What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (2 Viewers)

একবার কলেজের অডিটরিয়ামে মাদার তেরেসা এসেছিলেন। অনুষ্ঠানটি দেখা নিয়ে হীরালাল আর ভোলানাথের সঙ্গে কথা হচ্ছে— হীরালাল: জানিস, আজ সন্ধ্যায় মাদার তেরেসা আসবেন আমাদের অডিটরিয়ামে। চল না, একসঙ্গে দেখে আসি। ভোলানাথ: না রে! তুই একাই যা। বাবা আমাকে ইংরেজি সিনেমা দেখতে বারণ করেছেন তো!
 
একদিন বাদশা হোজ্জাকে বললেন, ‘হোজ্জা, কাল থেকে আমি আর আয়নায় নিজের চেহারা দেখব না। আমার চেহারা যে এত বিচ্ছিরি, তা এত দিনে জানলাম।’ জবাবে হোজ্জা বললেন, ‘হুজুর, মাফ করবেন, আয়নায় নিজেকে দেখে বলছেন আপনি দেখতে বিচ্ছিরি। কিন্তু এই এত দিন সবাই আয়না ছাড়াই আপনাকে দেখতে বাধ্য হয়েছে।’
 
হোজ্জা একটা স্টল খুলে ওখানে নোটিশ টাঙিয়ে দিলেন। ‘যেকোনো বিষয়ে দুই প্রশ্নের জবাবের বিনিময়ে পাঁচ পাউন্ড।’ একজন পথচারী হন্তদন্ত হয়ে তাঁর কাছে এসে টাকাটা হাতে দিয়ে বলল, ‘দুটো প্রশ্নের জন্য পাঁচ পাউন্ড, একটু বেশি নয় কি?’ ‘হ্যাঁ, ঠিকই বলেছেন’, হোজ্জা বললেন, ‘এর পরের প্রশ্ন?’
 
একদিন নন্দলাল ভাবল, সে আত্মহত্যা করবে। তাই সে কিছু খাবারদাবার আর একটা পানির বোতল নিয়ে ট্রেনের নিচে আত্মহত্যা করার জন্য রেললাইনের ওপর বসে আছে। খাবারদাবারও শেষ, কিন্তু ট্রেন আর আসে না। এমন সময় এক লোক এসে নন্দলালকে প্রশ্ন করল, ‘এত ব্যাগ নিয়ে এই রেললাইনের ওপর বসে করছেনটা কী, বলুন তো মশাই?’ নন্দলাল বলল, ‘মশাই, দেখুন তো কতক্ষণ ধরে অপেক্ষা করছি, কিন্তু ট্রেন আসার কোনো নিশানা নেই! ট্রেনে মরার বদলে শেষে না আবার খিদের জ্বালায়ই মরে যাই!’
 
একদিন নন্দলাল মাঠের মধ্যে কিছু লোকের অদ্ভুত দৌড় দেখে নিজেও তাদের পিছু পিছু দৌড়াতে লাগল এবং একজনকে বলল, ‘আরে মশাই, আপনারা এ রকম আঁকাবাঁকা করে দৌড়াচ্ছেন কেন?’ দৌড়াতে দৌড়াতেই একজন প্রতিযোগী বললেন, ‘এটা হচ্ছে গিয়ে ম্যারাথন দৌড়। জিতলে একজনকে পুরস্কার দেওয়া হবে। তাই এভাবে দৌড়াচ্ছি।’ এবার নন্দলাল একটু ভেবে বলল, ‘কেবল একজনকে পুরস্কার দেওয়া হবে! তবে পেছনে এতগুলো লোক বোকার মতো দৌড়াচ্ছে কেন?’
 
একজন ক্রেতাঃ সর্দারজি, লসসিতে মাছি! সর্দারজিঃ এত ছোট মন তোমার? একটা মাছির জন্য চেঁচাচ্ছ? ওই একটা ছোট্ট মাছি তোমার কতটা লসসিই বা খাবে।
 
সর্দারজি একদিন টিভি কিনতে দোকানে গেল। দোকানদারকে জিজ্ঞেস করল, এখানে কালার টিভি পাওয়া যায়? দোকানদারঃ হ্যাঁ, আপনি নেবেন? সর্দারজিঃ নেব বলেই তো এসেছি। আমাকে একটা সবুজ রঙের টিভি দাও তো?
 
গোপাল ভাঁড় একবার তার ছেলেকে নিয়ে মেলায় বেড়াতে গিয়ে ছেলেকে হারিয়ে ফেলে। ছেলে তখন একটুও না ঘাবড়ে ‘গোপাল, গোপাল’ বলে চেঁচাতে থাকে। ছেলের চিৎকার শুনে গোপাল ছুটে এসে ধমক দেয় ছেলেকে, ‘ছিঃ ছিঃ, আমার নাম ধরে ডাকছিস, বাবা বলে ডাকতে পারিস না?’ ছেলে তখন বলল, ‘হুঁ, বাবা বলে ডাকি আর মেলার সব লোক ছুটে আসুক!’
 
গোপাল একবার গ্রামের মোড়ল হয়েছিল। তো একদিন ভোরবেলায় এক লোক এসে ডাকতে লাগল, ‘গোপাল? গোপাল?’ গোপাল ভাঁড় কোনো উত্তর না দিয়ে শুয়েই রইল। এবার লোকটা চিৎকার করে ডাকতে লাগল, ‘মোড়ল সাহেব, মোড়ল সাহেব।’ এবারও গোপাল কোনো কথা না বলে মটকা মেরে শুয়ে রইল। গোপালের বউ ছুটে এসে বলল, ‘কী ব্যাপার, লোকটা মোড়ল সাহেব মোড়ল সাহেব বলে চেঁচিয়ে পড়া মাত করছে, তুমি কিছুই বলছ না!’ গোপাল কিছুক্ষণ চুপ করে রইল। তারপর বলল, ‘আহা, ডাকুক না কিছুক্ষণ, পাড়ার লোকজন জানুক আমি মোড়ল হয়েছি।’
 
একজন সর্দারজি ডাক্তারকে ফোন করছেন! সর্দারজিঃ ডাক্তার বাবু, আমার স্ত্রী গর্ভবতী, ওর খুব ব্যথা হচ্ছে। ডাক্তারঃ এই কি তার প্রথম সন্তান? সর্দারঃ না, আমি তার স্বামী কথা বলছি।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top