What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (4 Viewers)

সর্দারজি ও তার ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে— ছেলে: বাবা, আমরা খুব শিগগির বড়লোক হয়ে যাব মনে হচ্ছে। সর্দারজি: কীভাবে? ছেলে: আজ স্কুলে অঙ্ক শিক্ষক শিখিয়েছেন কীভাবে পয়সা থেকে টাকা করতে হয়। আমাদের পয়সাগুলো দাও তো দেখি টাকা হয় কি না!
 
সর্দারজি একটি গাছের নিচে চুপচাপ বসে আছে দেখে তার এক বন্ধু জিজ্ঞেস করল, ‘কী সর্দার এমন চুপটি মেরে আছ কেন? হয়েছে কী শুনি?’ সর্দারজি বলল, ‘আর বোলো না! যে মেয়েটির নাম ভুলে যেতে চাই, তার নামটি কিছুতেই মনে করতে পারছি না।’
 
সর্দারজি ও তার এক বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে— সর্দারজি: জানিস, কাল রাতে একটি মেয়েকে একজনের কুদৃষ্টি থেকে বাঁচিয়েছি। না হলে কাল নির্ঘাত বড়সড় একটা ঝামেলা হয়ে যেত। বন্ধু: বলিস কী রে! তুই তো মহান। তা কীভাবে ওই দৃষ্টি থেকে মেয়েটিকে রক্ষা করলি? সর্দারজি: আরে বোকা, এর জন্য মহান হতে হয় না। শুধু আত্মসংবরণ করলেই হয়। বুঝলি।
 
সর্দারজি ও তার প্রেমিকার মধ্যে কথা হচ্ছে— প্রেমিকা: আচ্ছা তুমি কি সত্যি সত্যি আমাকে ভালোবাস? সর্দারজি: হ্যাঁ, বাসি। কিন্তু হঠাৎ এ প্রশ্ন কেন? প্রেমিকা: না, তুমি ইদানীং আমাকে মোটেও পরোয়া করো না তো তাই। সর্দারজি: আরে বোকা, যে ভালোবাসে সে কাউকেই পরোয়া করে না, এটা তুমি জান না।
 
বাড়িতে চিৎকার-চেঁচামেচি না দেখে সর্দারজি তার ছেলেকে জিজ্ঞেস করল, ‘কী রে, তোর মা কোথায়? আজ বাড়িতে তার চিৎকার শুনছি না যে!’ সর্দারজির ছেলে হাসতে হাসতে সর্দারজিকে বলল, ‘মা আমার কাছে লিপস্টিক চেয়েছিল। আমি লিপস্টিকের বদলে ফ্যাভিস্টিক (আঠা) দিয়েছি তো তাই আজ চেষ্টা করলেও তিনি আর কথা বলতে পারছেন না।’
 
এক স্টেশনে ট্রেন থেমেছে। পাশের ভদ্রলোক সর্দারজিকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘ভাই, এটা কোন স্টেশন?’ সর্দারজি ট্রেনের জানালা দিয়ে কিছুক্ষণ বাইরে তাকিয়ে চিন্তিত মুখে জবাব দিলেন, ‘মনে হচ্ছে, এটা একটা রেলওয়ে স্টেশন।’
 
সর্দারজি গেছেন কম্পিউটার কিনতে— সর্দারজি: আপনার দোকানের কম্পিউটারগুলো ভালো হবে তো? বিক্রেতা: স্যার, খুবই ভালো। নতুন মডেলের এই কম্পিউটার আপনার অর্ধেক কাজই কমিয়ে আনবে। সর্দারজি: বলেন কী! এই একটি কম্পিউটারই অর্ধেক কাজ করে ফেলবে! বিক্রেতা: হ্যাঁ, স্যার। সর্দারজি: তাহলে বাকি অর্ধেক বাদ থাকবে কেন? তাহলে দুটো কম্পিউটারই প্যাকেট করে দিয়ে দেন।
 
সর্দারজি ট্রেনে চেপে এক জায়গায় যাচ্ছেন। ট্রেনে হাঁটতে হাঁটতে সর্দারজি একটি কামরায় গিয়ে বসে পড়লেন। কিছুক্ষণ পর টিকিট চেকার এসে সর্দারজিকে বললেন, ‘কি ভাই, চোখে দেখতে পারেন না নাকি!’ সর্দারজি বললেন, ‘কেন, হয়েছেটা কী?’ টিকিট চেকার রেগে বললেন, ‘কেন, বড় করে লেখাটা দেখছেন না যে, এটা মহিলাদের কামরা?’ ‘দুঃখিত। আমি তো আপনাকে দেখেই এই কামরায় ঢুকেছি। আর আপনাকে দেখে তো মনে হয়েছিল আপনি পুরুষ। কিন্তু…।’ সর্দারজির জবাব।
 
সর্দারজি একটা রেডিও কিনেছেন। কিন্তু এক বিশাল সমস্যা নিয়ে ফের হাজির হলেন বিক্রেতার কাছে— সর্দারজি: আমার সঙ্গে বাটপারি করার মানে কী? বিক্রেতা: বাটপারি মানে! আপনাকে তো ভালো একটা রেডিওই দিয়েছি। সর্দারজি: ভালো না ছাই! রেডিওর গায়ে লেখা—মেড ইন জাপান। অথচ সারা দিন একটু পর পর বলছে—অল ইন্ডিয়া রেডিও!
 
সর্দারজি এবারও আরেকটি ইন্টারভিউ দিতে গেছেন— প্রশ্নকর্তা: একটা ইলেকট্রিক মোটর কীভাবে চলে, বলতে পারেন? সর্দারজি: ঘররররররর…! প্রশ্নকর্তা: ব্যস ব্যস! হয়েছে, এবার থামুন! সর্দারজি: ঘররর…ধুপ…ধুপ…ধুপ।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top