What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

একবার এক আলু ঢেঁড়সকে ফোন করে বলল, ‘আই লাভ ইউ!’ ঢেঁড়স খুব রেগে গেল। আলুকে খুব উল্টাপাল্টা শুনিয়ে দিলো! বলল, ‘তুমি এতো মোটা আর সস্তা, আর আমি এতো স্লিম আর সেক্সি!

আলুর মন ভেঙে গেল! তখন থেকে আলু অনেক সবজিকে পটালো। তাই তো-
আলু-বাঁধাকপি
আলু-বেগুন
আলু-ক্যাপসিকাম
আলু-মটরশুটি
আলু-গাজর
আলু-ছোলা
আলু-মেথি
আলু-টমেটো
আরও কত কী!
আর ঢেঁড়স সেদিন থেকে আজ পর্যন্ত একাই আছে!
 
বিদিশা বাইরে যাইবেন, কিন্তু তার শখের লাল প্যান্টিখান পাইতেছেন না। স্বাভাবিকভাবেই দোষ পড়লো বুয়ার উপর। তাকে চার্জ করা হইলো। আরশাদের বুয়া বলিয়া কথা।
সে ক্ষিপ্ত হইয়া আরশাদের কাছে ফরমাইলো “সাহেব ! বিবিসাব কয় আমি নাকি হের প্যান্টি চুরি করছি! সাহেব আপনি তো জানেন, আমি নিচে কিছু পড়িনা।”
 
চায়ের দোকানে আড্ডা হচ্ছে। এক লোক বললেন, ঘটনা শুনেছেন। গত রাতে আমাদের এলাকার মজনু সাহেব বাড়িতে ফিরে দেখেন, তার স্ত্রী তার এক বন্ধুর সঙ্গে শুয়ে আছেন। তিনি রাগ দমাতে না পেরে সঙ্গে সঙ্গে রিভলবার বের করে গুলি করে দু’জনকেই মেরে নিজেও আত্মহত্যা করলেন।
পাশে বসে থাকা রাকিব সাহেব বললেন, এটা তো তেমন কিছুই নয়, ঘটনা আরো সাংঘাতিক হতে পারত।
লোকটি বললেন, কি বলেন? এক সাথে ট্রিপল ট্রাজেডি, আর আপনি বলছেন কিছুই না, আরো সাংঘাতিক হতে পারত? তো এর চেয়ে আর কি সাংঘাতিক হতে পারত?
রাকিব সাহেবঃ গতকাল যদি সোমবার না হয়ে বৃহস্পতিবার হতো তাহলে ঐ গুলিটা আমাকে খেয়েই মরতে হতো।
 

তোমার মত ওরকম জিনিসের অভাব হবে না​

একটা পিচ্চি ছেলে আরেকটি পিচ্চি মেয়ে পাশাপাশি দুইটি বাড়িতে থাকে। ছেলেটির মা ছেলেটিকে একদিন একটা ফুটবল কিনে দিল। ছেলেটি সেটা মেয়েটিকে দেখালে মেয়েটি বলল আমাকে খেলতে নাও। ছেলেটি বলল, ‘এটা ছেলেদের খেলা। তুমি খেলতে পারবে না।’
মেয়েটি মন খারাপ করে চলে গেল। পরেরদিন মা’কে বলে নিজে একটা ফুটবল কিনে ছেলেটিকে দেখিয়ে দেখিয়ে বাড়ির সামনে একা একা খেলতে লাগল।
ছেলেটি এবার একটা সাইকেলের ব্যবস্থা করে মেয়েটিকে দেখিয়ে বলল, ‘তুমি এটা চালাতে পারবে না।’
কিন্তু দেখা গেল পরেরদিন মেয়েটিও সাইকেলে চড়ছে।
ছেলেটি এবার প্যান্ট খুলে নিজের গোপনাঙ্গ দেখিয়ে বলল, ‘এবার যাও, পারলে তোমার মা’কে বলো তো এমন কিছু তোমাকে কিনে দিতে পারে কিনা?’
মেয়েটি বাড়ির আঙিনায় দাঁড়িয়ে নিজের নিজের গোপনাঙ্গের দিকে ইঙ্গিত করে বলল, ‘যতদিন আমার এইটা থাকবে ততদিন তোমার মত ওরকম জিনিসের অভাব হবে না।’
 
