চমৎকার এক বিকেলে ততোধিক চমৎকার একটা ঘটনা ঘটল। এক সুন্দরী তরুণী সর্দারজিকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে বসল ধুম করে! কিন্তু সর্দারজির মুখ কালো। ‘ঘটনা কী?’ জিজ্ঞেস করল সেই তরুণী। সর্দারজি মুখ ব্যাজার করে বলল, ‘না রে ভাই, আমার পরিবার এই বিয়ে মেনে নেবে না। কারণ, আমাদের পরিবারে কেবল আত্মীয়দের মধ্যেই বিয়ে হয়। যেমন, আমার বাবা বিয়ে করেছেন আমার মাকে। ভাই ভাবিকে। আপা দুলাভাইকে!’
সর্দারজি ও তাঁর বন্ধু গিয়েছেন এক পাঁচ তারকা হোটেলে। খাওয়ার টেবিলে বসে নিজেদের সঙ্গে নিয়ে আসা দুটি স্যান্ডউইচ বের করে খেতে শুরু করলেন তাঁরা। তা দেখে ওয়েটার চেঁচিয়ে উঠল, ‘না না না, এখানে আপনারা নিজেদের কোনো খাবার খেতে পারেন না!’ সর্দারজি খানিক ভেবে বললেন, ‘তাহলে আমি আমার বন্ধুরটা খাই, আমারটা ও। কী বলেন?’
সর্দারজি-পুত্র বড় সিভিল ইঞ্জিনিয়ার। সে একদিন রেলস্টেশন থেকে সর্দারজির বাড়ির সামনের রাস্তাটি পাকা করল। তা দেখে তো সর্দারজির খুশি ধরে না। লোকজনকে ডেকে বললেন, ‘আরে দেখে যাও, আমার ছেলে যা করেছে না!’ সবার প্রশ্ন, ‘কী করেছে?’ ‘কী করেনি! আমার বাড়ি থেকে রেলস্টেশন যত দূরের পথ, রেলস্টেশন থেকেও ঠিক একই দূরত্বের রাস্তা বানিয়েছে আমার ছেলে!’ সর্দারজির জবাব।
শিক্ষক: আমাদের বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেনের বিকল্প নেই। অক্সিজেন আবিষ্কৃত হয়েছিল ১৭৭৩ সালে। সর্দারজির ছেলে: বলেন কি স্যার! ভাগ্যিস আমার জন্ম ১৯৯৮ সালে! ১৭৭৩-এর আগে হলে কী হতো ভাবুন একবার!