আইনস্টাইনের ‘থিউরি অফ রিলেটিভিটি’ অল্প কয়েকজন বিজ্ঞানীই শুধু বুঝতে পেরেছিলেন।
কিন্তু তা সত্ত্বেও এই আবিষ্কারের ফলেই তাঁর জনপ্রিয়তা সর্বস্তরে পৌঁছে যায়।
এক চুরুট কোম্পানি তো তাদের চুরুটের নামই রেখে ফেলে রিলেটিভিটি চুরুট।
এ সময় আমেরিকা ভ্রমণের আমন্ত্রণ পেয়ে সস্ত্রীক রওনা হন তিনি।
জাহাজ থেকে নামার মুহুর্তেই সাংবাদিকরা তাঁকে ঘিরে ধরেন।একজন একেক রকম প্রশ্ন করতে থাকেন।
এক সাংবাদিক প্রশ্ন করে বসেন,আচ্ছা বলুন তো মেয়েরা আপনাকে এত পছন্দ করে কেন?
আইনস্টাইন মৃদু হেসে উত্তর দেন,আপনি জানেন কি না জানি না,মেয়েরা সবসময় লেটেস্ট ফ্যাশন পছন্দ করে,আর এ বছরের ফ্যাশন হল ‘থিউরি অফ রিলেটিভিটি’,আমাকেও ওটার অংশ হতে হয়েছে কি না!
বিখ্যাত ইংরেজ কবি সমালোচক জন ড্রাইডেন প্রায় সারাক্ষণই পড়াশোনা আর সাহিত্যচর্চা নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন; স্ত্রীর প্রতি খুব একটা মনোযোগ দিতেন না। একদিন স্ত্রী লেডি এলিজাবেথ তাঁর পড়ার ঘরে ঢুকে রেগে গিয়ে বললেন, ‘তুমি সারা দিন যেভাবে বইয়ের ওপর মুখ গুঁজে পড়ে থাকো তাতে মনে হয় তোমার স্ত্রী না হয়ে বই হলে বোধ হয় তোমার সান্নিধ্য একটু বেশি পেতাম।
ড্রাইডেন বইয়ের ওপর মুখে গুঁজে রেখেই বললেন, ‘সে ক্ষেত্রে বর্ষপঞ্জি হয়ো, বছর শেষে বদলে নিতে পারব!’
এক দম্পতি রাতের ট্রেনে বেড়াতে যাচ্ছেন। ফার্স্টক্লাস বগি। দুতলা সিটের উপরের তলার টিকেট কেটেছেন। রাত দশটায় ট্রেন ছাড়ল। স্বামী-স্ত্রী দুজনেই তাদের সিটে উঠে বসলেন। নিচের সিটে আরেক ভদ্রলোক বসেছেন। রাত একটু গভীর হতেই সবাই নিজ নিজ সিটে শুয়ে পড়ল। দম্পতি শুয়ে শুয়ে গল্প করতে করতে এক সময় শারীরিকভাবে উত্তেজিত হয়ে পড়লেন। স্ত্রী কাপড়-চোপড় খুলতে উদ্দত হলে স্বামী বাধা দিয়ে বললেন, ”না, তুমি আহ্, উহ্ শব্দ কর। এটা বাসা না; ট্রেন। আমরা কী করছি সবাই বুঝে ফেলবে।”
স্ত্রী আহত কণ্ঠে বলল “তাহলে? আজ আমাদের হবে না?” “হবে। যদি তুমি আহ্, উহ্ শব্দ না করে আম জাম বল তাহলে হবে। ট্রেনের কেউ সন্দেহ করবে না।”
“ঠিক আছে, তা-ই হবে।” দুজনেই গভীর রাত পর্যন্ত ফুর্তি করলেন। স্ত্রী আহ্, উহ্ না করে আম জাম বলে তার আনন্দ প্রকাশ করলেন। সকালে স্বামী ঘুম থেকে উঠে নিচে নেমে নিচের সিটের ভদ্রলোককে ভদ্রতা করে জিজ্ঞেস করলেন, “ভাই, রাতে ভাল ঘুম হয়েছে?” ভদ্রলোক হতাশ কণ্ঠে বললেন, “ভাই ঘুম ভাল হবে কীভাবে বলুন? আপনারা স্বামী-স্ত্রী সারা রাত আম জাম খেলেন আর সকল রস আমার উপর ফেললেন!”
