আপনার সাথে আমি একমত। নবী (সাঃ) নূরের তৈরী নন। ওনি আর দশটা মানুষের মতোই মানুষ। তবে সাধারন মানুষ আর নবীদের মাঝে ব্যবধান হলো তাঁরা আল্লাহ কর্তৃক মনোনীত দাঈ...
আল্লাহ কর্তৃক মনোনীত দাঈ আর সাধারন মানুষ যাদেরকে তাওহীদের দাওয়াত দেয়ার জন্য নবীদের আগমন ঘটেছিলো এই দুটী শ্রেনীকে তো এক করা যাবে না, মামা!
আর জ্বীনেরা শুধু বনে জঙ্গলেই থাকে না, মামা। তারা যেখানে থাকে- হাদিসে তারও একটা ফিরিস্তি দেয়া আছে, প্রয়োজনে দেখে নেবেন...
জনাব, নবী সাঃ জন্মসূত্রে নবুওয়াত লাভ করেননি এমনকি ওনার বাবা-মাও কাফের ছিলেন৷ নবী সাঃ 25 বছর বয়সে নবুয়ত লাভ করেন এই 25 বছর যাবত আল্লাহতায়ালা উনাকে নানাভাবে পরীক্ষা করেছেন এবং তিনি এসব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন এইজন্যই তিনি নবুয়ত লাভ করেছেন।
ওই সময় আরবে আহেলে জাহিলিয়াত যুগ চলছিল, ঐ সময় এমন কোন খারাপ কাজ নেই যা মানুষ করেনি এমতাবস্থায় একমাত্র নবী সাঃ ব্যতিক্রম ছিলেন উনি একজন সত্যবাদী নির্ভীক যুবক ছিলেন উনার সত্যবাদিতার জন্য উনি আলামিন খেতাব লাভ করেন৷
এসব কারণে আরবে উনিই একমাত্র নবুওয়াত লাভের যোগ্য ব্যক্তি ছিলেন।
নবুওয়াত লাভের পর আল্লাহ তায়ালা উনার বক্ষ-বির্দন করেন অর্থাৎ উনার ভিতর থেকে সম্পূর্ণ খারাপ গুন গুলো বের করে নেয়া হয় তাই উনি চাইলেও কোন খারাপ কাজ করতে পারতেন না৷ নবী সাঃ এটাও বলেছেন আমার পরে যদি কেউ নবী হতো তবে সে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু হতেন৷
বেহেস্তের সরদার হযরত হু'সইন রাযিয়াল্লাহু আনহু এবং বেহেস্তের সর্দারনী হযরত ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু আনহু এবং কেয়ামতের ওই সময় যখন আল্লাহর কাহার রূপ ধারণ করবে তখন হযরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু কে উনার সামনে উপস্থাপন করা হবে এবং সাথেসাথে আল্লাহর সব রাগ পড়ে যাবে৷
এই তিনজন ব্যক্তি কেউ নবী-রসল ছিল না। এনারা নিজের যোগ্যতায় এটা অর্জন করেছেন৷
আর জ্বীনদের সম্পর্কে আপনি কিছুই জানেন না....
ginera আগুনের তৈরী আর ফেরেশতারা নূরের তৈরি ইবলিশ শয়তান একসময় ফেরেশতাদের সর্দার ছিল এখন সে খারাপ জ্বীনদের নিয়েএকটি টিম তৈরি করেছে যারা মানুষদেরকে খারাপ কুমন্ত্রণা দেয়৷
ginera মরা খায় তাই ওরা বেশিরভাগ কবরস্থানের বা শ্মশানে থাকে৷ লোকালয়ে আসে মানুষকে কুমন্ত্রণা দেয়ার জন্য মানুষকে পথভ্রষ্ট করার জন্য তারপর কাজ শেষে তারা তাদের দেশে ফিরে যায়৷ অবশ্য কিছু ভালো জিনও আছে যারা নামাজ পড়ে।