আমি সঞ্জয় 22 বছরের ছেলে।আমার বাড়ি বর্ধমান জেলায়।আমাদের পরিবার বলতে,আমরা 6জন।আমার দাদু নিমাই 64 বছরের।আমার ঠাকুমা নেই মারা গেছে।আমার বাবা জীবন এখন বয়স 44।আমার মা পূর্ণিমা 42 বছর বয়স।আমার মায়ের মা গীতাদেবী বয়স 58।আর আমার পিসি মালা 40 বছর।আরো 3জন লোক আছে যারা আমাদের চাকর।দুজন মহিলা এক জন পুরুষ।দুজন মহিলার নাম আশা ও লতা আশা 35 বছর আর লতা 30 এদের বাবা কুমার কাকা বয়স50।
আমার দাদুরা দুই ভাই নিমাই ও নিতাই আমার দাদু বড়ো। দাদুর মা চম্পা দেবী।দাদুরা থাকতো আসানসোলে।দাদুদের বাড়ি বলতে কিছুই ছিলোনা।স্টেশনে লাইন পারে বস্তিতে থাকতো।দুটো খোলী(ঘর)বেড়াদেওয়া।সামনের দিকে রেল লাইন আর ঘরের পিছনে জঙ্গল।এখন গল্পটা দাদুর মুখে বলবো।
আমার বাবা গঙ্গা কয়লার ব্যবসা করতো।শুধু আমার বাবা ই নয় বস্তিতে আরো 15 টা ঘর ছিল তারাও কয়লার ব্যবসাই করতো।কয়লার ব্যবসা বলতে রাতের বেলা চলন্ত কয়লা ভর্তি মালগাড়ি থেকে কয়লা চুরি করে ভোরবেলার মধ্যে মাল বস্তাই ভোরে বেঁছেদেও। মাল কেনার লোক আগে থেকেই ঠিক করা থাকতো। আর পুলিশ প্রত্যেক শনি বার ঘর থেকে টাকা নিয়ে যেতো।
আমার বয়েস তখন 16 ভাইয়ের 14।আমার মা চম্পাদেবী বয়স তখন 40 দেখতে একদম পাকা মাল।গামলার মতো পাছা।গায়ের রং শ্যামলা কিন্তু চকচকে চামড়া।শুক্র বার রাতে মালগাড়ি আস্তনা তাই রাতে বাবা বাড়িতেই থাকতো।আর শনিবার সকালে 10টা সময় বাবা বেরিয়ে যেত মালের টাকা আনতে।সন্ধ্যে 6টার সময় ফিরত।বাড়িতে ফিরে 2ঘন্টা আরাম করতো তারপর খাওয়া দাওয়া করে বেড়িয়ে পড়তো কয়লা নামাতে।কয়লা নামানোর জন্য যেতে হতো আসানসোল থেকে আরো 6টা স্টেশন আগে।সেখানে থেকে চলন্ত মালগাড়িতে উঠে বস্তাই কয়লা ভোরে আসানসোল ঢোকার আগে মালগাড়ি থেকে কয়লা বোঝাই বস্তা নামিয়ে নেওহতো।আমার বাবা 10 বস্তা কয়লা নামতো।1টা বস্তা কয়লা 500 টাকায় বিক্রি হতো।আমার বাবা 1 রাতে 5000টাকা কামাত।এর মধ্যে বস্তা পিছু 200 টাকা দিতে হতো পুলিশকে আর বস্তা পিছু 20টাকা দিতে হতো কমিটি কে।কমিটি হল যারা কয়লা নামাতে যেত প্রায় 20জন তাদের কমিটি।কারোর বিপদ হলে কমিটি টাকা দিয়ে সাহায্য করতো।এই ভাবেই চলছিল আমাদের জীবন।
আমার দাদুরা দুই ভাই নিমাই ও নিতাই আমার দাদু বড়ো। দাদুর মা চম্পা দেবী।দাদুরা থাকতো আসানসোলে।দাদুদের বাড়ি বলতে কিছুই ছিলোনা।স্টেশনে লাইন পারে বস্তিতে থাকতো।দুটো খোলী(ঘর)বেড়াদেওয়া।সামনের দিকে রেল লাইন আর ঘরের পিছনে জঙ্গল।এখন গল্পটা দাদুর মুখে বলবো।
আমার বাবা গঙ্গা কয়লার ব্যবসা করতো।শুধু আমার বাবা ই নয় বস্তিতে আরো 15 টা ঘর ছিল তারাও কয়লার ব্যবসাই করতো।কয়লার ব্যবসা বলতে রাতের বেলা চলন্ত কয়লা ভর্তি মালগাড়ি থেকে কয়লা চুরি করে ভোরবেলার মধ্যে মাল বস্তাই ভোরে বেঁছেদেও। মাল কেনার লোক আগে থেকেই ঠিক করা থাকতো। আর পুলিশ প্রত্যেক শনি বার ঘর থেকে টাকা নিয়ে যেতো।
আমার বয়েস তখন 16 ভাইয়ের 14।আমার মা চম্পাদেবী বয়স তখন 40 দেখতে একদম পাকা মাল।গামলার মতো পাছা।গায়ের রং শ্যামলা কিন্তু চকচকে চামড়া।শুক্র বার রাতে মালগাড়ি আস্তনা তাই রাতে বাবা বাড়িতেই থাকতো।আর শনিবার সকালে 10টা সময় বাবা বেরিয়ে যেত মালের টাকা আনতে।সন্ধ্যে 6টার সময় ফিরত।বাড়িতে ফিরে 2ঘন্টা আরাম করতো তারপর খাওয়া দাওয়া করে বেড়িয়ে পড়তো কয়লা নামাতে।কয়লা নামানোর জন্য যেতে হতো আসানসোল থেকে আরো 6টা স্টেশন আগে।সেখানে থেকে চলন্ত মালগাড়িতে উঠে বস্তাই কয়লা ভোরে আসানসোল ঢোকার আগে মালগাড়ি থেকে কয়লা বোঝাই বস্তা নামিয়ে নেওহতো।আমার বাবা 10 বস্তা কয়লা নামতো।1টা বস্তা কয়লা 500 টাকায় বিক্রি হতো।আমার বাবা 1 রাতে 5000টাকা কামাত।এর মধ্যে বস্তা পিছু 200 টাকা দিতে হতো পুলিশকে আর বস্তা পিছু 20টাকা দিতে হতো কমিটি কে।কমিটি হল যারা কয়লা নামাতে যেত প্রায় 20জন তাদের কমিটি।কারোর বিপদ হলে কমিটি টাকা দিয়ে সাহায্য করতো।এই ভাবেই চলছিল আমাদের জীবন।