What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Other বাংলা ব্যান্ড গানের লিরিক্স কালেকশন (1 Viewer)

চেনা জগৎ- ভাইব
শিল্পীঃ ভাইব
অ্যালবামঃ চেনা জগত
বছরঃ ১৯৯৪

আমার চেতনার যত উদ্ধৃতি
চেনা স্বত্বার কত আকৃতি
সবই আবছা আলেয়ার
অজানা ভাষার আলোর মায়া

চেনা পৃথিবীর ম্লান আলোতে
দেখা স্বপ্নের ছাপ খুঁজি
নীলিমায় হারিয়ে যাই
ব্যর্থতার গ্লানির অট্টহাসি

এত চেনা জগৎ, সকল স্মৃতির পঙক্তিমালা
সবই রয়ে যায় অদেখা
সবই আবছা কাঁচে ঝাপসা আলোর মায়া

অপরিষ্কার এই উদ্দাম মাতাল চেতনা
আপন চিন্তার রহস্যময় আয়নাতে

চিরচেনা যে আমার এই জগত
দাঁড়িয়ে বলে পরিহাসে
আমাকে জানা না জানার ভুল প্রয়াসে
হারাবে মহাকালে

এত চেনা জগৎ, সকল স্মৃতির পঙক্তিমালা
সবই রয়ে যায় অদেখা
সবই আবছা কাঁচে ঝাপসা আলোর মায়ায়

এত চেনা জগৎ, সকল স্মৃতির পঙক্তিমালা
সবই রয়ে যায় অদেখা
সবই আবছা কাঁচে ঝাপসা আলোর মায়া

অপরিষ্কার এই উদ্দাম মাতাল চেতনায়
 
ছেড়া চিঠির কথা
শিল্পীঃ জেমস
অ্যালবামঃ সীমানা

বৃষ্টির জলে ভিজেছে,
ছিড়েছে তোমার শেষ চিঠিটা
অজানায় হারিয়েছে চিঠির কথা..
বৃষ্টির জলে ভিজেছে,
ছিড়েছে তোমার শেষ চিঠিটা
অজানায় হারিয়েছে চিঠির কথা..
কি করে জানাব বল
হয়নি জানা ছেড়া চিঠির কথা….

ঠিকানা বদল হয়েছে তোমার
তাই আসে ফিরে চিঠি আমার….
আমিতো আছি আগেরই ঠিকানায়
আসেনা কেন চিঠি তোমার
কি করে জানাব বল
হয়নি জানা ছেড়া চিঠির কথা….

বৃষ্টির জলে ভিজেছে,
ছিড়েছে তোমার শেষ চিঠিটা
অজানায় হারিয়েছে চিঠির কথা..
কি করে জানাব বল
হয়নি জানা ছেড়া চিঠির কথা….

অজানা কত প্রশ্ন ছিল
উত্তর তুমি পাওনি যার
সেই ক্ষেোভে ভুলনা আমায়
এখনও আছি চিঠির প্রতীক্ষায়।
কি করে জানাব বল
হয়নি জানা ছেড়া চিঠির কথা….

বৃষ্টির জলে ভিজেছে,
ছিড়েছে তোমার শেষ চিঠিটা
অজানায় হারিয়েছে চিঠির কথা..
বৃষ্টির জলে ভিজেছে,
ছিড়েছে তোমার শেষ চিঠিটা
অজানায় হারিয়েছে চিঠির কথা..
কি করে জানাব বল

হয়নি জানা ছেড়া চিঠির কথা….
 
