What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (4 Viewers)

ইন্টারভিউ বোর্ডে সর্দারজিকে প্রশ্ন করলেন এক প্রশ্নকর্তা, ‘কল্পনা করো তো, তুমি একটা ২০ তলা বাড়ির ১৫ তলায় আছ। এমন সময় ভীষণ আগুন লেগে গেল। সবাই ছোটাছুটি শুরু করল। তুমি কী করবে?’ সর্দারজি: আমি কল্পনা করা বন্ধ করব!
 
সর্দারজি মোটরসাইকেলে করে যাচ্ছিলেন। এমন সময় ট্রাফিক পুলিশ থামতে ইশারা করল। সর্দারজি: দুঃখিত, স্যার, আমরা ইতিমধ্যেই তিনজন উঠে বসে আছি, আপনাকে ওঠানোর মতো জায়গা নেই!
 
সর্দারজি আর তার বন্ধু গেছেন এ টি এম বুথ থেকে টাকা তুলতে। বন্ধু: আমি তোমার পাসওয়ার্ড দেখে ফেলেছি! তোমার পাসওয়ার্ড হলো ******। সর্দারজি: মোটেও না! আমার পাসওয়ার্ড হলো ১২৩৪৫৬!
 
ট্রাফিক পুলিশ সর্দারজিকে গাড়ি চালানোর সময় আটক করলেন। পুলিশ: লাইসেন্স দেখি। সর্দারজি: (অনেকক্ষণ নিজের ব্যাগ ঘাঁটাঘাঁটি করে) আচ্ছা, লাইসেন্স জিনিসটা দেখতে যেন কেমন? পুলিশ: আহাম্মক! লাইসেন্স হলো সেই জিনিস, যেখানে তোমার নিজের ছবি দেখতে পাওয়া যায়। সর্দারজি আরও কিছুক্ষণ ব্যাগ ঘাঁটাঘাঁটি করে একটা আয়না বের করতে করতে বললেন, ‘পেয়েছি!’
 
সর্দারজি ও তাঁর বন্ধু বান্তার মধ্যে কথা হচ্ছে— বান্তা: তোর বাবা তো দর্জি, আর তুই কিনা ছেঁড়া শার্ট পরে এসেছিস! লজ্জা করে না তোর? সর্দারজি: তোরও তো কোনো লজ্জাশরম নেই। বান্তা: কেন, কী করেছি আমি? সর্দারজি: তোর বাবা দাঁতের চিকিৎসক। আর তোর ছোট ভাইয়ের জন্ম হলো; পাটিতে একটি দাঁতও নেই!
 
সর্দারজি ও তাঁর স্ত্রীর মধ্যে কথা হচ্ছে— স্ত্রী: কাল তো আমার জন্মদিন। গত বছর এই দিনে তুমি একটি লোহার খাট বানিয়ে দিয়েছিলে আমাকে। তা এ বছর কী দিচ্ছ, শুনি। সর্দারজি: হুম্ম, ভাবছি এ বছর ওই লোহার খাটটিতে বিদ্যুতের সংযোগ দিয়ে দেব।
 
সর্দারজি ও হীরালালের মধ্যে কথা হচ্ছে— হীরালাল: আচ্ছা, তুই এত জোরে মোটরসাইকেল চালাচ্ছিস কেন? একটু ধীরে যা না! সর্দারজি: জোরে যাচ্ছি কী এমনি এমনি! অফিসের একটি চিঠি জরুরি পৌঁছে দিতে হবে। হীরালাল: কোথায় পৌঁছাতে হবে সেই চিঠি? সর্দারজি: আরে বোকা, ঠিকানা পড়ার সময় পেলাম কই। আমার রাজ্যের তাড়া। হীরালাল: ও, ঠিক আছে। জোরে চালা তাহলে।
 
গাড়ির চাকা পাংচার হয়েছে। সর্দারজি রেগেমেগে গেছেন চালকের কাছে। সর্দারজি: গাড়ির চাকা এমন পাংচার হলো কী করে? চালক: একটা কাচের বোতল চাকার নিচে পড়ে ভেঙে গিয়েছিল স্যার। সর্দারজি: গাড়ি চালানোর সময় তোমার চোখ থাকে কোথায়, শুনি? একটা আস্ত বোতল চাকার নিচে এল আর তুমি কিছুই টের পেলে না। চালক: স্যার, চাকার নিচে একটা লোক এসে পড়েছিল। আর বোতলটা ছিল ওই লোকের পকেটে। তাই বোতলটি দেখতে পারিনি, স্যার।
 
বিক্রেতা সবজির মধ্যে পানি ছিটাচ্ছেন দেখে সর্দারজি চুপ করে এক কোনায় দাঁড়িয়ে রইলেন। সর্দারজিকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে সবজি বিক্রেতা বললেন, ‘কী ভাই, দাঁড়িয়ে আছেন কেন? সবজি কিনলে বলেন আর না কিনলে দোকানের সামনে থেকে চলে যান।’ সর্দারজির জবাব, ‘সবজি তো কিনতেই এসেছি। কিন্তু এত পানি ছিটানোর পরও তো আপনার সবজির হুঁশ আসছে না। সবজির হুঁশ ফিরে এলে এক কিলোগ্রাম সবজি কিনব, তাই দাঁড়িয়ে আছি।’
 
সর্দারজির বউয়ের বাচ্চা হবে। তাই সর্দারজি তার স্ত্রীকে হাসপাতালে নিয়ে গেছে। চিকিৎসক অপারেশন শেষ করে বাইরে সর্দারজিকে এসে বললেন, ‘সর্দারজি মিষ্টি খাওয়ান, সুখবর আছে। আপনার ঘরে একটা ফুটফুটে ছেলে এসেছে।’ ‘বাহ! স্ত্রী হাসপাতালে আর বাচ্চা এসেছে আমার ঘরে! আপনাদের হাসপাতালে প্রযুক্তির তো দারুণ উন্নতি হয়েছে, স্যার। উফ্ফ। আমার আর তর সইছে না। কখন যে বাড়ি গিয়ে বাচ্চাটাকে একনজর দেখব।’—সর্দারজির জবাব।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top