What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

এক মেয়ে চাকরি করবে বলে একটি অফিসে গেলো-
ম্যানেজার : আপনার ওজন ৪২ কেজি। আমরা ৪০ কেজির উপরে কাউকে চাকরি দেই না। আপনার চাকরি হবে না।
মেয়ে : আচ্ছা, আমি কাল আবার আসবো।

পরদিন সকালে মেয়েটা আবার ওই অফিসে এলো-
ম্যানেজার : একি আজ আবার এসেছেন? বলেছি না আপনার চাকরি হবে না!
মেয়ে : আজ ওজনটা আরেকবার মাপুন না!
ম্যানেজার : ঠিক আছে। মেশিনের ওপর দাঁড়ান দেখি।
মেয়ে : জ্বি, দাঁড়ালাম।
ম্যানেজার : একি আজ আপনার ওজন ২ কেজি কম। আজব ব্যাপার!
মেয়ে : ইয়ে মানে স্যার, আজ আমি মেকাপ করিনি তো তাই!
 
বিল্টু আত্মহত্যা করতে গিয়ে অনেকবার ব্যর্থ হয়েছে। এইবার সে ঠিক করল একদম কোমর বেঁধে নামবে। বাজারে গিয়ে এক বোতল বিষ, এক টিন কেরোসিন, একটা পিস্তল, একটা দড়ি, একটা ম্যাচ কিনল।

এইসব কিনে সে চিন্তা করল বিষ খাবে, গায়ে আগুন ধরাবে, দড়িতে ঝুলবে, আবার পিস্তল দিয়ে মাথায় গুলি করবে।

সে অনুযায়ী নির্জন এক পুকুর পাড়ে গেল সে। প্রথমে গাছে উঠল। গলায় দড়িটা বেঁধে গায়ে কেরোসিন দিল, তারপর বিষটা খেয়েই গায়ে আগুন দিল।

এরপর হাতে পিস্তল নিয়ে গাছ থেকে ঝুলে পড়ল। দড়িতে ঝুলতে ঝুলতে পিস্তল দিয়ে মাথায় গুলি করতে গিয়ে লক্ষ্যভ্রষ্ট হল। দড়িতে গুলি লেগে দড়ি কেটে গেল। সে গিয়ে পড়ল পানিতে। আগুন গেল নিভে। অতিরিক্ত পানি খেয়ে বিষক্রিয়া নষ্ট হয়ে গেল। মরতে পারল না এবারও।
 
রিয়াদ সাহেব অফিসের জন্য একজন সহকারী খুঁজছেন। ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রথম প্রার্থীকে জিজ্ঞেস করলেন-
রিয়াদ সাহেব : দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?
প্রথম প্রার্থী : নিশ্চয়ই স্যার। আপনার তো দু’টা কানই কাটা!
রিয়াদ : বেরো এখান থেকে, ব্যাটা নচ্ছাড়!

দ্বিতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন তিনি-
রিয়াদ : দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। তা, আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?
দ্বিতীয় প্রার্থী : জ্বি স্যার। আপনার তো দু’টা কানই কাটা!
রিয়াদ : বেরো এখান থেকে, ব্যাটা ফাজিল!

তৃতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন-
রিয়াদ : দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?
তৃতীয় প্রার্থী : জ্বি স্যার। আপনি কন্ট্যাক্ট লেন্স পরে আছেন।
রিয়াদ : বাহ, আপনি তো বেশ- তা কীভাবে বুঝলেন?
তৃতীয় প্রার্থী : সোজা স্যার। আপনি চশমা পরবেন কীভাবে? আপনার তো দু’টা কানই কাটা!
 
এক খামার মালিক শখ করে একটা জেব্রা কিনে এনেছে আফ্রিকা থেকে। এক ভোরে জেব্রাটা বেরিয়ে এলো তার আস্তাবল থেকে। খামারের ভেতরে ঘুরতে লাগলো সে, আর ভাবতে লাগলো, এখানে তার কাজ কী হতে পারে? প্রথমে তার দেখা হলো একটা মুরগির সাথে-
জেব্রা : সুপ্রভাত। তুমি এখানে কী করো?
মুরগি : সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে ডিম পাড়ি।

এরপর তার দেখা হলো একটা গরুর সাথে-
জেব্রা : সুপ্রভাত। তুমি এখানে কী করো?
গরু : সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে দুধ দিই।

তারপর দেখা হলো একটা ছাগলের সাথে-
জেব্রা : সুপ্রভাত। তুমি এখানে কী করো?
ছাগল : সুপ্রভাত। মালিক আমাকে মেরে আমার মাংস খায়।