কিছু ভুল ছিল তোমার
শিল্পীঃ জেমস
অ্যালবামঃ দাগ থেকে যায়

কিছু ভুল ছিল তোমার, কিছু আমার
তুমি করোনি স্বীকার বন্ধু, আমি করেছি
একসাথে চলতে, কথা বলতে
কত ভুল বোঝাবুঝি হয় স্বাভাবিক, তুমি বোঝনি।

যদি স্বীকার করতে বন্ধু, তুমি হতেই জয়ী
আমি পরাজয় মেনে নিয়ে ভাবতাম, তুমি জয়ী।

যদি স্বীকার করতে বন্ধু, তুমি হতেই জয়ী
আমি পরাজয় মেনে নিয়ে ভাবতাম, তুমি জয়ী।

এই ছন্নছাড়া অগোছালো জীবনে
কেন এসেছিলে সব সাজাতে, হায় কে জানে,
সব গড়েছ তুমি, আবার ভেঙ্গেছ নিজেই
রেখে গেছ বিস্মৃতির অবগাহনে
যদি স্বীকার করতে বন্ধু, তুমি হতেই জয়ী
আমি পরাজয় মেনে নিয়ে ভাবতাম, তুমি জয়ী।

যদি স্বীকার করতে বন্ধু, তুমি হতেই জয়ী

আমি পরাজয় মেনে নিয়ে ভাবতাম, তুমি জয়ী।
 
প্রতিক্রিয়া
শিল্পীঃ শহরতলী
অ্যালবামঃ বরাবর শহরতলী
সুরকারঃ মিশু
গীতিকারঃ তপন
বছরঃ ২০১০

বুকের বক্রতা বুকেই রাখতাম,
সময় উজাড় করে দুঃসময়ে,
মহাকালের খুব আশেপাশে
পর্দার আড়ালে ছায়া-শরীরে,
জাগতিক চেতনায় দাঁড়ালাম৷
সুরেলা কোন বাঁশির সুর,
দূরের পথিকের কাছেই মধুর৷
অজানা অনুভূতির মেলামেশা,
জানাজানির পর বোবা ভাষা৷
অশরীরিকে স্পর্শ করা যায়,
কল্পনার অবয়বে সবটুকুই৷
অন্তর মেললে আত্মার কাছে,
বিবেকের শুভ্রতায় বুদবুদ ভাসে;
অনন্ত নীলে বিলীন হয়ে রয়৷
ফেরারী চেতনা পাশ ফিরে চায়,
হাতের রেখা আড়শীর উপরে,
নিয়তির কাঁটা-ছেঁড়ার ক্ষীণ প্রবাহ,

রবাহুতরা অনাহুত, অলস অবচেতনায়৷
 
মনে পড়ে
শিল্পীঃ ভাইব
অ্যালবামঃ চেনা জগত
বছরঃ ১৯৯৪

কালো কালো, এলোমেলো অগোছালো একরাশ চুল।

স্মৃতিগুলো থমকে থাকে,
আজ আকাশ মেঘে ঢাকা, মনে তার ছবি আঁকা।
মনে পড়ে এ এ এ… মনে পড়ে আ আ।

কালো কালো, এলোমেলো অগোছালো একরাশ চুল
স্মৃতিগুলো থমকে থাকে,
আজ আকাশ মেঘে ঢাকা, মনে তার ছবি আঁকা।
মনে পড়ে এ এ এ… মনে পড়ে আ আ।

পথে যেতে এলোচুল উড়াতো হাওয়া
মেঘরাঙ্ঘা শাড়িটার আঁচল বাওয়া।
পথে যেতে এলোচুল উড়াতো হাওয়া
মেঘরাঙ্ঘা শাড়িটার আঁচল বাওয়া।

পটভূমি দিগন্তে কালো কালো মেঘ
তুমি ছিলে যেন এক জড়ের আবেশ।

মনে পড়ে আ আ… মনে পড়ে।।
 
এতোটা ভালোবাসি
শিল্পীঃ রিকল
অ্যালবামঃ অভ্যুদয়

যখন নিঝুম রাতে সব কিছু চুপ নিষ্প্রাণ নগরীতে,
ঝিঝিরাও ঘুম
আমি চাঁদের আলো হয়ে
তোমার কালো ঘরে জেগে রই সারা নিশি,
হুম্মম্মম
এতোটা ভালোবাসি ।
এতোটা ভালোবাসি

একি অপরূপ সুন্দর তার, স্বপ্নের বর্ষা রাতে
আমি ভিজে ভিজে মরি মিছে, মগ্ন প্রভাতে,
দেখি ভীষণ অন্ধকার মাঝে
আলো-ছায়ায় তার নুপূর বাজে
আমি যে ভেবে ভেবে শিহরিত ।

