What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

স্বামী স্ত্রীর মধ্যে দাম্পত্য কলহ শুরু হয়েছে। ঝগড়ার শেষের দিকে স্ত্রী বলছেন-

- ইস তখন যদি মায়ের কথা শুনে তোমাকে বিয়ে না করতাম

- তার মানে তুমি বলতে চাচ্ছ তোমার মা আমাদের বিয়েটা হোক উনি সেটা চান নি?

- অবশ্যই

- আহারে ঐ মহিলাকে আমি কত খারাপই না ভেবেছি অথচ উনিই কিনা আমার জীবন বাঁচাতে চেয়েছিলেন।
 
- মা কম্পিউটার এত স্মার্ট কেন?

- কারণ কম্পিউটার মাদারবোর্ডের কথা শুনে।
 
জার্মানরা কথা বলার সময় খুব বেশি নড়াচরা করে না। চোখের দিকে সরাসরি তাকিয়ে কথা বলে। আর স্কটিশরা মাথা ঝাকিয়ে খুব রসিকতা করে কথা বলে। আর ইতালিয়ানরা হাত না নাড়িয়ে কথাই বলতে পরে না। এবার একটা জোক শোনা যাক...।

এক জার্মান এক স্কটিশ আর এক ইতালিয়ান স্পাই ধরা পড়ল আমেরিকায়। প্রথমে জামান স্পাইকে নেয়া হল টর্চার সেলে টানা সাত ঘন্টা টর্চার করে তার মুখ থেকে কথা বের করা হল। তারপর তাকে ছুরে ফেলা হল একটা বদ্ধ সেলে। এরপর স্কটিশ স্পাইকে নেয়া হল টর্চার সেলে তাকে টানা নয় ঘন্টা টর্চার করে কথা বের করা হল। তারপর তাকে ছুরে ফেলা হল সেই বদ্ধ সেলে। এরপর নেয়া হল ইতালিয়ান স্পাইকে। তাকে টানা বিশ ঘন্টা টর্চার করেও মুখ থেকে একটা কথা বের করতে পারল না এফ বি আই এর লোকজন। বাধ্য হয়ে মুমুর্ষ অবস্থায় তাকে ঐ বদ্ধ সেলে ছুরে ফেলা হল।

অন্য দুই স্পাই এগিয়ে এল ইতালিয়ান স্পাইয়ের কাছে।

- এটা কি করে সম্ভব?

- কোনটা? ইতালিয়ান স্পাই কোন মতে বলে।

- এই যে টানা বিশ ঘন্টা টর্চার করল তোমাকে আর তুমি একটা কথাও বললে না?

- কি করে বলব? আমিতো কথা বলতেই চাইছিলাম। কিন্তু আমার দু হাতই ওরা বেধে রেখেছিল!
 
এক লোক একটা ব্যাংকে ঢুকলো।

- কি করতে পারি আপনার জন্য?

- আমি পঁচিশ হাজার হাজার টাকা লোন করতে চাই।

- মাত্র পঁচিশ হাজার হাজার টাকা?

- হ্যাঁ

- সেক্ষেত্রে আপনি কি মডগেজ দিবেন?

- আমার হ্যামার গাড়িটা।

- সত্যি আপনার হ্যামার গাড়ি আছে?

- এই যে চাবি। লোকটি তার হ্যামার গাড়ির চাবি এগিয়ে দিল।

শেষ পর্যন্ত ঐ হ্যামার গাড়ি মডগেজ রেখে লোকটাকে পঁচিশ হাজার টাকা দেয়া হল। হ্যামার গাড়িটা রাখা হল ব্যাংকের আন্ডারগ্রাউন্ড গ্যারেজে। দুদিন পর ঐ ফিরে লোক এল। ব্যাংকের পঁচিশ হাজার টাকা সুদ সহ ফেরৎ দিয়ে তার গাড়ি ছারিয়ে নিতে। ব্যাংকের লোকটা টাকা ফেরৎ রেখে তার হ্যামার গাড়ির চাবি ফিরিয়ে দিয়ে বলল-

- স্যার কিছু মনে করবেন না। আমরা আপনার সম্পর্কে খোঁজ খবর নিয়ে জেনেছি... আপনি বিশাল বড় লোক। এক হাজার কোটি টাকার মালিক। কিন্তু আপনার মত লোক হ্যামার গাড়ি মডগেজ রেখে মাত্র পঁচিশ হাজার টাকা লোন কেন নিলেন বুঝতে পারছি না ...

- কি করব? আপনাদের এই শহরে গাড়ি পার্ক করার কোন জায়গা আছে? বাধ্য হয়ে এই বুদ্ধি করতে হল।
 
এক লোক গাড়ি পার্কিং য়ে এসে পার্কিং করবে। দুটো গাড়ির মাঝখানে গাড়িটাকে ঢুকাতে গিয়ে পিছনেরটায় ধাম করে লাগালো। তারপরে সামনেরাটাকে ধাম করে লাগালো। দৃশ্যটা পাশের এক লোক খেয়াল করল। বলল-

- কি ব্যাপার দুটা গাড়িতে লাগিয়ে দিলেন দেখছি! চোখে দেখেন না?