জেব্রা কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে সামনে এগোলো। এবার তার দেখা হলো একটা ষাঁড়ের সাথে-
জেব্রা : সুপ্রভাত। তুমি এখানে কী করো?
ষাঁড় : সুপ্রভাত। তুমি একটু দাঁড়াও! আমি তোমাকে দেখাচ্ছি আমি এখানে কী করি।
 
এক ব্যবসায়ীর দুধ বহনকারী গাড়িটা অন্য গাড়ির সাথে ধাক্কা লেগে উল্টে গেলো! দুধে ভেসে গেলো রাস্তা। দেখতে দেখতে সেখানে ভিড় জমে গেলো। ভিড়ের মাঝ থেকে জনৈক নেতা এগিয়ে এসে দুধ বহনকারী গাড়ির ড্রাইভারকে বললেন-
নেতা : এজন্য নিশ্চয়ই তোমার মালিক তোমাকে দায়ী করবে, ক্ষতিপূরণ চাইবে?
ড্রাইভার : জি।
নেতা : তুমি তো গরিব মানুষ। এতো টাকা পাবে কোথায়? এক কাজ করো, এই নাও আমি তোমাকে ৫০ টাকা দিলাম, এখন অন্যদের কাছ থেকে আরো কিছু কিছু নিলে বোধহয় হয়ে যাবে তোমার।

কিছুক্ষণের মাঝেই বেশ কিছু টাকা উঠে গেলো। ভিড় কমে গেলে নেতা গোছের লোকটিও চলে গেলেন। একজন পথিক আপন মনে বলে উঠলেন-
পথিক : কে এই মহান ভদ্রলোক?
ড্রাইভার : উনিই তো এই গাড়ির মালিক!
 
একদিন এক ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী বের হলেন হাঁস শিকারে। অনেকক্ষণ ঘোরাঘুরির পর তিনি একটা হাঁস শিকার করলেন। কিন্তু হাঁসটা গিয়ে পড়ল বেড়া দেয়া ক্ষেতের ভেতর। বেড়া টপকে ভেতরে ঢুকতে যাবেন এমন সময় হাজির জমির মালিক-
মালিক : হাসটা যেহেতু আমার ক্ষেতে পড়েছে সেহেতু হাঁসের অর্ধেকটা আমার।
সন্ত্রাসী : হাঁসটা আমাকে না দিলে দু’দিনের মধ্যে তোমার ক্ষেতের সবকিছু দখল করবো।
মালিক : তাহলে ব্যাপারটা আমাদের এলাকার নিয়ম অনুযায়ী তিন থাপ্পড়ের মাধ্যমে নিষ্পত্তি হোক। আমরা একজন আরেকজনকে তিনটা করে থাপ্পড় দেব। শেষ পর্যন্ত যে হার মানবে সে হাঁসটা পাবে না।

সন্ত্রাসী রাজি হয়ে গেলেন। দু’জন হাঁসটা নিয়ে গ্রামের মোড়লের কাছে গেলেন। মালিকের কাছ থেকে সব শোনার পর থাপ্পড় পর্ব শুরু হলো। প্রথমে মালিক তাঁর সর্বশক্তি দিয়ে সন্ত্রাসীর গালে কষে তিনটা থাপ্পড় দিলেন। অনেক কষ্টে সহ্য করে এরপর সন্ত্রাসী প্রস্তুতি নিলেন মালিকের গালে থাপ্পড় মারার জন্য-
মালিক : আমি হার মানছি। হাঁসটা ওনাকেই দেয়া হোক।
 
এক বাংলাদেশি ঠিকাদার আমেরিকা গেল তার বন্ধুর বাড়ি। তার বন্ধু সেখানকার ঠিকাদার। বাংলাদেশি ঠিকাদার তার বন্ধুর অনেক সুন্দর বাড়িটা দেখে জিজ্ঞেস করল-
বাংলাদেশি : বন্ধু এত সুন্দর বাড়ি, কিভাবে?
আমেরিকান : ঐ যে সামনে একটা ব্রিজ দেখছো?
বাংলাদেশি : হ্যাঁ।
আমেরিকান : ওইটার ১০% আমার পকেটে।

কিছুদিন পর আমেরিকান বন্ধু বাংলাদেশি বন্ধুর বাড়িতে এল। এসে পুরাই থ হয়ে গেল। এতো তার বাড়ির চেয়েও সুন্দর। তাই বন্ধুকে জিজ্ঞেস করল-
আমেরিকান : এত সুন্দর বাড়ি, কিভাবে?
বাংলাদেশি : ওইযে সামনে একটা ব্রিজ দেখছো?
আমেরিকান : কই, নাতো।
 