আমি সূর্যের আলো হয়ে তোমার চলার পথে
ছায়া হয়ে তোমায় দেখি, হুম্মম্মম
এতোটা ভালোবাসি ।

এতোটা ভালো ও ও বাসি
 
পদধ্বনি
শিল্পীঃ শহরতলী
অ্যালবামঃ বরাবর শহরতলী
সুরকারঃ মিশু
গীতিকারঃ তপন
বছরঃ ২০১০

কোথাও থামেনি তোমার পদধ্বনি,
শুকনো পাতার উড়াও থামেনি৷
পিছুটানেও কভু পিছে ফেরোনি,
সামনের পথই শুধু বাস্তব জানি৷
অবাক অথৈ আবেগ,
রূদ্ধবোধে মাতাল বিবেক৷
অনন্ত চেয়ে থাকা,
আলোয় ভাস্কর্য গড়া৷
স্নায়ুরা এখনো শীতল,
মৌনতা রন্ধ্রে বিকল৷
পেলব হাওয়ার দল,
খুঁজে না পাওয়া তল৷
কৃষ্ণচূড়ার ডালে ডালে হাসি,
ওদের ফাঁকে মেঘ আর পাখি৷
শেকড় ওখানে কেঁপে কেঁপে উঠে,

খাকি নাড়া দেয় শক্ত ভিতে৷
 
ফেলানী
শিল্পীঃ শহরতলী
সুরকারঃ মিশু
গীতিকারঃ গালিব
বছরঃ ২০১১


একটা রাইফেল, একটা সীমান্ত।
একটা ভিনদেশী বুলেটের আততায়ী অনুপ্রবেশ।
কাটাতারের বেড়ায়, ঝুলছে কিশোরীর লাশ।
ধর্ষিত পতাকায় আমার অক্ষম বর্ধিত দীর্ঘশ্বাস!


ফেলানী আমার ভৌগলিক সীমান্তে লুন্ঠিত জাতীয়তা।
কাটাতারে গেঁথে রাখা ভন্ডামির মানবতা।
ফেলানী আমার কুৎসিত মৈত্রী সমৃদ্ধির বেশ্যা প্রবৃত্তি।
ভাড়ামীর বন্ধুত্বার দায় দন্ডিত জাতির পতাকা


তবু জেনে রাখিস ফেলানী, বন্ধুত্ব করেছিলাম ভালোবাসায়
একাত্তরের অভিধান আমি এখনো বেঁচেনি।।


কবিতার অংশঃ

“আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই
আজো আমি মাটিতে মৃত্যূর নগ্ননৃত্য দেখি,
ধর্ষিতার কাতর চিৎকার শুনি আজো আমি তন্দ্রার ভেতরে…
এ দেশ কি ভুলে গেছে সেই দু:স্বপ্নের রাত, সেই রক্তাক্ত সময় ?
রক্তের কাফনে মোড়া — কুকুরে খেয়েছে যারে, শকুনে খেয়েছে যারে
সে আমার ভাই, সে আমার মা, সে আমার প্রিয়তম পিতা।
স্বাধীনতা — একি হবে নষ্ট জন্ম ?
একি তবে পিতাহীন জননীর লজ্জার ফসল ?
জাতির পতাকা আজ খামচে ধরেছে আজ পুরোনো শকুন
বাতাশে লাশের গন্ধ ভাসে
মাটিতে লেগে আছে রক্তের দাগ
বাতাশে লাশের গন্ধ ভাসে
বাতাশে লাশের গন্ধ ভাসে”


ফেলানী আমার
তোর জীবনের দামে চুপ মেরে থাকে দেশের সম্ভ্রম
আমিও ওদের মতো নির্লজ্জ জনগন
ফেলানী আমার,তোর জীবনের দামে
তবু চুপ মেরে থাকে দেশের সম্ভ্রম
আমিও ওদের মতো নির্লজ্জ জনগন