কোর্টে ডিভোর্স কেসের মামলা চলছে। সমস্যা বাধলো ৫ বছরের বাচ্চা টাকে নিয়ে। এটা নিয়ে যখন কথা উঠলো তখন মা টা হঠাৎ দাঁড়িয়ে উঠে চিল্লিয়ে বলল ইয়র অনার…আমি বাচ্চাটাকে অমানুষিক পরিশ্রম আর কষ্ট সহ্য করে পৃথিবীতে এনেছি। বাচ্চা অবশ্যই আমার কাছে থাকবে। বিচারক বাবা টার দিকে তাকিয়ে বলল “আপনার কি কিছু বলার আছে??
বাবা টা কিছুক্ষণ বসে থাকলো……তারপর ধীরে ধীরে উঠে দাঁড়িয়ে বলল ইয়োর অনার, আমি যদি আমার ATM কার্ডটা মেশিনে ঢুকিয়ে টাকা বের করে আনি, তাহলে টাকা টা কার? আমার? নাকি ATM মেশিনের??
বুড়ির ‘power’ তো দেখো! এক বুড়ি তার তিন যুবতী নাতনীদের নিয়ে থাকতো। একদিন রাতে তাদের বাড়িতে ডাকাতে আক্রমণ করে। তখন বুড়ির এক নাতনী ডাকাতকে বলল,
“আমাদের সাথে যা খুশি করো কিন্তু আমাদের বুড়ি দাদীকে ছেড়ে দাও।” তখন বুড়ি বলল, “না! কাউকে ছাড়া হবে না। যুদ্ধের ময়দানে সবাই সমান।”
মন্টু একদিন দুপুরে বসে আছে। হটাৎ একটা মশা এসে মন্টুকে কামড় দিলো।
মন্টু :- (রেগে গিয়ে) এখন দিনের বেলায়ও কামড় দিতে হবে?
মশা:- কি করমু সাহেব? গরীব মশা আমি। মা- বাবা হাসপাতালে ভর্তি। ঘরে বিয়ের উপযুক্ত বোন আছে। সেদিন তার বিয়ে ঠিক হইছে। ছেলে পক্ষ ১লিটার রক্ত যৌতুক দাবি করছে। তাই ওভারটাইম করতেছি।
বাসর রাতে বউ জামাই কে বলল..
বউঃ “কর”।
জামাইঃ কি করব? আমি তো কিছু জানি না।
বউঃ কোনো ব্যাপার না। আমি যা করব তুমিও তাই করবা, কেমন??
জামাইঃ ঠিক আছে।
(বউ শাড়ী খুলল, দেখে দেখে জামাই শার্ট খুলল, বউ সায়া খুলল, জামাই তার প্যান্ট খুলল।
জামাইঃ তারপর?
এবার বউ প্যান্টি খুলল, জামাই তার underwear খুলল। বউ চিৎ হয়ে শুইলো। জামাইও তাই করলো।)
জামাইঃ এখন??
বউ এবার দুই পা ফাক করলে জামাইও তার দুই পা ফাক করলো…
জামাইঃ এরপর??
বউঃ রাগ হয়ে… এইবার এমন কর, তুমি বাইরে গিয়ে দুইজন পুরুষ ডেকে নিয়ে আসো, একটা তোমার জন্য আর একটা আমার জন্য!!
জনি গাড়ি নিয়ে মহাসড়ক ধরে ছুটে যাচ্ছিল। তার গাড়ির গতিসীমা তখন ঘণ্টায় ৬০ কিমির বেশি অতিক্রম করছে।
এমন সময় সে লক্ষ করল, পেছন থেকে একটা পুলিশের গাড়ি তাকে ধাওয়া করছে। জনি বুঝল, সে সর্বোচ্চ গতিসীমা অতিক্রম করে ফেলেছে। এখন উপায়? গাড়ি থামালেই একগাদা টাকা জরিমানা গুনতে হবে। মনে মনে সে একটা বুদ্ধি আঁটল।
গাড়ির গতি না কমিয়ে সে আরও বাড়িয়ে দিল। পুলিশের গাড়িটাও তখন ঝড়ের বেগে ধেয়ে আসছে।
হঠাৎ একটা পেট্রলপাম্পের পাশে দাঁড়িয়ে গেল জনি। গাড়ি থেকে নেমে এক ছুটে ঢুকে গেল পেট্রলপাম্পের বাথরুমে।
পাঁচ মিনিট পর জনি যখন বের হলো, পুলিশ তাকে ঘিরে ফেলেছে। জনি পেটে হাত বোলাতে বোলাতে বলল, ‘বুঝতেই পারছেন, বেগটা একটু বেশি পেয়েছিল!’