What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

প্রতিদিন সামান্য ব্যাপার নিয়ে চিৎকার করে বাড়ি মাথায় তোলা তোর মা আজকে এতো চুপচাপ বসে আছে কেন রে? ছেলে: তেমন কিছুনা বাবা। মা আমার কাছে লিপস্টিক চেয়েছিল, কিন্তু আমি শুনেছি গ্লু স্টিক! বাবা: গড ব্লেস ইয়্যু মাই সন!
 
১ম টিকটিকি : ধুর, আজকে হঠাৎ বাপ-মার উপর চরম জিদ উঠছে।
২য় টিকটিকি : কেন বন্ধু? হঠাৎ বাপ-মার উপর জিদ কেন?
১ম টিকটিকি : আরে আজকে টিভিতে হরলিক্সের অ্যাড দেখলাম।
২য় টিকটিকি : তো?
১ম টিকটিকি : ছোটবেলায় বাপ-মা যদি নিয়ম কইরা হরলিক্স খাওয়াইতো তাইলে কি হইতো বুঝস নাই?
২য় টিকটিকি : না তো। কি হইতো?
১ম টিকটিকি : আরে ব্যাটা, আমরা তাইলে টিকটিকি না হইয়া কুমির হইতাম!
 
আসুন দেখা যাক পশু-পাখিরা ফেসবুকে থাকলে তাদের স্ট্যাটাস কেমন হত-
তেলাপোকা : আজ বহুত কষ্টে এক মাইয়ার পায়ের তলা থাইক্যা বাঁচলাম। আমারে দেইখ্যা যে চিৎকারটা না দিলো, অল্পের জন্য হার্ট অ্যাটাক করি নাই। আল্লাহ বাঁচাইছে।

বিড়াল : হায় আল্লাহ, এ কী বিপদে পড়লাম! আমার সাত নাম্বার বাচ্চা জানতে চাইতেছে ওর বাপ কে! কী জবাব দিব বুঝতেছি না। আমি নিজে জানলে তো!

শুকর : কোন পাজি যে ছড়াইতেছে, আমরা নাকি ফ্লু ছড়াইতাছি। একবার খালি পাইয়া লই।

মুরগী : কাল থেকে যদি আমার স্ট্যাটাস না পান তবে বুঝবেন ফাস্ট ফুডে আমারে সার্ভ করা হইতেছে।

মশা : সবাই ভালো থাকবেন। আজকের এই স্ট্যাটাস হয়ত বা আমার শেষ স্ট্যাটাস। আমার এইডস হইছে। কোন দুঃখে যে ওর রক্ত খাইতে গেছিলাম। আমি আর এ পৃথিবীতে মুখ দেখাবো কেমনে? তাই মৃত্যুই শ্রেয়। বিদায় বন্ধু বিদায়।
 
গানের অনুষ্ঠান চলার সময় বল্টু একবার এফএম রেডিও’র আরজেকে ফোন দিলো-
বল্টু : হ্যালো।
আরজে : জি, আমি আরজে আবু বলছি।
বল্টু : আমি রাস্তায় একটু আগে একটি ব্যাগ পেয়েছি। যাতে ৫০ হাজার টাকা, একটা ক্রেডিট কার্ড আর কাশেম নামের এক লোকের পরিচয়পত্র পেয়েছি।
আরজে : তাই? আপনি কত সৎ যে এত কিছু পেয়েও কাশেম সাহেবকে সব কিছু ফিরিয়ে দিতে চাচ্ছেন। আমি কি এখনি কাশেম সাহেবকে আপনার সাথে কনট্যাক্ট করার জন্য রেডিওতে বলে দিবো?
বল্টু : আরে ঐ সব বাদ দেন, আমি আপনাকে ফোন দিছি কারণ কাশেম সাহেব এখন কষ্টে আছেন, তাই তাকে একটা দুঃখের গান ডেডিকেট করতে চাই আপনার রেডিওর মাধ্যমে।
 
স্বর্গ ও নরকের মধ্যে ক্রিকেট ম্যাচ হবে। তাই খুব উত্তেজনা। দুই পক্ষই যার যার দল নিয়ে খুব আশাবাদী।
ঈশ্বর অবাক হয়ে শয়তানকে প্রশ্ন করলেন, ‘তুমি জয়ের আশা করছ কীভাবে? সব ভালো খেলোয়াড় তো স্বর্গে আছেন।’
শয়তান মুচকি হেসে জবাব দিল, ‘তাতে সমস্যা নেই। সব আম্পায়ার তো আমার ওপাশে।’
 
