What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

রাতে খাওয়া-দাওয়ার পর টিভি দেখতে গিয়ে স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়া বেঁধে গেল-
স্ত্রী : তুমি একটা মূর্খ।
স্বামী : কেন?
স্ত্রী : তুমি সত্যি এমএ পাস?
স্বামী : হ্যাঁ।
স্ত্রী : তাহলে ‘পত্নী’ শব্দের অর্থ জানো না কেন?
স্বামী : জানি না কে বলল?
স্ত্রী : জানলে বলো।
স্বামী : যে নিজের পতির পতনের কারণ হয়ে দাঁড়ায় তাকেই তো পত্নী বলে।
 
এক স্বামীর তার স্ত্রীকে পেটানোর ইচ্ছা হয়েছে, কিন্তু স্ত্রীর কোন দোষ খুঁজে পাচ্ছে না। সে অনেক ভেবেও স্ত্রীর কোনো দোষ পায় না। হঠাৎ স্বামী বাইরে থেকে এসে দেখে বাড়ির উঠানে একটি কুকুর শুয়ে আছে। সে এটা দেখে আর দেরি না করে দ্রুত
ঘরে ঢুকে স্ত্রীকে পেটাতে শুরু করে-
স্ত্রী : আমারে মারতাছ ক্যান? আমি কি করছি?
স্বামী : ওই, বাইরে এতক্ষণ ধইরা কুত্তাটা শুইয়া রইছে তুই বালিশ দেস নাই ক্যান?
 
স্বামী আর স্ত্রী প্রচণ্ড ঝগড়ার পর স্ত্রী কাপড়-চোপড়সহ ব্যাগ গোছানো শুরু করল-
স্বামী : ব্যাগ গোছাও কেন?
স্ত্রী : আমি আমার মায়ের কাছে চলে যাচ্ছি।

এরপর স্বামীও ব্যাগ গোছানো শুরু করল-
স্ত্রী : তুমি আবার কই যাও!
স্বামী : আমিও আমার মায়ের কাছে চলে যাচ্ছি।
স্ত্রী : তাহলে আমাদের এই বাচ্চাকাচ্চা দেখবে কে?
স্বামী : তুমি তোমার মায়ের কাছে যাচ্ছ। আমিও আমার মায়ের কাছে যাচ্ছি। সে অনুযায়ী বাচ্চাকাচ্চাদেরও তাদের মায়ের কাছেই যাওয়া উচিত।
 
স্বামী : আজ বাসায় কী কী রান্না হবে?
স্ত্রী : আপনি যা বলেন।
স্বামী : আচ্ছা মাছ রান্না কর।
স্ত্রী : গতকালই না করলাম?
স্বামী : তাহলে সবজি রান্না কর।
স্ত্রী : বাচ্চারা পছন্দ করে না।
স্বামী : তাহলে কিমা রান্না কর।
স্ত্রী : এটা তো আমি পছন্দ করি না।
স্বামী : হুম, পরোটা হলে কেমন হয়?
স্ত্রী : রাতে পরোটা কে খাবে?
স্বামী : তাহলে আজ রান্নাটা হবে কী?
স্ত্রী : আপনি যা বলেন!
 
বাদী : জজ সাহেব, আমি নির্যাতন থেকে বাঁচতে চাই!
জজ : এই বয়সেও আপনাকে মারপিট করেন আপনার স্বামী?
বাদী : না, মারপিট না মানসিক নির্যাতন!
জজ : ৪৫ বছর সংসার করার পর এখন মানসিক নির্যাতন করছেন?
বাদী : আপনি জানেন না, আমার স্বামী আমাকে কীভাবে মানসিক নির্যাতন করে…
জজ : বিষয়টি খুলে বলুন, দয়াকরে।
বাদী : জজ সাজেব, তার যখন ইচ্ছা আমাকে যা ইচ্ছা তা শুনিয়ে দেয়। কিন্তু যখনি আমি মুখ খুলি তখন সে তার কান থেকে হিয়ারিং এইড খুলে ফেলে।
 
ছেলে-মেয়ে ও স্ত্রীসহ বজলু গেল শ্বশুরবাড়ি। গিয়ে শ্বশুরের পায়ে সালাম করে বলল-
বজলু : আব্বা, আমি সন্ন্যাস নেব স্থির করেছি।
শ্বশুর : সে কী! সন্ন্যাস নেবে কেন?
বজলু : পরকালের কাজ করবো তাই। যাই হোক আমি সন্ন্যাস গ্রহণের আগে কারো কাছে কোনো ঋণ রাখব না। সব শোধ করে দিয়ে যাব।
শ্বশুর : আমার কাছে তো তোমার কোনো ঋণ নেই।
বজলু : আছে। দশ বছর আগে আপনি আমাকে কন্যা সম্প্রদান করেছিলেন। আজ তা সুদসহ ফিরিয়ে দিয়ে গেলাম।
 
রাত তখন ১১টা। বাইরে প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে। এমন সময় খাবারের দোকানে খেতে এলেন ইদ্রিস সাহেব।
দোকানদার : কিছু মনে করবেন না স্যার, আপনি কি বিবাহিত?
ইদ্রিস সাহেব : তো তোমার কী মনে হয়? আমি কি আমার মায়ের সঙ্গে ঝগড়া করে এই ঝড়ের রাতে বাইরে খেতে এসেছি?
 
স্বামী : তোমার বাবার ‘কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা’ দেয়ার অভ্যাসটা গেল না মনে হয়।
স্ত্রী : কেন, কী হলো আবার?
স্বামী : আজকে আবার জিজ্ঞেস করছিলেন, ‘আমার মেয়েকে বিয়ে করে তুমি সুখী তো?’
 
ছোট বোন : আপা রাত ১২টা বাজে দুলাভাই তো এখনো বাড়িতে আসলো না। মনে হয় অন্য মেয়েদের নিয়ে স্ফূর্তি করছে।
বড় বোন : একটা থাপ্পর দেবো সবসময় শুধু নেগেটিভ চিন্তা করিস। রাস্তায় গাড়ির নিচে চাপা পড়ে অ্যাক্সিডেন্টও তো করতে পারে।
 
স্বামী প্রতিরাতে মাতাল হয়ে ঘরে ফেরায় অতিষ্ট হয়ে স্ত্রী অবশেষে ঠিক করলো তাকে ভয় দেখাবে। দোকান থেকে শয়তানের শিং, লেজওয়ালা কস্টিউম নিয়ে এসে দাঁড়িয়ে রইলো গেটের ঠিক বাইরে একটি গাছের আড়ালে।

যথারীতি স্বামী মাতাল হয়ে ফিরছে। স্ত্রী শয়তানের বেশে হাউ-মাউ করে তার সামনে গিয়ে পড়লো। স্বামী ভড়কে গিয়ে জিজ্ঞেস করলো, ‘তুমি কে?’
স্ত্রী মোটা গলায় উত্তর দিলো, ‘আমি শয়তান।’
স্বামী বললো, ‘তাই নাকি? তাহলে বাসায় চলো। শয়তানকেই তো আমি বিয়ে করেছি।’
 

Users who are viewing this thread

Back
Top