What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

দ্বীন প্রতিষ্ঠায় যুবসমাজের ভূমিকা (2 Viewers)

আপনে তো অনেক ভালো ভালো গল্প জানেন, মামা। একটা গল্পের থ্রেদ খুলে নিলে মনে হয় মন্দ হতো না। আমরা সবাই সেটা থেকে উপকার পেতাম...
তবে ধর্মীয় সেকশনে দিলে এই ধরনের উদ্ভট গল্প না দিয়ে ক্বোরান-হাদিসের রেফারেন্সওয়ালা কোনো গল্প দিয়েন, মামা।
 
আপনে তো অনেক ভালো ভালো গল্প জানেন, মামা। একটা গল্পের থ্রেদ খুলে নিলে মনে হয় মন্দ হতো না। আমরা সবাই সেটা থেকে উপকার পেতাম...
তবে ধর্মীয় সেকশনে দিলে এই ধরনের উদ্ভট গল্প না দিয়ে ক্বোরান-হাদিসের রেফারেন্সওয়ালা কোনো গল্প দিয়েন, মামা।
জনাব, এগুলো ভারতবর্ষের পীর আউিলিয়া দরবেশদের বাস্তব জীবনের ঘটনা ৷ আপনাকে বুঝতে হবে ভারতবর্ষে ইসলাম প্রসার এইসব পীর আউলিয়া দরবেশদের মাধ্যমে তরবারির মাধ্যমে নয় । তাদের কোন রুহানি ক্ষমতা না থাকলে কোন বিশ্বাসই হাজার হাজার কোটি কোটি মানুষ ইসলাম গ্রহণ করলো?
ওনারা কাউকে জোর ক ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করেননি তারা সবাই স্বেচ্ছায় ইসলাম গ্রহন করেছে তাদের হাতে কি এমন জাদু ছিল যা দেখে এত এত মানুষ তাদের বাপ দাদা 14 পুরুষের ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলো?
আপনি নিজেই আমাকে সদুত্তর দিন কিভাবে ইনারা কোটি কোটি মানুষকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করল কোন প্রকার জোর-জবরদস্তি ছাড়া ?
 
তাদের অবশ্যই কিছু গুন ছিলো। যে গুন না থাকলে একজন দাঈ কখনো পূর্ণ হতে পারেন না।
তবে মামা, তারা কেউ সে গুন জঙ্গল থেকে কুড়িয়ে পাননি, কিংবা জঙ্গল থেকে আহরণও করেননি... যেভাবে আপনি শাহ সুলতান (রঃ) কে জঙ্গলে পাঠাতে চেয়েছিলেন...
 
তাদের অবশ্যই কিছু গুন ছিলো। যে গুন না থাকলে একজন দাঈ কখনো পূর্ণ হতে পারেন না।
তবে মামা, তারা কেউ সে গুন জঙ্গল থেকে কুড়িয়ে পাননি, কিংবা জঙ্গল থেকে আহরণও করেননি... যেভাবে আপনি শাহ সুলতান (রঃ) কে জঙ্গলে পাঠাতে চেয়েছিলেন...
জনাব, পাহাড়ের গুহা কি জঙ্গলের মধ্যে পড়ে না? নবী সাঃ হেরা গুহােতে ধ্যান করতেন এবং ধ্যানরত অবস্থায় উনার উপর আল-কোরআন নাযিল হয় ৷
এরপর যতবার জিবরাইল ফেরেশতা ওনার কাছে আসতো উনি ততবার নির্জন জায়গায় ধ্যানরত হতেন ৷
জঙ্গল হল অক্সিজেনের ভরপুর জায়গা ,পাখির কলরব ,ঝরনার পানির শব্দ ,মেঘের গর্জন ... মানুষের মনকে সতেজ ,নির্মল প্রাণ উজ্জ্বল করে ৷ এটা আমি নয় আধুনিক বিজ্ঞান বলে ৷ এখনকার আধুনিক মানুষ ইয়োগা মেডিটেশন ... করে ৷ এবং এগুলো করার সময় প্রকৃতির আওয়াজ যেমন বৃষ্টি পড়ার শব্দ পাখির কলরব ,ঝরনার পানির শব্দ বাতাস বয়ে যাওয়ার শব্দ .. ক্যাসেটে বাজায় ৷ অনেকে সকালে ঘুম থেকে উঠে গাছগাছালি পূর্ণ পার্কে গিয়ে হাঁটাহাঁটি করে ।
 
রাসুল (সাঃ)আর সাধারন মানুষের মাঝে ব্যবধানটা বজায় রাখলে মনে হয় ভালো হয়, মামা। এরকম করাটা আপনার মতো লোকের মানায় না।
জঙ্গল তথা গাছে ভরা জায়গা মানব দেহের জন্য খুবই উপকারি হতে পারে, তবে জ্ঞান অন্বেষনের জন্য নয়। অন্তত কোনো মুসলমানের জন্য তো নয়ই...
 
