এই উপাধির সাথে জড়িত আছে শিকাগোর ইউনিয়ন স্টকইয়ার্ডসের নাম , যা এক শতাব্দীর ও বেশী সময় ধরে চলছিল। যারফলে আমেরিকার এই স্টকইয়ার্ড পুরো পৃথিবীতে বড় পশু জবেহখানা/ কসাইখানাতে রূপ নেয়।
যদিও পৃথিবীর কসাইখানা নামটি এর থেকে উৎপত্তি হয় নি!
মূল সূত্রপাত ১৯১০ সালের ২২ ডিসেম্বরের এক অগ্নিকান্ড হতে।
এই অগ্নিকান্ডে ২১ জন অগ্নি নির্বাপক কর্মীর মৃত্যু সহ, ৪০০,০০ ডলারে ক্ষতি করে। ১৯৩৪ সালের ১৯ ই মে আরেকটি অগ্নিকান্ড ঘটে। স্টকইয়ার্ডের ৯০% সম্পত্তি সাথে অসংখ্য গবাদি পশু এবং একজন প্রহরী নিহত হন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে যদিও এটি বন্ধ করে দয়া হয়, যেহেতু এটি আগের মত পশু জবাই এবং মাংস প্রক্রিয়া জাত করনে আর ভালো ভুমিকা রাখতে পারে নি।
গবাদি পশুর বিক্রয় সহজলভ্য হওয়া, যোগাযোগ ব্যবস্থার অভূতপুর্ণ অগ্রগতি ইউনিয়ন স্টকইয়ার্ড বন্ধ করতে বাধ্য করে।
অর্থাৎ আলোচিত " বিশ্বের কসাই খানা' উপাধিটার কারনটা হল, এই অঞ্চলে এত এত পশুর ও মানুষের মৃত্যু!
যদিও পৃথিবীর কসাইখানা নামটি এর থেকে উৎপত্তি হয় নি!
মূল সূত্রপাত ১৯১০ সালের ২২ ডিসেম্বরের এক অগ্নিকান্ড হতে।
এই অগ্নিকান্ডে ২১ জন অগ্নি নির্বাপক কর্মীর মৃত্যু সহ, ৪০০,০০ ডলারে ক্ষতি করে। ১৯৩৪ সালের ১৯ ই মে আরেকটি অগ্নিকান্ড ঘটে। স্টকইয়ার্ডের ৯০% সম্পত্তি সাথে অসংখ্য গবাদি পশু এবং একজন প্রহরী নিহত হন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে যদিও এটি বন্ধ করে দয়া হয়, যেহেতু এটি আগের মত পশু জবাই এবং মাংস প্রক্রিয়া জাত করনে আর ভালো ভুমিকা রাখতে পারে নি।
গবাদি পশুর বিক্রয় সহজলভ্য হওয়া, যোগাযোগ ব্যবস্থার অভূতপুর্ণ অগ্রগতি ইউনিয়ন স্টকইয়ার্ড বন্ধ করতে বাধ্য করে।
অর্থাৎ আলোচিত " বিশ্বের কসাই খানা' উপাধিটার কারনটা হল, এই অঞ্চলে এত এত পশুর ও মানুষের মৃত্যু!