দুইটা বালক একদিন খেলতে খেলতে সাগর পাড়ে চলে এল। সেখানে তারা দেখতে পেল স্বল্পবসনা মেয়েরা রৌদ্রস্নানরত। হঠাত একটা বালক পিছন দিকে দৌড়ে পালাতে লাগল। অন্য বালকটি বুঝতে পারল না তার কি হয়েছে এবং কেন এভাবে দৌড়ে পালাচ্ছে। সে তার পিছন পিছন আরো জোরে দৌড়ে এসে তাকে ধরে ফেলল।
– কিরে, এভাবে দৌড়ে পালাচ্ছিস কেন?
– মা বলেছিল আমি যখন নগ্ন মেয়ে দেখব, তখন জমে পাথর হয়ে যাব।
– আরে তোর মা তোকে ভয় দেখিয়েছে।
– নারে, মেয়েদের দেখা মাত্রই একটা জায়গায় শক্ত হতে শুরু করছিল।
 
দোস্ত, বিয়া করতে যাইতেছি। কোন উপদেশ থাকলে দে।
গাড়িতে তিনটে জিনিস থাকে- ক্লাচ, ব্রেক এবং এক্সিলেটর।
আরে, বিয়ার সাথে গাড়ির কী সম্পর্ক?
বোকার মত প্রশ্ন করার জন্য ৫০ নম্বর কাটা! তো গাড়ি চালাতে গেলে একটা পা ক্লাচে, আরেকটা পা এক্সিলেটরে রাখতে হয়। আবার ব্রেকটা হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। একটা পা অবশ্যই ব্রেকের উপর রাখতে হবে।
আরে, আমার পা তো মাত্র দুইটা!
তোর পুরা ১০০ নাম্বার কাটা। তোর শালা বিয়াই করা উচিত না।
 
এক ভদ্রলোকের খামারে ব্রিডিং এর দরকার হলো।
তিনি বাজারে গিয়ে তরতাজা এক মোরগ পছন্দ করলেন এবং দোকানিকে দাম জানতে চাইলেন।
দোকানদার বলল, ২০ ডলার, তবে এর চেয়ে এই শুকনা মোরগটা নিয়ে যান আপনার কাজে লাগবে।
ভদ্রলোকের ঠিক পছন্দ না হলেও দোকানদার শুকনা মোরগ এর জন্য ৪০ ডলার চাইল।
ভদ্রলোক শুকনা মোরগ টাই নিলেন।
প্রথমদিন মোরগটা খামারির সব মুরগিগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল,
দ্বিতীয়দিন সব ছাগলগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল,
তৃতীয়দিন সব গরুগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল

এবং পরদিন

ভদ্রলোক ঘুম থেকে উঠে দেখেন তার মোরগ মাঠের মাঝে মৃত পড়ে আছে।
ভদ্রলোক হা হা করে কাছে ছুটে যেতেই মোরগ লাফ দিয়ে উঠে বলল,
“হতচ্ছাড়া তোর জন্য আমার টার্গেট করা কাক গুলো মিস হয়ে গেল!”
 
বউকে নিয়ে ক্রিকেট খেলা দেখতে গেছি। একটা করে ব্যাটসম্যান যাচ্ছে আর মিনিট পাঁচেক খেলেই আউট হয়ে ফিরে আসছে। শেষ তো আমার মাথাই নষ্ট। গেলাম রাগ হয়ে। ধ্যাত একটা প্লেয়ারও ভালো না। চলো বাসায় যাই।
সাথে সাথে বউ বলল, দেখলে রাগটা কেনো হয়?
 
১ম বন্ধুঃ দোস্ত, আমার বউটারে আর বিশ্বাস নাই। খালি মিথ্যা কথা কয়। কী যে করি!
২য় বন্ধুঃ কেন, কী হইছে দোস্ত?
১ম বন্ধুঃ আর কইস না। কাল রাতে আমি বাড়ি ছিলাম না। সকালে আইসা দেখি বউ ঘরে নাই। দুপুরে ফিরতেই জিগাইলাম, কই গেছিলা? কয় তার বোনের বাড়িতে বেড়াতে গেছিল।
২য় বন্ধুঃ হুম, তয় বিশ্বাস না করার কী হইল?
১ম বন্ধুঃ আরে তার বোনতো রাতে আমার লগে ছিল।
 
এক ছাত্রের রিপোর্টে শিক্ষক লিখরেন-ছেলেটি পড়ায় ভালো, খেলাতেও। একমাত্র দোষ বড্ড মেয়ে ঘেঁসা। আমি সংশোধনের চেষ্টা করছি।
ছেলেটির বাবা বাড়িতে ছিলনা। মা রিপোর্টোর নিচে লিখলেন- আপনাকে ধন্যবাদ। সংশোধনের উপায় বের করতে পারলে আমাকে জানাবেন । পদ্ধতিটি ছেলের বাবার ওপরে প্রয়োগ করতে হবে ।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top