আমায় ক্ষমা করিস ফেলানী
১৪কোটি জনগন তোকে বাঁচাতে পারেনি
 
মেয়ে
শিল্পীঃ আইয়ূব বাচ্চু

মেয়ে তুমি কি দুঃখ চেনো, চেনো না
মেয়ে তুমি কি আকাশ চেনো, চেনো না
তবে চিনবে কেমন করে এই আমাকে।।

মেয়ে তুমি ঝড় কি বোঝ, বোঝ না
মেয়ে তুমি রাত কি বোঝ, বোঝ না
তবে বুঝবে কেমন করে এই আমাকে
তবে চিনবে কেমন করে এই আমাকে।

মেয়ে তুমি পথ কি চেনো, চেনো না
মেয়ে তুমি পথিক চেনো, চেনো না
তবে খুঁজবে কেমন করে এই আমাকে
তবে চিনবে কেমন করে এই আমাকে

মেয়ে দুঃখ চেনো, চেনো না
মেয়ে ঝড় কি বোঝ, বোঝ না
তবে বুঝবে কেমন করে এই আমাকে
তবে চিনবে কেমন করে এই আমাকে

মেয়ে, মেয়ে, মেয়ে, মেয়ে
তুমি চিনবে কেমন করে আমাকে
বল মেয়ে, তুমি বুঝবে কেমন করে আমাকে

মেয়ে তুমি কি ছিঁড়তে পারো ফুলের বাগান
মেয়ে তুমি কি ভুলতে পারো স্পর্শ আমার
তবে ভুলবে কেমন করে এই আমাকে
তবে চিনবে কেমন করে এই আমাকে

মেয়ে তুমি কি দুঃখ চেনো, চেনো না
মেয়ে তুমি কি আকাশ চেনো, চেনো না
তবে চিনবে কেমন করে এই আমাকে।।

মেয়ে তুমি ঝড় কি বোঝ, বোঝ না
মেয়ে তুমি পথ কি চেনো, চেনো না
তবে বুঝবে কেমন করে এই আমাকে

তবে খুঁজবে কেমন করে এই আমাকে
 
অধরা
শিল্পীঃ ভাইব
অ্যালবামঃ চেনা জগত
বছরঃ ১৯৯৪

আমি সর্বস্বান্ত বড় ক্লান্ত আমার পথের তবুও নেই কোন শেষ
এ পথ ঘুরে ও পথে আমার অস্ত্বিত্যের ছধ্যবেশ।
আমি সর্বস্বান্ত বড় ক্লান্ত আমার পথের তবুও নেই কোন শেষ
এ পথ ঘুরে ও পথে আমার অস্ত্বিত্যের ছধ্যবেশ।

বয়ে চলা নদীর মতো ই আমার… আবেশ।

খুঁজি তোমায় সেই ক্ষীণ আলোর মাঝে
রঙ্ঘধনু বাকে ঘেরা এক সাঁঝে।
আমার প্রার্থনা, অধরা সেই সুখের অন্যেষনে…

আমি দিশেহারা এক পথিক, পথ হারিয়ে যেন পথ খুঁজে পাই
সৃষ্টির প্রশান্তি কেন হাতছানি দিয়ে ডাকে আমায়।
বিস্তৃত নীলনদ আর দিগন্তের রক্তিম আভা
এলোমেলো দিনের শেষে কি পেলাম বসে তাই ভাবা

পাহাড় গড়িয়ে নেমে আসা নীড়ের মতো।

খুঁজি তোমায় সেই ক্ষীণ আলোর মাঝে
রঙ্ঘধনু বাকে ঘেরা এক সাঁঝে।
আমার প্রার্থনা…

বর্ণীল স্বপ্নের আকাশ আজ যেন মেঘে ঢাকা অপেক্ষার রোদে
ক্ষণিকের ভেঙ্গে পড়া শেষে আবার ছুটির সেই স্বপ্নের খোঁজে।

খুঁজি তোমায় সেই ক্ষীণ আলোর মাঝে
রঙ্ঘধনু বাকে ঘেরা এক সাঁঝে।
আমার প্রার্থনা…

অধরা সেই সুখের অন্যেষনে…
 

Users who are viewing this thread

Back
Top