What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

বাবা ছেলে একটা অনুষ্ঠানে গান শুনতে গেল। একটা মেয়ের গান বাবার বেশ পছন্দ হল। বাবা বলল-

- মেয়েটার গলাটা সুন্দর তাই না?

- হ্যাঁ বাবা বা পাশে একটা তিলও আছে।
 
বস : যেদিন থেকে আমি তোকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছি, সেদিন থেকে প্রতিদিন তুই আমার বাড়ির সামনে ময়লা-আবর্জনা ফেলে রাখিস, কারণ কি? তোকে পুলিশে দেওয়া উচিত।
বল্টু : স্যার, আমি শুধু আপনাকে এতটুকু মনে করিয়ে দিতে চাই যে, বরখাস্ত করেছেন বলে আমি না খেয়ে মরে যাইনি।
 
পিতা মশা তার সন্তান বাচ্চা মশাকে বলল-
পিতা : যা একটু উড়ে আয় দেখি কেমন উড়তে পারিস?
বাচ্চা মশা জন্মের পর এই প্রথম উড়তে বেরিয়েছে তাই বেশি দূর গেল না। কিছুক্ষণ পর ফিরে এল। আসার পর পিতা মশা জিজ্ঞাসা করল-
পিতা : কেমন উড়লি?
বাচ্চা মশা : খুউব ভাল উড়েছি । আমার উড়া দেখে সব মানুষ হাততালি দিচ্ছিলো।
 
এক বিয়েবাড়িতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে বাবা-মাসহ সবাই কনেকে বিদায় দিচ্ছে। এ সময় বর ছাড়া সবাই কান্নাকাটি করছে। পাশেই প্রতিবেশী ছোট্ট একটি ছেলে তার বাবাকে জিজ্ঞাসা করলো-
ছোট্ট ছেলে : আচ্ছা বাবা, ওই মেয়ের বাবা-মা কাঁদে কেন?


বাবা : তার মেয়েকে এত বড় করেছে, লেখাপড়া শিখিয়ে মানুষ করেছে। এখন বিদায় দিচ্ছে পরের ঘরে। তাই তার মায়ায় কান্নাকাটি করছে।
ছোট্ট ছেলে : তা মেয়েটা কাঁদে কেন?
বাবা : মা-বাবাকে ছেড়ে পরের ঘরে চলে যাচ্ছে। তাই সেই মায়ায় কান্নাকাটি করছে।
ছোট্ট ছেলে : তাহলে বরটা কাঁদছে না কেন?
বাবা : সবাই শুধু এখন কাঁদছে। আর ছেলেটা কাঁদবে সারাজীবন। সবে বিয়ে করেছে। বউটা নিয়ে ঘরে উঠুক, তারপর থেকে কাঁদবে।
 
কাক বসেছিল গাছের ডালে। নিচে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল খরগোশ।
খরগোশ : কিরে কাক, তুই কী করছিস?
কাক : কিছুই না। এমনি বসে আছি।
খরগোশ : বেশ মজা তো! আমিও বসে থাকি কিছু না করে?
কাক : থাক।

হাত-পা গুটিয়ে খরগোশ বসল গাছের গোড়ায়। ঝোপের আড়াল থেকে খেঁকশিয়াল দেখল, খরগোশ বসে আছে চুপচাপ। ঝাঁপিয়ে পড়ে তাকে খেয়ে গিলে ফেলল সে। পুরো ঘটনাটাই কাক দেখল গাছের ডালে বসে এবং ভাবল, খরগোশকে একটা কথা বলতে ভুলে গিয়েছিলাম- কিছু না করে বসে থাকলে চলে কেবল তাদেরই যারা বসে থাকে উপরে।
 
সেলের আসল মানে কী?
জীববিজ্ঞান- সেল মানে হচ্ছে দেহকোষ।
পদার্থবিজ্ঞান- সেল মানে হচ্ছে ব্যাটারি।
অর্থনীতি- সেল মানে বিক্রি।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান- সেল মানে হচ্ছে জেলখানা।
ইংরেজি- সেলের আসল মানে হচ্ছে মোবাইল ফোন।
স্ত্রী- সেল মানে হচ্ছে ডিসকাউন্টে কেনাকাটা!
কোনটা যে ঠিক, কে জানে?
 
চাকরির ইন্টারভিউ চলছে-
বস : আমরা কাউকে চাকরি দেয়ার ক্ষেত্রে মাত্র দুইটা রুল ফলো করি।
প্রার্থী : কী কী স্যার?
বস : আমাদের ২য় রুল হচ্ছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। আপনি কি এখানে আসার আগে রুমের বাইরে রাখা ম্যাটে জুতোর তলা মুছে এসেছেন?
প্রার্থী : জ্বী স্যার।
বস : আমাদের ১ম রুল হলো বিশ্বাসযোগ্যতা এবং আপনার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বাইরে কোন ম্যাট ছিলো না! কাজেই আপনাকে বিশ্বাস করা যাচ্ছে না। আসতে পারেন আপনি।
 
এক লোক দোকানে দেখল ৩টা তোতা পাখি রাখা আছে বিক্রির জন্য। সে দামের খবর নিতে গিয়ে অবাক হল যে, ৩টারই দাম চড়া! তখন তোতা পাখির মালিক বলল, ‘১ম পাখিটি ‘এমএস ওয়ার্ড’ পারে, তাই দাম ১০,০০০ টাকা। ২য়টি ২০,০০০ টাকা, কারণ সে একজন ‘প্রোগ্রামার’।’
লোকটি তখন বলল, ‘তা বুঝলাম!! কিন্তু ৩য়টির দাম ৫০,০০০ টাকা কেন?’

তখন মালিক বলল, ‘স্যার, সত্যিকারে এটা কিছুই পারে না, কিন্তু বাকি পাখি ২টি এইটাকে বস ডাকে তাই!’
 
ছেলে : বাবা সরকার কাকে বলে?
বাবা : আমি সংসার চালাই তাই আমি সরকারি দল। আর তোর মা খালি খালি ঘ্যান ঘ্যান করে। তাই তোর মা বিরোধী দল। তুই জনগণ। তোর ছোট বোন দেশের ভবিষ্যৎ। আর আমাদের কাজের মেয়ে টুম্পা শোষিত শ্রেণি।

কিছুক্ষণ পরে মামা ফোন করল-
মামা : কীরে সবার খবর কী?
ছেলে : বিরোধী দল ঘুমোচ্ছে। সরকার সুবিধামতো আছে। ভবিষ্যৎ কাঁদছে। শোষিত শ্রেণি শোষিত হচ্ছে। আর জনগণ তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে।
 
এক মাতাল বন্ধুদের সঙ্গে পিকনিক করার জন্য নিজের বাড়ি থেকেই ছাগল চুরি করে নিয়ে গেলো। রাতভর খুব আনন্দ করলো। খুব মজা করে খাওয়া দাওয়া করলো সবাই। সকালে যখন বাড়িতে ফিরলো দেখলো, হায় হায়! ছাগলতো বাড়িতেই।
বউকে জিজ্ঞাসা করলো : ওই, ছাগল আইলো কই থিকা?
বউ : আরে রাখো তোমার ছাগল। আগে কও, কাল রাইতে তুমি চোরের মতো আমার কুত্তাডারে লইয়া কই গেছিলা?
 

Users who are viewing this thread

Back
Top