সটা ভুলে বাসায় রেখে এসেছি। কিন্তু, এখন আমার দুই হাজার টাকার খুব দরকার।
শিমুল : কোনো সমস্যা নেই, আমি আছি না! এই নাও ২০ টাকা। এটা দিয়ে রিকশায় করে বাসায় গিয়ে পার্সটা নিয়ে এসো!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top