What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (1 Viewer)

এক কিংবদন্তী শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী একবার মহিনকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন-
শিল্পী : আচ্ছা বলতো, উচ্চাঙ্গ সংগীত যারা গায়; তারা চোখ বন্ধ করে গায় কেন?
মহিন : আসলে ওনারা দর্শক শ্রোতাদের কষ্টটা সহ্য করতে পারেন না। তাই কষ্টে চোখ বন্ধ হয়ে যায়।
 
দোকানদার ও ভদ্রলোকের মধ্যে কথোপকোথন-
ভদ্রলোক : আপনার দোকানের নাম কী?
দোকানদার: দরকার কী?
ভদ্রলোক : এমনি। নামটা কী বলবেন?
দোকানদার : বললাম তো দরকার কী?
ভদ্রলোক : আপনি তো ফাজিল লোক একটা।
দেকানদার : আরে ভাই চেতেন কেন? আমার দোকানের নামই তো ‘দরকার কী’।
 
ইন্টারভিউ বোর্ডে এক যুবককে প্রশ্ন করা হলো-
প্রশ্নকর্তা : ‘ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগি মারা গেল’- এর ইংরেজি কী হবে?
প্রার্থী : এটার ইংরেজি পারি না স্যার। আরবি পারি।
প্রশ্নকর্তা : আরবিটাই বল শুনি।
প্রার্থী : ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
 
মেয়ে সাধু বাবার কাছে গিয়ে-
মেয়ে : বাবা আমাকে ভবিষ্যৎ দেখানো শিখিয়ে দিন।
সাধু : চোখ বন্ধ করে ঠোঁট আমার কাছে নিয়ে আসো বালিকা।
মেয়ে : না।
সাধু : কেন?
মেয়ে : আপনি আমাকে কিস করবেন।
সাধু : আরে বাহ, তুমি তো ভবিষ্যৎ দেখা শিখে গেছো।
 
প্রোগ্রামার স্বামী ল্যাপটপ নিয়ে কাজে মগ্ন। স্ত্রী এসে-
স্ত্রী : দাও না গো, একটু খেলি?
মনিটর থেকে চোখ না সরিয়ে-
প্রোগ্রামার : তুমি যখন রান্না করো, আমি কখনো হাঁড়ি চাই তোমার কাছে?
 
একটু পরই শুরু হবে ঘোড়দৌড়! এমন সময় দেখা গেল এক জকি তার ঘোড়াকে কী যেন খাওয়াচ্ছেন। দেখেই এক নিরাপত্তাকর্মী ছুটে এলেন।
রাগতস্বরে বললেন, ‘হেই! আপনি আপনার ঘোড়াকে কোনো শক্তিবর্ধক মাদক খাওয়াচ্ছেন না তো?’
জকি বললেন, ‘না, না! এটা একটা চকোলেট। নিন নিন, আপনিও খান। এই দেখুন, আমিও খাচ্ছি। এটা একটা সাধারণ চকোলেট ছাড়া কিছুই না।’
নিরাপত্তারক্ষী চকোলেটসদৃশ বস্তুটা মুখে দিলেন। বললেন, ‘হু, চকোলেটই তো মনে হচ্ছে। ঠিক আছে।’
নিরাপত্তারক্ষী চলে গেলেন। জকি এবার ফিসফিস করে তাঁর ঘোড়ার কানে কানে বললেন, ‘এখন দৌড়ে তোকে কেউ হারাতে পারবে না। শুধু আমি আর ওই নিরাপত্তারক্ষী ছাড়া!’
 
সিনেমা চলাকালীন এক ভদ্রলোক উঠে বাইরে গেল। যাওয়ার সময় এক ভদ্রমহিলার পায়ে পাড়া দিল। কিছুক্ষণ পর-
ভদ্রলোক : আমি কি আপনার পায়ে পাড়া দিয়েছিলাম?
ভদ্রমহিলা : হ্যাঁ, কেন, সরি বলবেন?
ভদ্রলোক : না, আপনার পাশের সিটটা আমার। সেটাই শিওর হয়ে নিলাম।
 
টিটু নতুন কম্পিউটার কিনেছে। তাই খুশিতে সে বাবাকে গিয়ে বলল-
টিটু : বাবা, আমি কম্পিউটার কিনছি।
বাবা : হুম, ভালো। এটা কি?
টিটু : এটা মনিটর।
বাবা : ওটা?
টিটু : ওটা সিপিইউ।
বাবা : আর এটা কি?
টিটু : এটা কি-বোর্ড।
বাবা : আর ওইটা কি?
টিটু : ওইটা মাউস।

টিটুর বাবা টিটুর গালে থাপ্পড় দিয়ে-
বাবা : বোকা ছেলে, তাইলে কম্পিউটার কই?
 
এক মেয়ে তার ফোন হারিয়ে ফেলেছে। তাই সে মন খারাপ করে বাসায় ফিরে গেলো। তারপর সে কি মনে করে তার ফোনে কল করলো যে কেউ ধরে কিনা। এক ছেলে ফোন ধরলো-
ছেলে : হ্যালো, কে বলছেন?
মেয়ে : আমি এই ফোনটার মালিক, যেটা দিয়ে আপনি কথা বলছেন।
ছেলে : জি, আমি আপনাকেই খুঁজছিলাম।
ছেলে : যাক অবশেষে আপনাকে পাওয়া গেলো।
মেয়ে : আপনি এতো ভালো যে আমাকে ফোনটা ফেরত দেয়ার জন্য অপেক্ষা করছিলেন? আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ছেলে : আরে না, আমার এটার চার্জারটা দরকার, সেটাও দয়াকরে একদিন রাস্তায় ফেলে যাবেন।
 
পাগলাগারদে এক ডাক্তার ঘুরে ঘুরে বিভিন্ন ওয়ার্ড দেখছিলেন। হঠাৎ লক্ষ্য করলেন, একটা পাগল দেয়ালে কান পেতে কী যেন শোনার চেষ্টা করছে। কিছু না বলে তিনি চলে গেলেন। ঘণ্টা কয়েক পর আবার ওদিক দিয়ে যাওয়ার সময় একই দৃশ্য দেখলেন তিনি। পাগলটা তখনো দেয়ালে কান লাগিয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

কৌতূহলী হয়ে তিনি দেয়ালে কান পাতলেন; কিন্তু কিছুই শুনতে পেলেন না। তখন পাগলটাকে তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘কই, আমি তো কিছুই শুনতে পারছি না, তুমি এতক্ষণ ধরে কী শুনছ?’
পাগল বলল, ‘আরে, পাগল নাকি! চার মাস ধরে দাঁড়িয়ে কিছু শুনতে পারছি না আর তুমি এক মিনিটে শুনতে চাও।’
 

Users who are viewing this thread

Back
Top