What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (3 Viewers)

ছেলে : বাবা সরকার কাকে বলে?
বাবা : আমি সংসার চালাই তাই আমি সরকারি দল। আর তোর মা খালি খালি ঘ্যান ঘ্যান করে। তাই তোর মা বিরোধী দল। তুই জনগণ। তোর ছোট বোন দেশের ভবিষ্যৎ। আর আমাদের কাজের মেয়ে টুম্পা শোষিত শ্রেণি।

কিছুক্ষণ পরে মামা ফোন করল-
মামা : কীরে সবার খবর কী?
ছেলে : বিরোধী দল ঘুমোচ্ছে। সরকার সুবিধামতো আছে। ভবিষ্যৎ কাঁদছে। শোষিত শ্রেণি শোষিত হচ্ছে। আর জনগণ তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে।
 
বাবা রাতের বেলা FTV তে ফ্যাশন শো দেখছিলো। হঠাৎ ছেলে এসে রুমে ঢুকলো-
বাবা : বেচারা গরিব মেয়েরা, কাপড়-চোপড় কেনার পয়সা নাই!
ছেলে : এর চেয়েও গরিব ছেলে আছে। আপুর রুমে ভিক্ষা করতে এসেছে।
 

ইটালীয়ান মেয়ে চেয়েছিলাম

একজন মহিলা দুই সপ্তাহের জন্য ইটালি যাবেন কোম্পানির ট্রেনিংয়ে। তার স্বামী তাকে বিমানবন্দরে পৌঁছে দিলেন এবং তার শুভযাত্রা কামনা করলেন।
তার স্ত্রী ধন্যবাদ দিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার জন্য কী আনব?’
উত্তরে তার স্বামী হেসে বললেন, ‘একজন ইটালি মেয়ে।’

স্ত্রী কিছু না বলে চলে গেলেন। দুই সপ্তাহ পরে তার স্বামী আসলেন তাকে রিসিভ করতে। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘যাত্রা কেমন হল?’
স্ত্রী উত্তর দিলেন, ‘চমৎকার। ধন্যবাদ।’
স্বামী জিজ্ঞেস করলেন, ‘আমার উপহারের কী হল?’
স্ত্রী বললেন, ‘কোন উপহার?’
স্বামী বললেন, ‘ঐ যে আমি একটা ইটালীয়ান মেয়ে চেয়েছিলাম।’
হাসতে হাসতে স্ত্রী বললেন, ‘ওহ, ঐটা- আমি যা পেরেছি করেছি। কিন্তু মেয়ে কিনা তা জানতে ৯ মাস অপেক্ষা করতে হবে।
 
যদু গেছে সাধু বাবার কাছে।
যদু : বাবা, বয়সতো কম হলো না। এখনো প্রেম করতে পারলাম না। আমার জীবনে কি কোনো
মেয়ে আসবে না?

সাধুবাবা হাত দেখে জানালেন, মন খারাপ করিস না। ধৈর্য ধর। তোর
জীবনে ১৫টা মেয়ে আসার সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছি।
এই কথা শুনে যদুতো আনন্দে আটখানা….
সাধুবাবা : এতো আনন্দিত হবার কিছু নেই।
একজনই তোর বউ হবে। আর বাকিরা তোর মেয়ে।
 
খালা – বাবু এদিকে আস একটি চুমু দাও
বাবু – না আসবনা , চুমু দিলে তুমি মারবে
খালা – কেন মারবো কেন?
বাবু – সকালে দরজার ফাক দিয়া দখলাম তুমি আব্বু কে মার দিয়েছ।
 
গিল্টু বাসে বসে পাশের সিটের একটি মেয়েকে বলছে-
গিল্টু : ঢাকাটুকু পাবো না?
মেয়ে : কি বললেন আপনি?
গিল্টু : আপনাকে বলিনি ম্যাডাম। সামনের গাড়িতে লেখা ঢাকা টু পাবনা আমি ওইটা পড়ছিলাম
মেয়ে : ওহ, আমিতো অন্য কিছু ভাবছিলাম।

কিছুদুর যাওয়ার পর আবারো গিল্টু মেয়েটিকে বলে উঠল-
গিল্টু : ঢাকাটুকু খোল না।
মেয়ে : কি বললেন?
গিল্টু : এই যে ম্যাডাম আপনাকে বলিনি, আমি বলছি ঢাকা টু খুলনা।
 
স্বামী বাইরে যাওয়া মাত্রই বউ হের অবৈধ প্রেমিকরে নিয়া মউজ করা শুরু করছে বাসার ভিতর। নয় বছরের পুলায় কিন্তুক ঘরেই আছিল, ওয়ার্ডরোবের মধ্যে লুকাইয়া হেগ কাম কাজ দেখতাছিল। হঠাৎ কইরা স্বামী বাড়িত ফিইরা আইল! অবৈধ প্রেমিকে কৈ লুকাইব খুইজা না পাইয়া শেষমেষ ওয়ার্ডরোবের মধ্যে ঢুকল। হেত জানেনা ছুড পুলাডাও লুকাইয়া আছে ঐটার ভিতরে!