আগামী ম্যাচ হচ্ছে টিমের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। তাই দলের অন্যতম ফাস্ট বোলার পুরো সপ্তাহ ধরে কঠিন পরিশ্রম করলেন। পুরো সপ্তাহ তিনি নেটে অনুশীলন করে কাটালেন। সবশেষে ম্যাচের আগের দিন মাঠে প্রাকটিসের এক ফাঁকে কোচকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘কোনো পার্থক্য কি চোখে পড়ছে?’
কোচ তাঁকে আগাগোড়া একনজর দেখলেন। তারপর বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার চুল কাটানোটা ভালো হয়েছে।’
 
এক ক্রিকেটার নিজের উন্নতিতে বেশ অভিভূত। তাই এক খেলায় তিনি তাঁর শাশুড়িকে খেলা দেখার দাওয়াত দেন। ব্যাট হাতে ক্রিজে গিয়ে তিনি বেশ নার্ভাস বোধ করেন।
তখন পেছনের উইকেট কিপারকে বলেন, ‘আমার খুব দুশ্চিন্তা হচ্ছে, এই বলটি আমি ঠিকমতো হিট করতে পারব কি না? গ্যালারিতে আমার শাশুড়ি বসে আছেন।’
উত্তরে উইকেট কিপার বললেন, ‘আমি বাজি ধরে বলতে পারি, তুমি কোনোদিনও অতদূরে তোমার শাশুড়িকে হিট করতে পারবে না।’
 
দুর্দান্ত কাটার মুস্তাফিজের সামনে কোনো ব্যাটসম্যানই টিকতে পারছিল না। ব্যাটসম্যানরা যায় আর আসে। ছয়জন আউট হওয়ার পর সাত নম্বর ব্যাটসম্যান মাঠের দিকে যাচ্ছে।
যাওয়ার সময় প্যাভিলিয়নের গেট দিয়ে বের হয়ে আবার গেটটাকে আটকাতে যাচ্ছিল-
দর্শক : খামোখা কষ্ট করছেন কেন দাদা? একটু পরেই তো আউট হয়ে ফিরবেন, তখন না হয় একেবারে আটকে দেবেন!
 
এক খামার মালিক শখ করে একটা জেব্রা কিনে এনেছে আফ্রিকা থেকে। এক ভোরে জেব্রাটা বেরিয়ে এলো তার আস্তাবল থেকে। খামারের ভেতরে ঘুরতে লাগলো সে, আর ভাবতে লাগলো, এখানে তার কাজ কী হতে পারে? প্রথমে তার দেখা হলো একটা মুরগির সাথে-
জেব্রা : সুপ্রভাত। তুমি এখানে কী করো?
মুরগি : সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে ডিম পাড়ি।

এরপর তার দেখা হলো একটা গরুর সাথে-
জেব্রা : সুপ্রভাত। তুমি এখানে কী করো?
গরু : সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে দুধ দিই।
 
রিয়াদ সাহেব অফিসের জন্য একজন সহকারী খুঁজছেন। ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রথম প্রার্থীকে জিজ্ঞেস করলেন-
রিয়াদ সাহেব : দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?
প্রথম প্রার্থী : নিশ্চয়ই স্যার। আপনার তো দু’টা কানই কাটা!
রিয়াদ : বেরো এখান থেকে, ব্যাটা নচ্ছাড়!

দ্বিতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন তিনি-
রিয়াদ : দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। তা, আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?
দ্বিতীয় প্রার্থী : জ্বি স্যার। আপনার তো দু’টা কানই কাটা!
রিয়াদ : বেরো এখান থেকে, ব্যাটা ফাজিল!

তৃতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন-
রিয়াদ : দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?
তৃতীয় প্রার্থী : জ্বি স্যার। আপনি কন্ট্যাক্ট লেন্স পরে আছেন।
রিয়াদ : বাহ, আপনি তো বেশ- তা কীভাবে বুঝলেন?
তৃতীয় প্রার্থী : সোজা স্যার। আপনি চশমা পরবেন কীভাবে? আপনার তো দু’টা কানই কাটা!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top