What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

MOHAKAAL

Mega Poster
Elite Leader
Joined
Mar 2, 2018
Threads
2,271
Messages
15,991
Credits
1,456,188
Thermometer
Billiards
Sandwich
Profile Music
French Fries
আমার মা এবং প্রিন্সিপাল। পর্ব -১ - by _

আমার নাম সতীর্থ। আমার বাড়িতে আমি বাবা ও মা থাকি। আমার বাবার নাম পরিমল চক্রবর্তি, তিনি এক উচ্চ পদস্থ সরকারি কর্মচারী ও আমার মা পারমিতা চক্রবর্তী একজন সুন্দরী গৃহবধূ যেমন সুশ্রী দেখতে তেমনি আকর্ষণীয় দেহের অধিকারী,৫'৩"লম্বা ৩৪-৩২-৩৬ এর দেহ, দেহের রং উজ্জ্বল ফর্সা কোমর অবধি চুল মুখটা দুর্গার মতন কিন্তু মুখে একটা দুষ্টু ভাব আছে, যা মা কে ভদ্র ও একইসাথে মিষ্টি দুষ্টু এক মহিলা তে পরিণত করে। আমি মাকে কখনো বিবস্ত্র দেখিনি, এই ঘটনার আগে পর্যন্ত।
আমার মা সভাব চরিত্রে কোনো খারাপ ভাব ছিলনা এবং আমার বাবার প্রতি আমার মা ছিলো সৎ।

এবার আসা যাক গল্পে, আমি এক ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের ক্লাস ৮এর ছাত্র, আমার দুষ্টুমি এবং বদমেজাজির জন্য আমি ছিলাম খুব বিখ্যাত। প্রতিবারের মতো এবারও বেচেঁ যাবো ভেবেছিলাম কিন্তু তা হলো না কারণ আবার আমার করনে একজন হস্পিটালে ভর্তি তাই বহু চেষ্টায় ও শেষ রক্ষা হলো না শেষ পর্যন্ত বাড়িতে প্রিন্সিপাল ফোন করে এবং আমার গার্জিয়ান কল হয়। এখানে প্রিন্সিপাল সম্পর্কে একটু বলি, তার নাম অ্যান্ড্রু স্টীম বাঙালি খ্রিস্টান ৬'৪"বিশাল দেহ এবং নাইজেরিয়ান দের মতো দেখতে ও তাদের মতন ই গায়ের রং, কানাঘুষো হয় তার নাকি সভাভ চরিত্র ভালো না মহিলা দের দিকে থাকে কু নজর বিশেষ করে বিবাহিত মহিলা রা তার বিশেষ দুর্বলতা, স্কুলের কোনো ম্যাডাম নাকি তার হাত থেকে নিস্তার পায়নি, যারা সম্মতি দেয় নি তাদের কপালে জটেছে সাসপেনশন অথবা ট্রান্সপার। যাইহোক বাড়িতে শুরু হলো বিশাল ঝামেলা বাবা স্কুল যেতে নারাজ দুটো চর ও মারলো আমার গালে শেষমেশ মা কেই আসতে হলো।