আসুন দেখা যাক পশু-পাখিরা ফেসবুকে থাকলে তাদের স্ট্যাটাস কেমন হত-
তেলাপোকা : আজ বহুত কষ্টে এক মাইয়ার পায়ের তলা থাইক্যা বাঁচলাম। আমারে দেইখ্যা যে চিৎকারটা না দিলো, অল্পের জন্য হার্ট অ্যাটাক করি নাই। আল্লাহ বাঁচাইছে।

বিড়াল : হায় আল্লাহ, এ কী বিপদে পড়লাম! আমার সাত নাম্বার বাচ্চা জানতে চাইতেছে ওর বাপ কে! কী জবাব দিব বুঝতেছি না। আমি নিজে জানলে তো!

শুকর : কোন পাজি যে ছড়াইতেছে, আমরা নাকি ফ্লু ছড়াইতাছি। একবার খালি পাইয়া লই।

মুরগী : কাল থেকে যদি আমার স্ট্যাটাস না পান তবে বুঝবেন ফাস্ট ফুডে আমারে সার্ভ করা হইতেছে।

মশা : সবাই ভালো থাকবেন। আজকের এই স্ট্যাটাস হয়ত বা আমার শেষ স্ট্যাটাস। আমার এইডস হইছে। কোন দুঃখে যে ওর রক্ত খাইতে গেছিলাম। আমি আর এ পৃথিবীতে মুখ দেখাবো কেমনে? তাই মৃত্যুই শ্রেয়। বিদায় বন্ধু বিদায়।
 
একদিন শালী আর দুলাভাই নির্জন জঙ্গলের পথ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল ।
হটাৎ শালী দুলাভাইকে বলে উঠলোঃ
দুলাভাই এই নির্জন জঙ্গলে আমায় একা পেয়ে আপনি আমার সাথে
উল্টোপাল্টা কিছু করবেন না তো? আমার কিন্তু খুব ভয় করছে!

দুলাভাইঃ দেখতে পারছ না আমার
এক হাতে লাঠি আর ছাগল অন্য
হাতে আছে মুরগি, দড়ি আর একটা বালতি।
দুহাতে জিনিস নিয়ে আমি কিভাবে
তোমার সাথে উল্টোপাল্টা করবো?

শালীঃ কেন পারবেন না,
যদি লাঠি মাটিতে পুঁতে তার সাথে
দড়ি দিয়ে ছাগলটাকে বেঁধে দেন
আর বালতি টাকে উল্টো করে
মুরগিটাকে আটকে দেন তাহলেই তো
আপনি সব রকম উল্টোপাল্টা করতে
পারবেন আমার সাথে।
আমার তো ভীষণ ভয় করছে।
 
রফিকের নতুন বিয়ে, বাসর রাতে কি করতে হয় সে জানেনা, তাই বাসর রাতে সে তার বন্ধুদের ফোন দিল,
রফিকঃ দোস্ত বাসর রাতে কি করতে হয় তা তো আমি জানিনা, তোরা একটু আমাকে বল।

তার বন্ধুরা ছিল খুব লুইচ্চা।তারা বলল, দোস্ত,আমরা থাকতে তোর কোন চিন্তা নাই। আমরা বাসায় এসে তকে দেখিয়ে দিচ্ছি,

এরপর রফিকের তিন বন্ধু তার বাসায় এসে রফিককে বলল , তুই রুমের বাইরের জানালায় দাঁড়িয়ে দেখ, আমরা কি করি, তাহলে তুই শিখে যাবি। রফিককে বাইরে দাড় করিয়ে তিন লুইচ্চা বন্ধু তার বউকে ইচ্ছা মত করল। সব শেষ করার পর শার্ট প্যান্ট পরতে পরতে এবার বুঝেছিস কি করতে হয়….

রফিক তো ভীষন খুশি…
প্রায় ১ বছর পর রফিকের সাথেসেই তিন বন্ধুর মার্কেটে দেখা…
বন্ধুঃ কি অবস্থা? সব ঠিক তো..
রফিকঃ পুরা ঠিক…
বন্ধুঃ আমরা যেভাবে দেখিয়ে দিয়েছিলাম সেভাবে চালাচ্ছিস তো?
রফিকঃ হ্যা, সেভাবেই চালাচ্ছি…আর আমার বউ ও ভীষন খুশী। কিন্তু একটা সমস্যা…
বন্ধুঃ কি সমস্যা?
রফিকঃ প্রতিদিন রাস্তা থেকে তিনজন লোক ধরে আনতে খুব সমস্যা হয়…
 

Users who are viewing this thread

Back
Top