What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (3 Viewers)

এক বৃদ্ধ ডাক্তারের কাছে গিয়ে বললেন, ‘ডাক্তার সাহেব, আমার শরীর খুব খারাপ!’ ডাক্তার তাকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখলেন। তারপর প্রেসক্রিপশন ধরিয়ে দিয়ে বললেন, ‘একটা সবুজ ক্যাপসুল আছে, সকালে উঠে সেটা এক মগ পানি দিয়ে গিলে ফেলবেন। হলুদ রঙের একটা আছে, সেটা খাবেন দুপুরের খাবারের পর। অবশ্যই সঙ্গে এক মগ পানি। আর লাল রঙেরটাও এক মগ পানি দিয়ে খাবেন রাতের বেলা।’ বৃদ্ধ জিজ্ঞেস করলেন, ‘কিন্তু আমার সমস্যাটা কী?’ ডাক্তার বললেন, ‘আপনি পানি কম খান।’
 
ওয়ার্ডে সব মেডিকেল শিক্ষার্থী তো আর সমান মনোযোগী হয় না। হওয়ার কথাও না। আমার বন্ধু তানভীর, বিশ্বের সব জায়গায় তার ব্যাপক মনোযোগ থাকলেও ওয়ার্ডে সে সেটা দেওয়ার কোনো প্রয়োজন বোধ করে না। ওয়ার্ডে রোগী দেখার ক্লাসে রোগী দেখার চেয়ে তাদের দারিদ্র্য, সমাজে দারিদ্র্যের প্রভাব, অর্থনীতির চাকার পরিধি, কেন্দ্র ইত্যাদি বিষয়ই তাকে বেশি ভাবায়। সেদিন ক্লাসেও তেমন কিছু একটা নিয়ে ব্যস্ত ছিল সে, বেরসিক স্যার হঠাৎ সবার সামনেই চিৎকার করে উঠলেন, তানভীর, রোগীর টেম্পারেচার নিয়েছ? কিছু বুঝে ওঠার আগেই তানভীর সরল কণ্ঠে জবাব দিল, না, আমি নিইনি, কেন স্যার, ওটা কি হারিয়ে গেছে?
 
নতুন ইন্টার্ন চিকিৎসক হলো রনি। একজন রোগী এসে তার রোগের বর্ণনা দিয়ে জানতে চাইল, ডাক্তার সাহেব আমার কী হয়েছে? রনি জিজ্ঞেস করল, এ রকম রোগ কি আগেও আপনার হয়েছিল। —জি স্যার। জানুয়ারিতেও এমন হয়েছিল। স্যার বলেন না আমার কী হয়েছে। —বুঝতে পেরেছি, আপনার জানুয়ারিতে যেটা হয়েছিল, সেটাই আবার হয়েছে।
 
হলে আমার আর আমার পাশের রুমের ইমনের কমন একটা টয়লেট আছে, বাতিটাতি কিছু নষ্ট হলে সাধারণত ও-ই ঠিকঠাক করে, আমি পারতপক্ষে কাজটা থেকে যতটুকু সম্ভব দূরত্ব বজায় রাখি। কিছুদিন আগে ও বাড়িতে যাওয়ার সময় দেখে গেল ওই টয়লেটের বাল্বের ফিলামেন্ট আবারও কেটে গেছে। বাড়ি থেকে ফিরে এসে সে তো রেগেমেগে আগুন, তখনো আমি বাল্বটি বদলাইনি। —ওই ব্যাটা ফাউল, গত তিন দিনেও বাল্বটা বদলাতে পারলি না কেন? —জানিস তো আমি ভবিষ্যৎ সার্জন, তাই পুরো বাল্ব না এনে একটি উপযুক্ত ডোনার বাল্ব খুঁজছিলাম, যার কাছ থেকে ফিলামেন্ট নিয়ে ট্রান্সপ্লান্ট করার প্ল্যান ছিল। কিন্তু এখনো উপযুক্ত বাল্বের সন্ধান পাইনি।
 
ডাক্তারের কাছে গেলেন বদরুল। বললেন, ‘নিজেকে যখন আয়নায় দেখি, তখন ভীষণ মেজাজ খারাপ হয়! কেন এমন হয়?’ ডাক্তার বললেন, ‘আপনার দৃষ্টিশক্তি খুব ভালো।
 
মুমূর্ষু এক রোগীর পাশে দাঁড়িয়ে আছেন ডাক্তার। মুখ বিষণ্ন করে বললেন, ‘বলতে বাধ্য হচ্ছি, আপনার শরীরের অবস্থা খুব খারাপ! এমন কেউ আছেন, যিনি আপনাকে দেখতে আসতে পারেন?’ রোগী: অবশ্যই, আরেকজন ডাক্তার দেখতে পারেন।
 
মেডিকেল জীবনে যাত্রার শুরুতেই আদিল তার এক সিনিয়র ভাইকে বলল, ‘এ কোন কঠিন জীবনে যাত্রা শুরু করলাম ভাই?’ বড় ভাই বললেন, ‘যাত্রা না ছাই! যাত্রা শুরু হলে লোকে বলে, “যাত্রাপালা শুরু হচ্ছে…যাত্রাপালা শুরু হচ্ছে…”। আর মেডিকেলে তোর যাত্রার শুরুতে আমাকে বলতেই হচ্ছে—যাত্রা শুরু হচ্ছে…পালা, যাত্রা শুরু হচ্ছে…পালা!’
 
বাবা রায়হানকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার মেডিকেলের ফার্স্ট টার্মের রেজাল্ট বের হয়েছে শুনলাম। তোমার রেজাল্ট কী?’ রায়হান ফেল করেছে, সেটা বাবাকে বলে সামনের ছুটির আনন্দটা মাটি করতে ইচ্ছে করছে না ওর। তাই বলল, ‘আমাদের স্যার তো একজন ডাক্তার, তাই তাঁর হাতের লেখা বোঝা যাচ্ছে না। ফেল না পাস করেছি জানতে হলে ছুটির পর স্যারকে জিজ্ঞেস করতে হবে।
 
: ডাক্তার আয়নার সামনে দাঁড়ায় কখন? : রোগ হলে, নিজেকে দেখে নেওয়ার জন্য!
 
স্কুলপড়ুয়া গাবলুকে ডাক্তার জিজ্ঞেস করলেন, ‘বাবু, পরীক্ষার কাগজ কোথায় তোমার?’ ‘সে তো পরীক্ষার পরই স্কুলে জমা দিয়ে এসেছি আংকেল।’ গাবলুর জবাব।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top