সেদিন সকালে মা একটা ব্লু কালারের শিফন শাড়ি তার সাথে ম্যাচিং হালকা কালারের ব্রাউজ পড়লো এবং আমার মা নিয়মিত বিউটি পার্লারে যায় এবং নিজেকে মেইনটেইন করে রাখে স্ট্রেট করা চুল ও ভুরু সেট ম্যানিকিউর পেডিকিওর সবই করে, সেদিন মা কে ডানা কাটা পরির মত সুন্দরি লাগছিল। আমি স্কুল ড্রেস পরে রেডি হয়ে মা এর সাথে স্কুল চলে এলাম ।
মা আমাকে নিয়ে সবার প্রথমে প্রিন্সিপাল এর অফিসে এলেন, প্রিন্সিপাল এর অফিস টা ছিলো ৫ তলায় আর দুর্ভাগ্য সেদিন লিফট খারাপ তো সিড়ি দিয়ে ই আমাদের উঠতে হলো, সিড়ি দিয়ে উঠে আমরা যখন প্রিন্সিপাল এর অফিসে পৌছালাম তখন মা ও আমি ঘেমে নেয়ে একাকার, যাক মা নক করলো, প্রিন্সিপাল আমাদের ভেতরে আসতে বললো।
ভিতরে ঢুকে প্রিন্সিপাল একনজরে মা এর ঘাম লেগে থাকা মুখ, গলা, কাধ ও হালকা ভেজা ব্রাউজ এর দিকে এক দৃষ্টিতে তাকয়ে রইলো, যেনো প্রিন্সিপাল মা কে চোখ দিয়ে চাটছে।
মা প্রিন্সিপাল এর নজর বুঝে নিজেকে একটু ঠিক করে নিল এবং প্রিন্সিপাল ও সেই মুহুর্তে নিজের পলক ফেলে হাসি মুখে বললো …..আসুন মিস চক্রবর্তি,বসুন।
আমার মা ও অমি প্রিন্সিপাল এর টেবিলের সামনের চেয়ারে গিয়ে বসি, অমি বসার সাথে সাথে আমাকে বকুনি দিয়ে প্রিন্সিপাল বলেন…..তোমাকে বসতে বলিনি, তুমি যা করেছ তাতে তোমাকে টিসি দেওয়া হবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্কুল কত্রিপক্ষ।
আসলে এই সব ই ছিলো প্রিন্সিপাল এর চাল যা আমি পরে জানতে পারি, যাইহোক,
আমাকে টিসি দেওয়া হবে এই সুনে মা আবার ঘামতে শুরু করে এবং অমি ও হালকা গরম অনুভব করি এবং বুজতে পারি ভয়ে নয় বরং রুম এর এসি তার টেম্পারেচার বাড়ানো হয়েছে এবং এটা প্রিন্সিপাল এর কাজ।
মা খুব কাকুতি মিনতি করতে থাকে প্রিন্সিপ্যাল কে, কিন্তু প্রিন্সিপ্যাল মানতে চায় না। বলে… আপনার ছেলে যাকে মেরেছে তার কন্ডিশন খুব সিরিয়াস মাথা ফেটে অনেকটুকু রক্ত ঝরেছে ছেলেটির। তার মা বাবা স্টিরটক্লি বলেছে আপনার ছেলেকে উপযুক্ত শিক্ষা দিতে হবে না হলে তারা থানায় যাবে। স্কুলের রেপুটেশন এর ব্যাপার আপনার ছেলেকে টিসি দিতেই হবে।
এবার মা উঠে দাড়িয়ে হাত জোড় করে প্রিন্সিপ্যাল কে বলেন আমার ছেলেকে ক্ষমা করেদিন, এই শেষবারের মতো ওকে ছেড়ে দিন , ও আর কোনো দিন এমন করবেন, ওকে টিসি দিলে ওর লাইফ ক্যারিয়ার সবটা বরবাদ হয়ে যাবে, ওর হয়ে আমি ক্ষমা চাইছি।
এমন সময় মা এর সারির আঁচল টা নিচে পরে যেতে থাকে এবং মা এর ক্লিভেজ টা ব্লিউজের ফাঁক থেকে হাল্কা উকি দিতে থাকে এবং প্রিন্সিপ্যাল সেদিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে।
মা এটা বুজতে পের তাড়াতাড়ি আঁচল টা তুলে নিজেকে ঠিক করে নেয়।
প্রিন্সিপ্যাল কিছুতেই মানতে চায়না।
অবশেষে অনেক মিনতির পর প্রিন্সিপ্যাল বলে…. শুনুন মিস চক্রবর্তী টিসি টা ক্যালসেল হতে পারে কিন্তু ১মাস এর একটা সাসপেনশন একটা আপনার ছেলে পাবেই, তবে একটা শর্ত আছে..
আমার মা একটু স্বস্তি পায় এবং বলেন কি শর্ত?
এবার প্রিন্সিপ্যাল আমার দিকে তাকিয়ে বলে… কাল থেকে তোমার সাসপেনশন শুরু হবে আজ লাস্ট বারের মতো ক্লাস করে নাও যাও।
আমার মা ও আমাকে বলে যে যা বাবু প্রিন্সিপ্যাল স্যার এর সাথে আমি কথা বলেনিচ্ছি তুই ক্লাস এ যা।
আমার মন টা কেমন যানি করে উটলো আমি প্রিন্সিপ্যাল এর রুম দিয়ে বেরোলাম বটে কিন্ত ক্লাসে না গিয়ে প্রিন্সিপ্যাল এর রুম এর পিছনে একটা কাচের আবছা জানলা ছিলো যেটার একটা কোন ভাঙ্গা ছিলো যেটা দিয়ে তাকালে ভিতরে অফিস রুমে র পুরোটাই দেখা যেত সেখানে চুপি চুপি গিয়ে দাড়িয়ে দেখতে লাগলাম। দরজাটার একদিকে প্রিন্সিপ্যাল এর অফিস ওপর দিকে ছাদ ছাদে তেমন কেউ আসেনা তাই ধরা পড়া কনো ভয় নেই।
এবার ভিতরে দেখলাম আমি বারবার পরে প্রিন্সিপ্যাল স্যার দরজা টা ভেতর থেকে লক করে দিল। এবং এসে মা এর পাশের চেয়ারে বসলো। মা একটু সরে গিয়ে বসলো। এবার প্রিন্সিপ্যাল বললো