রাসুল (সাঃ)আর সাধারন মানুষের মাঝে ব্যবধানটা বজায় রাখলে মনে হয় ভালো হয়, মামা। এরকম করাটা আপনার মতো লোকের মানায় না।
জঙ্গল তথা গাছে ভরা জায়গা মানব দেহের জন্য খুবই উপকারি হতে পারে, তবে জ্ঞান অন্বেষনের জন্য নয়। অন্তত কোনো মুসলমানের জন্য তো নয়ই...
জনাব ,আপনি কি মনে করে নবী সাঃ নূরের তৈরি ? অবশ্য কিছু হক্কানী পীর ফকির এটা মনে করে নবী সাঃ নূরের তৈরী এবং তারা এটাও বলে যে ওনার প্রসাব পায়খানা পবিত্র যা খেলে বিভিন্ন ধরনের কঠিন রোগ বালাই থেকে আরোগ্য লাভ করা যায়।
নবী সাঃ নিজেই বলেছেন আমি তোমাদের মতই সাধারণ রক্ত মাংসের তৈরি মানুষ৷ সকল ক্ষমতা ওই সর্বশক্তিমান আল্লাহ তাআলার আমি তার প্রেরিত একজন রসূল মাত্র।
যদি নবী সাঃ বিশেষ ক্ষমতার অধিকারী হতেন তাহলে উনার মৃত্যুর পর উনার মূর্তি বানিয়ে আরববাসী পূজা-অর্চনা শুরু করে দিতো৷
আপনি জ্বিন-ভূত বিশ্বাস করেন ? ভূত না থাকলেও জিনের অস্তিত্ব আল-কুরআন দ্বারা প্রমাণিত আল-কোরআনে সূরা জ্বীন নামে একটি সূরা রয়েছে।
বাংলাদেশের জিনের বাদশা বা জিনের সম্রাট নামে অনেক ভণ্ডপীর রয়েছে যারা জীনের ক্ষমতাবলে অনেক অসাধ্যকে সাধন করার চ্যালেঞ্জ করে থাকে৷
যদিও তারা এটা করতে পারেনা কিন্তু একথা সত্য যে জিন অনেক অসাধ্যকে সাধন করতে পারে৷ আল-কুরআনের ভিতরেই জ্বীনদের কে বশ করার সূরা রয়েছে৷
যারা সত্যি কারের পীর-দরবেশ তারা আল কুরআনের এই ক্ষমতার দ্বারা জ্বীনদের কে বশ করে অসাধ্যকে সাধন করতে পারে৷
আর ginera থাকে বনে-জঙ্গলে জ্বীনদের কে বশ করতে হলে আপনাকে জঙ্গলে যেতেই হবে৷
 
আপনার সাথে আমি একমত। নবী (সাঃ) নূরের তৈরী নন। ওনি আর দশটা মানুষের মতোই মানুষ। তবে সাধারন মানুষ আর নবীদের মাঝে ব্যবধান হলো তাঁরা আল্লাহ কর্তৃক মনোনীত দাঈ...
আল্লাহ কর্তৃক মনোনীত দাঈ আর সাধারন মানুষ যাদেরকে তাওহীদের দাওয়াত দেয়ার জন্য নবীদের আগমন ঘটেছিলো এই দুটী শ্রেনীকে তো এক করা যাবে না, মামা!
আর জ্বীনেরা শুধু বনে জঙ্গলেই থাকে না, মামা। তারা যেখানে থাকে- হাদিসে তারও একটা ফিরিস্তি দেয়া আছে, প্রয়োজনে দেখে নেবেন...
 