পুলা: জায়গাটা অনেক আন্ধার!

অবৈধ প্রেমিক: আসলেই!

পুলা: আমার একটা ফুটবল আছে!

অবৈধ প্রেমিক: খুব ভাল!

পুলা: তুমি কি ঐটা কিনতে চাও!

অবৈধ প্রেমিক: নাহ, দরকার নাই!

পুলা: আব্বায় কিন্তুক বাইরেই আছে!

অবৈধ প্রেমিক: আচ্ছা ঠিক আছে, দাম কত ?

পুলা: বেশী না ৫০০ টাকা!

কয় সপ্তাহ পরে আবারও পুলাডা আগে ও পরে অবৈধ প্রেমিকে ওয়ার্ডরোবে লুকাইয়া আছে!

পুলা: জায়গাটা অনেক অন্ধকার!

অবৈধ প্রেমিক: আসলেই!

পুলা: আমার একটা ফুটবলের ব্যাগ আছে!

আগের কথা মনে পইড়া গেল লোকটার!

অবৈধ প্রেমিক: দাম কত? (কাচুমাচু মুখের অবস্থা)

পুলা: ২৫০০ টাকা!

অবৈধ প্রেমিক: ঠিক আছে!

কয় সপ্তাহ পরে বাবায় পুলারে কইতাছে~ আজকের আবহাওয়াটা অনেক সুন্দর, চল ফুটবল খেলি!

পুলা: খেলতে পারব না আব্বা, বলটা ব্যাগসহ আমি বিক্রি কইরা দিসি!

বাবা: কত পাইস বিক্রি কইরা ?

পুলা: বেশী না, ৩০০০ টাকা!

বাবা: ভয়ানক ব্যাপার তুমি নির্ঘাৎ প্রতারনা করছ। এটা একটা পাপ! চল হুজুরের কাছে, তওবা পইড়া তোমার প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে!

বাবা শয়তান পুলারে মসজিদে নিয়া গেল। পুলাডা হুজুরের রুমে গেছে তওবা পড়তে, রুমে ঢুইকাই দরজা লাগাইল ভদ্র মাইনষের মতন!

“জায়গাটা অনেক অন্ধকার !” পুলাডা ফিসফিস কইরা কইল!

“এইবার কি বেচবা!” হুজুরের মুখ আবারও অন্ধকার!
 
এক হকার পেপার বিক্রি করতে গিয়ে খুব সমস্যায় পড়ল। কেউই কিনছে না। সে পেপার খুলে দেখল, আজ সানি লিওনের কোনো খবরই ছাপা হয়নি। সে সঙ্গে সঙ্গে চিৎকার করে পেপার বিক্রি শুরু করল, ‘সানি লিওনের কোনো খবর নেই, সানি লিওনের কোনো খবর নেই।’
সঙ্গে সঙ্গে তার সব পেপার বিক্রি হয়ে গেল।
 
৮ বছর বয়সের এক ছেলেকে ধর্ষণ মামলায় কোর্টে দাঁড় করানো হয়েছে ।
তার পক্ষের মহিলা উকিল তার লিঙ্গ ধরে জজকে দেখিয়ে বলল, “Your Honour, দেখুন । এই ছেলে কি কিছুতেই ধর্ষণ করতে পারে?”
ছেলেটি নিচু স্বরে উকিলকে বলল, “আরে বেশি ঝাঁকাইয়েন না, কেস হাইরা যাইবেন।“
 
বল্টু তার বউ- কে কুমিল্লা থেকে ফোন করল.ফোনটা এক চাকর ধরল-
চাকর : হ্যালো।
বল্টু : ম্যাম সাহেবকে ফোনটা দে।
চাকর : কিন্তু ম্যাম সাহেব তো সাহেবের সাথে বেড রুমে ঘুমাচ্ছে।
বল্টু : মানে?? সাহেব তো আমি ।
চাকর : আমি এখন কি করব??
বল্টু : দুইজনকে-ই গুলি করে মেরে ফেল ৫ লাখটাকা দিব। চাকর দুইজন- কে গুলি করে মারার পর,
চাকর : সাহেব, লাশ ২টা এখন কি করব??
বল্টু : লাশ ২টা বাড়ির পিছনের swimming pool এ ফেলে দে।
চাকর : কিন্তু সাহেব, বাড়ির পিছনেতো কোন swimming pool নেই.
বল্টু : নেই??? ওহ sorry তাহলে wrong number
 

Users who are viewing this thread

Back
Top