What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

স্বামী : আচ্ছা, বিয়ের আগে তোমাকে কেউ চুমু খেয়েছিলো?
স্ত্রী : একবার পিকনিকে গিয়েছিলাম। সেখানে আমাকে একা পেয়ে একটা ছেলে ছোরা বের করে বলেছিলো, যদি চুমু না খাও, তাহলে খুন করে ফেলবো!
স্বামী : তারপর তুমি চুমু খেতে দিলে?
স্ত্রী : দেখতেই পাচ্ছো, আমি এখনও বেঁচে আছি।
 
একটি মেয়ে হঠাত আবিষ্কার করল তার দুই পায়ের মাঝে চুল গজাচ্ছে।

সে তো ভয় পেয়ে গেলো, এবং বিষয়টা তার মা’কে খুলে বলল।

তার মা ঠাণ্ডা মাথায় বলল, যেখানে চুল গজিয়েছে সে জায়গাটাকে বান্দর বলে, এবং তোমার বান্দরে চুল গজাচ্ছে এটা নিয়ে ভয়ের কিছু নেই। বিষয়টা খুবই স্বাভাবিক এবং আনন্দের ব্যাপার।

রাতে একসাথে খাওয়ার সময় মেয়েটি তার বোনকে বলল, জানিস, আমার বান্দরে চুল গজাচ্ছে!

বোন বলল, এটা কোনো ব্যাপার না। আমার বান্দর অনেক আগে থেকেই কলা খাচ্ছে।
 
প্রথম বন্ধু : কিরে তাের হাত-পায়ে ব্যান্ডেজ ক্যান!
দ্বিতীয় বন্ধু : কোনো দোষ ছাড়াই পাবলিক প্যাঁদানি দিছে।
প্রথম বন্ধু : ক্যান? কি করছিলি?
দ্বিতীয় বন্ধু : দোকান থেকে ছবি ওয়াশ করে হাতে নিয়ে বাড়ি ফিরছিলাম। হঠাৎ বাতাসে ছবিগুলো উড়ে গিয়ে পড়লো এক মহিলার পায়ের কাছে।
প্রথম বন্ধু : তাতে কি হয়েছে?
দ্বিতীয় বন্ধু : আমি মহিলাকে বললাম শাড়িটা উঠান, ছবি তুলবো। এরপর ওই মহিলার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে আমাকে ধরে দিলে গণপিটুনি।
 
এক ভদ্রলোক তাঁর বন্ধুর চার বছর বয়সী ছেলেকে জিজ্ঞাসা করছেন-
ভদ্রলোক : বাবা তুমি কি পড়ো?
ছেলে : হাফপ্যান্ট পরি।
ভদ্রলোক : না, মানে কোথায় পড়ো?
ছেলে : কেন আঙ্কেল, নাভির একটু নিচে।
 
উকিল : সেকি ম্যাডাম? আপনার স্বামী তো পাঁচ বছর আগে মারা গেছেন। তাহলে একটি চার বছরের আর একটি দুই বছরের বাচ্চা এলো কোত্থেকে?
ভদ্রমহিলা রাগের স্বরেঃ তা আমি তো বেঁচে আছি না কি?
 
এক তরুণী দোকানে গেল একটা কথা বলা টিয়া পাখি কিনতে। দোকানদার একটি পাখির খুব প্রশংসা করল-
দোকানদার : এটা সব বোঝে, নিজে থেকেই অনেক কিছু শিখে নেয়!

মেয়েটি খুশি হয়ে পাখিটাকে গিয়ে জিজ্ঞেস করল-
মেয়ে : আচ্ছা আমাকে দেখে আমার সম্পর্কে কী মনে হয় তোমার?
পাখি : বেশি সুবিধার না, বাজে মাইয়া!

মেয়েটি রেগেমেগে দোকানদারকে গিয়ে অভিযোগ করল! দোকানদার পাখিটাকে ধরে এক বালতি পানিতে কয়েকটি চুবানি দিলো, এরপর জিজ্ঞেস করল-
দোকানদার : আর খারাপ কথা বলবি?
পাখি : না না, আর বলব না!

মেয়েটি খুশি হয়ে আবার পাখিটিকে জিজ্ঞেস করেল-
মেয়ে : আচ্ছা আমি যদি রাতে ঘরে একজন পুরুষ নিয়ে ঢুকি, তুমি কী মনে করবে?
পাখি : তোমার স্বামী।
মেয়ে : যদি দু’জনকে নিয়ে ঢুকি?
পাখি : তোমার স্বামী আর দেবর!
মেয়ে : যদি তিনজনকে নিয়ে ঢুকি?
পাখি : তোমার স্বামী, দেবর আর ভাই।
মেয়ে : যদি চারজনকে নিয়ে ঢুকি?
পাখি : ওই মিয়া বালতি নিয়া আসো! আগেই কইছিলাম, এই মাইয়া সুবিধার না, বাজে মাইয়া!
 
ভোম্বলের পাশের বাসায় থাকে এক তরুণী।
একদিন ভোম্বল তাদের বাসায় কলবেল চাপল। তরুণী দরজা খুলল।
ভোম্বল: আপনাদের বাসায় কি চিনি আছে?
তরুণী: হুঁ, আছে।
ভোম্বল: ও! না মানে…বলছিলাম, চিনি না থাকলে আমাদের বাসায় এসে চাইতে পারেন। আমাদের বাসায়ও চিনি আছে।
 
চিন্তক : পুরস্কার তো অনেকেই অনেককে দেয়। গ্রামের চায়ের আড্ডায় বসে থাকা চোখে কম দেখতে পাওয়া বুড়োদেরও কিছু পুরস্কার দেওয়া উচিত।
জনতা: কেন?
চিন্তক : কারণ তারা আড়াই হাত ঘোমটার নিচে থাকা নারীকে দেখেও বলে দেন, এ তো দশ বছর ধরে বিদেশ করা রমিজের বউ।
 
জলিল মিয়ার বয়স ৫০, স্ত্রীর বয়স ৪০ আর ছেলের বয়স ১৮ বছর। তারা সবাই গ্রামে থাকে। জীবনে কোনদিন শহরে যায়নি।

একদিন তারা শহরে ঘুরতে এলো। ঘুরতে- ঘুরতে তারা এক শপিং মলে ঢুকলো। শপিং মলে হাঁটতে-হাঁটতে তারা ক্যাপসুল লিফটের সামনে এসে থামল। তাদের তিনজনের মনেই এক প্রশ্ন— এটা কি জিনিস?

এমন সময় এক বৃদ্ধা এসে লিফটে ঢুকলো। লিফট বৃদ্ধাকে নিয়ে উপরে উঠে গেল। এটা দেখে তো মা-বাবা-ছেলে অবাক!

কিছুক্ষণ পর এক তরুণী লিফটে চড়ে নেমে এলো। তারপর লিফট থেকে বের হয়ে চলে গেল। এতক্ষণে মুখ খুলল জলিল মিয়া-
জলিল : ও বল্টুর মা, এইডা তো দেহি যুবতী বানানোর মেশিন, তুমি শিগগির ঢুকো!
 
চিকিৎসক : কী ব্যাপার, আপনি প্রতিদিন সামনে দাঁড়িয়ে মহিলা রোগীদের দিকে তাকিয়ে থাকেন কেন?

ঝন্টু : কী করবো বলুন, আপনিই তো বাইরে লিখে রেখেছেন- ‘মহিলাদের দেখার সময় বিকাল ৪টা থেকে ৬টা’।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top