আপনার সাথে আমি একমত। নবী (সাঃ) নূরের তৈরী নন। ওনি আর দশটা মানুষের মতোই মানুষ। তবে সাধারন মানুষ আর নবীদের মাঝে ব্যবধান হলো তাঁরা আল্লাহ কর্তৃক মনোনীত দাঈ...
আল্লাহ কর্তৃক মনোনীত দাঈ আর সাধারন মানুষ যাদেরকে তাওহীদের দাওয়াত দেয়ার জন্য নবীদের আগমন ঘটেছিলো এই দুটী শ্রেনীকে তো এক করা যাবে না, মামা!
আর জ্বীনেরা শুধু বনে জঙ্গলেই থাকে না, মামা। তারা যেখানে থাকে- হাদিসে তারও একটা ফিরিস্তি দেয়া আছে, প্রয়োজনে দেখে নেবেন...
জনাব, নবী সাঃ জন্মসূত্রে নবুওয়াত লাভ করেননি এমনকি ওনার বাবা-মাও কাফের ছিলেন৷ নবী সাঃ 25 বছর বয়সে নবুয়ত লাভ করেন এই 25 বছর যাবত আল্লাহতায়ালা উনাকে নানাভাবে পরীক্ষা করেছেন এবং তিনি এসব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন এইজন্যই তিনি নবুয়ত লাভ করেছেন।
ওই সময় আরবে আহেলে জাহিলিয়াত যুগ চলছিল, ঐ সময় এমন কোন খারাপ কাজ নেই যা মানুষ করেনি এমতাবস্থায় একমাত্র নবী সাঃ ব্যতিক্রম ছিলেন উনি একজন সত্যবাদী নির্ভীক যুবক ছিলেন উনার সত্যবাদিতার জন্য উনি আলামিন খেতাব লাভ করেন৷
এসব কারণে আরবে উনিই একমাত্র নবুওয়াত লাভের যোগ্য ব্যক্তি ছিলেন।
নবুওয়াত লাভের পর আল্লাহ তায়ালা উনার বক্ষ-বির্দন করেন অর্থাৎ উনার ভিতর থেকে সম্পূর্ণ খারাপ গুন গুলো বের করে নেয়া হয় তাই উনি চাইলেও কোন খারাপ কাজ করতে পারতেন না৷ নবী সাঃ এটাও বলেছেন আমার পরে যদি কেউ নবী হতো তবে সে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু হতেন৷
বেহেস্তের সরদার হযরত হু'সইন রাযিয়াল্লাহু আনহু এবং বেহেস্তের সর্দারনী হযরত ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু আনহু এবং কেয়ামতের ওই সময় যখন আল্লাহর কাহার রূপ ধারণ করবে তখন হযরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু কে উনার সামনে উপস্থাপন করা হবে এবং সাথেসাথে আল্লাহর সব রাগ পড়ে যাবে৷
এই তিনজন ব্যক্তি কেউ নবী-রসল ছিল না। এনারা নিজের যোগ্যতায় এটা অর্জন করেছেন৷
আর জ্বীনদের সম্পর্কে আপনি কিছুই জানেন না....
ginera আগুনের তৈরী আর ফেরেশতারা নূরের তৈরি ইবলিশ শয়তান একসময় ফেরেশতাদের সর্দার ছিল এখন সে খারাপ জ্বীনদের নিয়েএকটি টিম তৈরি করেছে যারা মানুষদেরকে খারাপ কুমন্ত্রণা দেয়৷
ginera মরা খায় তাই ওরা বেশিরভাগ কবরস্থানের বা শ্মশানে থাকে৷ লোকালয়ে আসে মানুষকে কুমন্ত্রণা দেয়ার জন্য মানুষকে পথভ্রষ্ট করার জন্য তারপর কাজ শেষে তারা তাদের দেশে ফিরে যায়৷ অবশ্য কিছু ভালো জিনও আছে যারা নামাজ পড়ে।
 
এবং কেয়ামতের ওই সময় যখন আল্লাহর কাহার রূপ ধারণ করবে তখন হযরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু কে উনার সামনে উপস্থাপন করা হবে এবং সাথেসাথে আল্লাহর সব রাগ পড়ে যাবে৷

কথাটার পক্ষে কি কোনো দলিল দিতে পারবেন, মামা? যে কোন হাদিস গ্রন্থের হলেই চলবে। তবে সেটা সহিহ হতে হবে...
 
কথাটার পক্ষে কি কোনো দলিল দিতে পারবেন, মামা? যে কোন হাদিস গ্রন্থের হলেই চলবে। তবে সেটা সহিহ হতে হবে...
জনাব,আপনি আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু এর জীবনী পড়ে দেখুন উত্তর পেয়ে যাবেন ৷
প্রত্যেক মানুষের সাথে কারিন জিন নামে একটি জিন থাকে আল্লাহতালা মানুষ সৃষ্টির সাথে সাথে একটি করিন জিন যুক্ত করে দেন৷
এই কারিন জীন ভালো মানুষকে ভালো পরামর্শ আর খারাপ মানুষকে খারাপ পরামর্শ দেয় ৷ অর্থাৎ ভালো মানুষের koren জিন ভালো আর খারাপ মানুষের koren জিন খারাপ হয়৷
মানুষ যখন কোন দুর্ঘটনায় হঠাৎই মারা যায় বা অপঘাতে মারা যায় অল্প বয়সে মারা যায় তখন হঠাৎ করেই করিন জীনটি সঙ্গীহীন হয়ে পড়ে৷
তখন সে ওই মৃত ব্যক্তির রূপ ধরে মানুষের সামনে এসে মানুষকে ভয় দেখায়।
তাই জাদুকররা অপঘাতে মারা যাওয়া ব্যক্তির মাথার খুলি নিয়ে আসে এবং এই খুলি দিয়ে ঐ কারিন জীনটিকে আয়ত্ত করে এবং তাকে দিয়ে কালো জাদু করে খারাপ কাজ করায়।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top