What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (1 Viewer)

ভোলানাথ প্রায়ই টেলিভিশনে বিদেশি চ্যানেলে অনুষ্ঠান দেখে। ভোলানাথের স্ত্রী তাই মহা খাপ্পা। রেগেমেগে তিনি একদিন জিজ্ঞেস করলেন, ‘আচ্ছা, তুমি সারা দিন বসে বসে শুধু বিদেশি চ্যানেল দেখ কেন?’ ভোলানাথ খুব বিরক্তির স্বরে বলল, ‘যেটা বোঝো না সেটা নিয়ে কথা বলতে এসো না। স্বদেশের প্রতি প্রীতি আছে বলেই আমি বিদেশি চ্যানেল দেখি। যত বেশি বিদেশি চ্যানেল দেখব ততই তো ওদের খরচ হবে। তাই বিদেশিদের খরচাটা একটু বাড়িয়ে দিতে চাই। বুঝলে গিন্নি?’
 
ভোলানাথের সঙ্গে তার এক মনোরোগ চিকিত্সক বন্ধুর দেখা। ভোলানাথ তাকে দেখে অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করল, ‘আরে গোপাল, তুই! আমি তো শুনেছিলাম তুই মরে গেছিস!’ গোপাল: হুমম, কিন্তু এখন তো জীবিতই দেখলে, নাকি? ভোলানাথ: হতেই পারে না! যে ব্যক্তি আমাকে এই সংবাদ দিয়েছে সে যে তোমার চেয়েও বিশ্বস্ত।
 
ভোলা একবার এক পায়ে সাদা আর এক পায়ে কালো রঙের মোজা পরে স্কুলে গেল। দেখে শিক্ষক রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে বললেন, ‘ভোলা, তুই দুই রঙের মোজা পরে স্কুলে এসেছিস কেন?’ ভোলা: স্যার, আমি দু-তিন দিন ধরে বাসায় এই নতুন মোজা জোড়া দেখছি, তাই পরে এলাম। স্যার: দেখলেই কি দুই রঙের মোজা পরতে হবে? ভোলা: স্যার, আমার কী দোষ! আমার বাবাও তো ঠিক আমার মতোই দুই রঙের মোজা পরে অফিসে যান।
 
একদিন সর্দারজি ট্রেনে চেপে কোথাও যাচ্ছিলেন। সেদিন ছিল প্রচণ্ড গরম। তাই সর্দারজিসহ প্রায় সবাই ফেরিওয়ালার কাছ থেকে হাতপাখা কিনে বাতাস করতে লাগল। তাই এক স্টেশন থেকে অন্য স্টেশনে যেতে না যেতেই সবার হাতপাখা খুলে নষ্ট হয়ে গেল। কিন্তু সর্দারজির হাতপাখাটা একদম নতুনের মতোই আছে। এটা দেখে অবাক হয়ে একজন জিজ্ঞেস করলেন, ‘সর্দারজি, আপনার হাতপাখাটি এখনো নতুনের মতো আছে কী করে?’ সর্দারজি বললেন, ‘আরে মশাই, আমি আপনাদের মতো বোকা নাকি? টাকা দিয়ে হাতপাখা কিনেছি কি নষ্ট করার জন্য? আমি তো হাতপাখা মুখের কাছে ধরে শুধু মাথাটা নড়াচড়া করেছি।’
 
একদিন সর্দারজি ট্রেনে চেপে কোথাও যাচ্ছিলেন। সেদিন ছিল প্রচণ্ড গরম। তাই সর্দারজিসহ প্রায় সবাই ফেরিওয়ালার কাছ থেকে হাতপাখা কিনে বাতাস করতে লাগল। তাই এক স্টেশন থেকে অন্য স্টেশনে যেতে না যেতেই সবার হাতপাখা খুলে নষ্ট হয়ে গেল। কিন্তু সর্দারজির হাতপাখাটা একদম নতুনের মতোই আছে। এটা দেখে অবাক হয়ে একজন জিজ্ঞেস করলেন, ‘সর্দারজি, আপনার হাতপাখাটি এখনো নতুনের মতো আছে কী করে?’ সর্দারজি বললেন, ‘আরে মশাই, আমি আপনাদের মতো বোকা নাকি? টাকা দিয়ে হাতপাখা কিনেছি কি নষ্ট করার জন্য? আমি তো হাতপাখা মুখের কাছে ধরে শুধু মাথাটা নড়াচড়া করেছি।’
 
