What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (2 Viewers)

হোজ্জার গ্রামে যমজ ভাই ছিল। একদিন শোনা গেল, ওই যমজ ভাইদের একজন মারা গেছে। রাস্তায় ওই যমজ তাদের একজনকে দেখে হোজ্জা দৌড়ে গেলেন তার দিকে। জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমাদের মধ্যে কোন জন মারা গেছে-তুমি না, তোমার ভাই?’
 
মধ্যরাতে হোজ্জা রাস্তা দিয়ে একা একা হেঁটে যাচ্ছিলেন। গার্ড তাঁকে জিজ্ঞেস করল, ‘এত রাতে রাস্তায় কী করছেন, হোজ্জা?’ ‘আমার ঘুম হারিয়ে গেছে, তাকে খুঁজতে এসেছি।’
 
মধ্যরাতে হোজ্জা রাস্তা দিয়ে একা একা হেঁটে যাচ্ছিলেন। গার্ড তাঁকে জিজ্ঞেস করল, ‘এত রাতে রাস্তায় কী করছেন, হোজ্জা?’ ‘আমার ঘুম হারিয়ে গেছে, তাকে খুঁজতে এসেছি।’
 
হোজ্জা এক বিধবাকে বিয়ে করলেন, বিয়ের পাঁচ দিন পর নতুন বউ একটি ছেলেসন্তান জন্ম দিল। হোজ্জা তাড়াতাড়ি ঘর থেকে বেরিয়ে বাজারে গিয়ে স্কুলের ব্যাগ, বই থেকে শুরু করে সব কিনতে শুরু করলেন। মানুষজন তাঁকে জিজ্ঞেস করল, ‘আপনি এসব কিনছেন কেন?’ জবাবে হোজ্জা বললেন, ‘আমার বাচ্চা যদি নয় মাসের সফর পাঁচ দিনে শেষ করতে পারে, তাহলে তো সে স্কুলে যাওয়ার জন্য যেকোনো সময় প্রস্তুত হতে পারে।’
 
এক ভাড়াটিয়া তার বাড়িওয়ালা সর্দারকে ফোন করেছেন- তাঁর বাসার কলবেলটা নষ্ট। সর্দার যেন জরুরি ভিত্তিতে এসে সেটা ঠিক করে দেন। একদিন যায়, দুদিন যায়। পুরো চার দিন পেরিয়ে যাওয়ার পরও সর্দারের কোনো নামগন্ধ না পেয়ে ভাড়াটিয়া এবার রেগেমেগে সর্দারকে আবার ফোন করলেন। ভাড়াটিয়া: আপনাকে না চার দিন আগে বলেছি, বাসার কলবেলটা নষ্ট। আপনার তো দেখাই পাচ্ছি না। সর্দার: কী যে বলেন। আমি গিয়েছিলাম ঠিকই। কিন্তু অনেকক্ষণ বাসার কলবেল চেপে কারও কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে শেষে ফিরে এসেছি।
 
ছেলেঃ আচ্ছা আব্বা, বেকুব কাকে বলে? সর্দারঃ বেকুব হচ্ছে সেই ব্যক্তি, যার কাছে কেউ কিছু বুঝতে চাইলে সে এত সুকঠিন এবং দীর্ঘভাবে জিনিসটা বোঝাতে যায়, যাতে যে বুঝতে এসেছে সে কিছুই বুঝতে পারে না। বুঝতে পেরেছ বিষয়টি? ছেলেঃ না।
 
শিক্ষকঃ বলো তো, ব্রাজিল থেকে আমরা কোন জিনিসটা পাই? সর্দারের ছেলেঃ জানি না স্যার। শিক্ষকঃ অবশ্যই জানো। তুমি কি জানো, তোমরা বাসায় যে চিনি খাও, সেটা কোথা থেকে আসে? সর্দারের ছেলেঃ এগুলো তো আমরা আমাদের পাশের বাসা থেকে ধার আনি।
 
প্রথম সর্দারঃ তুমি এটা কী বেল্ট পরেছ! তোমাকে খুবই হাস্যকর দেখাচ্ছে। দ্বিতীয় সর্দারঃ বেল্টটা না পরলে বুঝতে আরও কত বেশি হাস্যকর লাগে।
 
এক স্বল্পশিক্ষিত সর্দার শিক্ষকের কাছে অঙ্ক শিখতে গেছে। সর্দারঃ স্যার, আমি পঞ্চান্ন কীভাবে লিখব। শিক্ষকঃ দুইটা পাঁচ পাশাপাশি লিখলেই পঞ্চান্ন হয়। খানিক পর শিক্ষক দেখলেন, সর্দার একটা পাঁচ লিখে বসে মাথা চুলকাচ্ছে। শিক্ষকঃ কী হলো, সর্দার? সর্দারঃ মস্ত বিপদে পড়েছি। আরেকটা পাঁচ কোন পাশে বসাব বুঝতে পারছি না।
 
প্রতিটি সর্দারেরই জীবনে তিনটি গোপন ইচ্ছে থাকে- ক· তার মা তাকে যে রকম সুদর্শন ভাবে, সত্যিকারেই সেই রকম সুদর্শন হওয়া। খ· তার ছেলেরা তাকে যে রকম ধনী কল্পনা করে, সেই রকম ধনী হওয়া এবং গ· তার স্ত্রী তার যতগুলো মেয়ে বন্ধু আছে ভাবে, ততগুলো মেয়ের সঙ্গে বন্ধুত্ব করা।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top