- চোখে দেখি। সবাই চোখে দেখেই গাড়ি পার্কিং করে। আমি একটু অন্যভাবে পার্কিং করি

- মানে?

- মানে... আমি কানে শুনে তারপর পার্কিং করি।
 
- বুজলি একজনকে এক লাখ টাকা ধার দিছিলাম

- কেন?

- সে তার কি একটা সার্জারীর জন্য ধার নিছিল।

- তারপর?

- তারপর একমাস পর দিয়ে দেওয়ার কথা

- দেয় নাই?

- ওকে ধরতেই পারছি না

- কেন?

- আসলে ওকে চিনতেই পারতেছি না... সে প্লাসটিক সার্জারী জন্য ধার নিছিল সেটাতো তখন বুঝতে পারি নাই।
 
দুই বাচ্চা তাদের জীবনের গাড়ি দুর্ঘটনা নিয়ে কথা বলছে।

- বলিস কি তোরটাতো অনেক ভয়ানক দুর্ঘটনা । তারপর তুই বেঁচে ছিলি?

- ঠিক মনে নেই অনেক ছোট ছিলামতো...
 
লোকমান সাহেব অনেকদিন ধরে হসপিটালে আছেন কেবিন নং তিন এ। তিনি এখন প্রায় সুস্থ্য। হয়ত হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে ছেড়ে দিবে খুব শিগ্রী। তো একদিন হাসপাতালের ডেস্ক এ ফোন এল

- হ্যালো সিটি হাসপাতাল?

- জি আমি ডাঃ মোজাম্মেল বলছি।

- আচ্ছা আমি একটা ইনফরমেশন জানতে চাচ্ছি

- কি ইনফরমেশন?

- আপনাদের হাসপাতালের তিন নম্বর কেবিনে লোকমান নামে একজন রোগী আছেন। তার অবস্থা কি?

- তিনিতে এখন পুরোপুরি সুস্থ্য

- তাকে কবে ছেড়ে দেওয়া হবে।

- তাকে আজ বিকালেই ছেরে দিতে পারব বলে আমরা আশা করছি।

- আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

- তা আপনি কে? লোকমান সাহেবের কোন আতিœয় নিশ্চয়ই?

- না আমি তিন নম্বর কেবিন থেকে লোকমানই বলছি। ডাক্তারদের জিজ্ঞেস করলে কিছু বলে না কিনা ...
 
- যখন স্কুলে পড়তাম তখন মনে হতে কলেজে না পড়লে মরে যাব। তারপর যখন কলেজে ঢুকলাম তখন মনে হত ভার্সিটিতে না পড়লে মরে যাব। তারপর যখন ভার্সিটিতে ঢুকলাম তখন মনে হত পাশ করে চাকরী করতে না পারলে মরেই যাব। তারপর যখন চাকরী পেলাম তখন মনে হত বিয়ে না করলে মরেই যাব। যখন বিয়ে করলাম তখন মনে হল ছেলে পেলে না হলে মরেই যাব... যখন ছেলে পেলে হল তখন মনে হল ওদের ঠিকমত বড় করতে না পারলে মরেই যাব। যখন ওদের ঠিক মত বড় করে বিয়ে সাদি দিয়ে শেষ করলাম তখন মনে হল এবার রিটায়ার্ড না করলে মরেই যাব। তারপর একদিন রিটায়ার্ড করলাম ... তখন হঠাৎ মনে হল আচ্ছা আমি সত্যি বেঁচে ছিলামতো এই জীবনে ?! '
 
ছেলে ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ে। বাবা রিপোর্ট কার্ড দেখছেন

- ফিজিক্সে ৮০ ...বায়োলজিতে ৯০ ... ইংলিশে ৮৫... সব সাবজেক্টেই দেখছি ভাল নাম্বার পেয়েছ

- হু

- কিন্তু একি বাংলায় সাড়ে বত্রিশ?? মানে ফেল???

- ঠিক ফেল না হাফ মার্ক গ্রেজ দিয়ে পাশ করিয়েছে।

- ছি ছি এই অবস্থা কেন?

- এ্যাঁ ইয়ে... ওটাইতো মুশকিল হয়েছে... বাংলাটা ঠিক ম্যানেজ করতে পারছি না। স্ত্রী পাশে ছিলেন হঠাৎ হুঙ্কার দিয়ে উঠলেন স্বামীর দিকে ‘ পই পই করে তোমাকে বলি প্যারেন্ট মিটিং য়ে গিয়ে কথাটা তোল একবার? ’

- কোন কথাটা তুলবো?

- আরে ওদের বাংলাটা যেন ইংলিশে পড়ায়!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top