সর্দারজি হাসতে হাসতে তাঁর বন্ধু বান্তা সিংকে বললেন, ‘জানিস, আজকে একটা মজার কাণ্ড ঘটেছে। এক চোর আমার মোবাইল ফোনসেটটা চুরি করে নিয়ে গেছে।’ বান্তা সিং বললেন, ‘বলিস কী? এটা মজার কাণ্ড হয় কী করে!’ সর্দারজি আবারও হাসতে হাসতে বললেন, ‘আরে তুইও তো দেখি ওই চোরের মতোই বেকুব। আমি তো ওই বেকুব চোরকে পালাতে দেখছিলাম আর হাসছিলাম। ওই ব্যাটা চোর তো আর জানে না, আমি মোবাইল ফোনের চার্জার সব সময় লুকিয়েই রাখি।’
 
সর্দারজি একটি ১০০ ওয়াটের বাল্বের মধ্যে তাঁর বাবার নাম লিখে বাল্বটি জ্বালিয়ে দিলেন। এটা দেখে সর্দারজির বাবা তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘বাল্বের মধ্যে তুমি আমার নাম লিখে রেখেছ কেন?’ সর্দারজি বললেন, ‘বাবা, তুমি তো বলেছ, আমি নাকি তোমার নাম উজ্জ্বল করতে পারব না। কিন্তু এখন দেখ তো, তোমার নাম কেমন উজ্জ্বল করে রেখেছি!’
 
ক্লাসে শিক্ষক ইংরেজিতে সবাইকে তাদের বাবার নাম লিখতে বললেন। সবাই তাদের বাবার নাম লিখল। কিন্তু সর্দারজি লিখেছেন—Beautiful Red Moon. শিক্ষক রেগে অগ্নিশর্মা হয়ে সর্দারজিকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘এটা লেখার মানে কী?’ সর্দারজি বললেন, ‘কেন আপনিই তো ইংরেজিতে লিখতে বলেছেন। আমার বাবার নাম হচ্ছে—সুন্দর লাল চাঁদ। তাই তো আমি বাবার নামের ইংরেজি লিখেছি। ভুল হয়েছে কি?’
 
রোজ রোজ সর্দারজি রান্নাঘরে ঢুকে চিনির বোতল খুলে একটি কাঠি দিয়ে চিনির মাপ নিচ্ছিলেন। এভাবে প্রায় প্রতিদিনই রান্নাঘরে ঢুকে চিনির বোতলের মাপ নেওয়া দেখে সর্দারজির স্ত্রী তাঁকে বললেন, ‘আচ্ছা, তুমি প্রতিদিন এভাবে চিনির বোতলে মাপ নাও কেন? আমি কী খুব বেশি চিনি খরচ করি নাকি?’ সর্দারজি বললেন, ‘আরে, আর বোলো না, ডাক্তার প্রতিদিনই আমাকে সুগার লেভেল পরীক্ষা করতে বলেছেন। তাই তো প্রতিদিনই চিনির বোতলের লেভেল পরীক্ষা করি।’
 
একবার প্রচণ্ড গরমের সময় ভোলানাথের সঙ্গে এক ভদ্রলোকের কথা হচ্ছে— ভদ্রলোক: আচ্ছা মশাই, আপনার যখন গরম লাগে, আপনি তখন কী করেন? ভোলানাথ: কেন, এসির পাশে গিয়ে বসে থাকি! ভদ্রলোক: এসির পাশে বসেও যদি আপনার গরম লাগে? ভোলানাথ: হুম্ম্, তখন এসিটা চালিয়ে দিই।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top