আপনি নবী রাসুলদের সাথে সাধারন মানুষের পার্থক্যটা বুঝতেছেন না। কিংবা ইচ্ছা করে সাধারন মানুষ আর নবী রাসুল (সাঃ) দের এক করে ফেলতেছেন, মামা। একজন সাধারন মানুষ সে যতো বড় আলেম কিংবা আমলদারই হন না কেনো- একজন নবীর তুলনায় কিছুই না। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন প্রতিটা নবীকে তাঁর কওম বা জাতীকে তাওহীদের দাওয়াত দেয়ার জন্য প্রেরন করেন। দাওয়াতের পদ্ধতির অংশ হিসাবে দান করেন মু'জেজা বা অলৌকিক নিদর্শন। যা শুধু রাসুল বা আম্বিয়ায়ে কেরামদের জন্যই খাস ছিলো। এই ধরনের মু'জেজার সাথে সাধারন লোকের কোনো কর্মকান্ড একীভূত করা কোনোভাবেই উচিৎ নয়।
এই ধরনের মু'জেজার সাথে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কালামের কোনো সম্পর্ক নেই। আল্লাহর প্রিয় বান্দা তথা আম্বিয়াদের দাওয়াতের কাজকে ত্বরান্বিত করার জন্য এই সমস্ত অলৌকিক নিদর্শন সরাসরি আল্লাহ প্রদত্ত ছিলো। এতে নবী বা আম্বিয়াদের কোনো হাত ছিলো না।
জঙ্গলে গিয়ে ধর্ম চর্চ্চা কিংবা ধর্ম সম্মন্ধে জ্ঞান অর্জনের উপমা ইসলাম ধর্মে নেই। বৌদ্ধ ধর্মে এই ব্যাপারে যথেষ্ঠ দূর্বলতা আছে। সেখানে গৌতম বৌদ্ধ জঙ্গলে গিয়ে তার দিব্য দৃস্টি লাভ করেন তপস্যার মাধ্যমে। যেটা ইসলাম ধর্মের ধর্ম প্রচারের পদ্ধতির সাথে একেবারেই বেমানান। হিন্দু ধর্মেও এই ধরনের যুগিবাদের প্রচলন দেখা যায়। কিন্তু কোনোভাবেই সেটা ইসলাম ধর্মের কোনো আমলেই প্রসিদ্ধ ছিলো না বা নেই।
সেদিক বিবেচনায় আপনার এই শাহ সুলতান কিভাবে জঙ্গল থেকে ধর্মজ্ঞান লাভ করলো সেটা আমার কিছুতেই মাথায় আসতেছে না।
এই ধরনের মু'জেজার সাথে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কালামের কোনো সম্পর্ক নেই। আল্লাহর প্রিয় বান্দা তথা আম্বিয়াদের দাওয়াতের কাজকে ত্বরান্বিত করার জন্য এই সমস্ত অলৌকিক নিদর্শন সরাসরি আল্লাহ প্রদত্ত ছিলো। এতে নবী বা আম্বিয়াদের কোনো হাত ছিলো না।
জঙ্গলে গিয়ে ধর্ম চর্চ্চা কিংবা ধর্ম সম্মন্ধে জ্ঞান অর্জনের উপমা ইসলাম ধর্মে নেই। বৌদ্ধ ধর্মে এই ব্যাপারে যথেষ্ঠ দূর্বলতা আছে। সেখানে গৌতম বৌদ্ধ জঙ্গলে গিয়ে তার দিব্য দৃস্টি লাভ করেন তপস্যার মাধ্যমে। যেটা ইসলাম ধর্মের ধর্ম প্রচারের পদ্ধতির সাথে একেবারেই বেমানান। হিন্দু ধর্মেও এই ধরনের যুগিবাদের প্রচলন দেখা যায়। কিন্তু কোনোভাবেই সেটা ইসলাম ধর্মের কোনো আমলেই প্রসিদ্ধ ছিলো না বা নেই।
সেদিক বিবেচনায় আপনার এই শাহ সুলতান কিভাবে জঙ্গল থেকে ধর্মজ্ঞান লাভ করলো সেটা আমার কিছুতেই মাথায় আসতেছে না।