শুনুন মিস চক্রবর্তী আমি আপনার ছেলের টিসি আটকে দিবো কিন্তু বদলে আমার কিছু চাই..
মা বললো কি চান স্যার আপনি?
এবার স্যার হটাৎ করে আমার মা এর হাত টা ধরলো।
মা বিদ্যুৎ বেগে স্যার এর হাত টা সরিয়ে দিয়ে বললো, এটা কি করছেন আপনি.. আপনি আমার বাবুর প্রিন্সিপ্যাল সেই কী না আপনি… ছি।
প্রিন্সিপ্যাল এবার একটু ঝাজালো ভাবে বলে উটল বাহ টিসি আটকে দিচ্ছি আর আমি একটু আপনার হাত ধরলাম বলে আপনি আমার হাত টা ছুড়ে দিলেন,,,, ঠিকাছে দাড়ান টিসি লেটার রেডি আছে সাইন করেদিছি নিয়ে যান।
এই সুনে আমার মা বলে দাড়ান স্যার আপনি কী চান আমার হাত ধরতে ধরুন কিন্তু দয়া করে আমার বাবু কে টিসি দেবেন না প্লীজ।
এবার প্রিন্সিপ্যাল মোক্ষম অস্ত্র টা নিক্ষেপ করলো,,,, বললো শুনুন মিস চক্রবর্তী আমি ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে না বলে সরাসরি বলছি আপনি যদি আপনার যৌবনের রস আমাকে খেতে দেন তবে আপনার ছেলে এই স্কুল এ পড়বে নাহলে ও আজই টিসি পাবে।

এটা শোনার পর আমার পায়ের তোলার মাটি যেনো সরে গেলো,
ওদিকে মা চুপ।
এবার মা বললো,আপনি একজন প্রিন্সিপ্যাল হয়ে একথা বলতে পারলেন,, এটা কখনই সম্ভব না আমার হাসবেন্ড আছে আর আমি তাকে খুব ভালোবাসি,,
আমি তাকে ঠকাতে পারবনা।
ওদিকে প্রিন্সিপ্যাল কিছু একটা কাগজ বার করে সই করবেন বলে রেডি হতে থাকেন ,,,,
আমার মা কাগজ টি দেখে তৎক্ষণাৎ প্রিন্সিপ্যাল স্যার এর হাত টা ধরে বলেন না স্যার সাইন করবেন না।
আমি বুঝতে পারি সেটা আমার টিসি লেটার।
এবার প্রিন্সিপ্যাল নিজের হাতে মা এর হাতের টাচ পায়ে যেনো হাতে চাঁদ পাওয়ার মতো খুশি হলো।
এবার প্রিন্সিপ্যাল নিজের চেয়ার থেকে উঠে মা এর দিকে যেতে লাগলো এবং মুখে বললো,, তালে কী আমি হ্যাঁ ধরবো।
এবার প্রিন্সিপ্যাল আমার মা এর পিছনে গিয়ে মা এর ঘাম ভেজা কাধ এ আঙ্গুল বোলাতে লাগলো আর ধীরে ধীরে হাতটা ব্লৌসের ভিতরে র দিকে নিয়ে যেতে লাগলো। তখনই আমার মা স্যার এর হাত টা ধরে বললো আমার ছেলের টিসি টা?
প্রিন্সিপ্যাল বললো তুমি রাজি হলে সব ক্যালন্সেল এমন কী নো সাসপেনশন,,
ভবিষ্যতে ও ওকে কোনো অসুবিধার মধ্যে পড়তে হবে না। তুমি খালি আমাকে মজা দাও ব্যাস।
আমার মা বললো,, ঠিকাছে কিন্তু কাকপক্ষ্মী তেও এটা যেনি টের না পায়।
স্যার বললো কেউ জানবেনা শুধু তুমি আর আমি এই বলে নিচু হয়ে মা এর রসালো ঠোঁট গুলো চুষতে লাগলো আর হাত দিয়ে মা এর দূধ গুলো সারি র উপর দিয়েই টিপতে লাগলো।
এই দেখে আমার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল।
ওদিকে, যখন স্যার মা র ঠোঁট টা ছাড়লো তখন সেটা স্যার এর লালা তে মেখে আছে।
এবার স্যার মার হাত টা নিয়ে নিজের প্যান্টের উপর রেখে ঘসতে লাগলো আর বললো আটকে এইভাবে আদর করো।
আর নিজে জমা টা খুলে ফেললো, তারপর মার সারির আঁচল টা ফেলে ব্লৌসের হুক খুলে সেটাকে নাময়ে দিল।
মা খুব লজ্জা পাচ্ছিল কারন মার দূদু গুলো এখন শুধু ব্রআ তে ডাকা আর তাতে প্রিন্সিপ্যাল এর হাত কিন্তু মা মুখে কিছু বলতে পারলো না কারণ টেবিল এর উপরে এখনও সেই টিসি লেটার টা রয়েছে।

বাকিটা পরের পর্বে –
 

Users who are viewing this thread

Back
Top