What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (3 Viewers)

স্বামী-স্ত্রী দু’জনই অলস স্বভাবের। ছুটির দিনে বাসায় অলস সময় কাটাচ্ছে তারা। স্বামী মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত আর স্ত্রী টিভির সামনে।
স্বামী: গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেল; আমাকে এক গ্লাস পানি দাও তাড়াতাড়ি।
স্ত্রী: পনিরের সিঙ্গারা বানিয়েছি, দেব?
স্বামী: আহ! কী শোনালে, একেবারে জিভে পানি এসে গেল!
স্ত্রী: এবার সেই পানিতে পিপাসা মেটাও। আমি সিরিয়াল ছেড়ে এখন উঠতে পারবো না...
 
বল্টুর পছন্দের খাবার খিচুড়ি। আজ বল্টুদের বাড়ির পাশে শির্নীর ব্যবস্থা করা হয়েছে।বল্টু তো দারুণ খুশি। শির্নী চড়ানো হবে একটাই।এখন বাজে বারোটা।
বল্টু ভাবলো শির্নী রেডি হতে তো দেরি আছে তাই এইবেলা একটু ঘুমিয়ে নিয়া যাক।ঘুমানোর আগে বল্টু তার মাকে বলল,"মা আমি ঘুমাতে গেলাম,ওরা খিচুড়ি দিতে আসলে তুমি নিয়ে রেখে দিও।আমি ঘুম থেকে উঠে খাবো।"

ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে বল্টু খিচুড়ির স্বপ্ন দেখতে লাগলো।দেখছে সে একটা দাওয়াত ওয়ালা বাড়িতে গেছে।সেখানে সবাইকে খিচুড়ি খেতে দাওয়া হয়েছে।বল্টু তো মনের সুখে গোগ্রাসে খিচুড়ি খাচ্ছে।কোন দিকে দেখাদেখির নাম নাই।দেখতে দেখতে সে তিন প্লেট খিচুড়ি খেয়ে নিয়েছে।যখন চতুর্থ বারের মতো প্লেটে খিচুড়ি তুলতে যাবে ঠিক সেই মুহুর্তে ঘুম ভেঙ্গে গেলো তার মায়ের ডাকে।

বল্টু ঘুমঘুম গলায় বললো,কি হয়েছে?ডাকছো কেন?দেখছ না?আমি খিচুড়ি খাচ্ছি?
-ওরে হারামজাদা পোলা!তুই ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে খিচুড়ি খাচ্ছিলি?দেখ তুই বালিশের কি অবস্থা করেছিস!!
বল্টুর হটাৎ খেয়াল হলো তার মুখ ভর্তি তুলো।তার মানে সে ঘুমের ঘোরে বালিশের তুলো খাচ্ছিলো!উফফ!কি বিচ্ছিরি ব্যাপার!

"যা ফ্রেশ হয়ে আয়",মা বললো।
বল্টু উঠে ওয়াশরুম থেকে ফ্রেশ হয়ে এসে দেখে বিকাল হয়ে গেছে।
সে বলল,"মা আমার খিচুড়ি কই?"
-খিচুড়ি নি নাই।ফেরত পাঠিতে দিয়েছি
-কেনো?
-তুই দিন দিন যা মোটা হচ্ছিস তাতে তোর তো অবস্থা খারাপ।তোর আর খিচুড়ি খেয়ে কাম নাই।
-এইটা তুমি কি করলা মা?
-এই বেশি ন্যাকামি করিস না তো।
দেখ তোর জন্য কচুর শাক রান্না করেছি।
শিগগিরী খেতে আয়।

বেচারা বল্টু এখন মনের দুঃখে শাক দিয়ে ভাত খাচ্ছে আর ভাবছে,"সত্যিতো আর খিচুড়ি খেতে পারলাম না।স্বপ্নে যাও-বা খাচ্ছিলাম তাও ঘুম থেকে ডেকে তুলে দিলো। যদিওবা আমার বালিশটা অর্ধেক তুলোই শেষ হয়ে যেতে তাও খেতে তো পারতাম!আহারে আমার সাধের খিচুড়ি!!"
 
বৃষ্টির দিনে।ঘনঘন মেঘ চমকাচ্ছে।পল্টু আর বল্টু একটা চালাঘরে বসে বৃষ্টি পড়া দেখছে।হটাৎ একটা বাজ পড়লো!!

পল্টুঃ ওরে বাপরে!!কানে একদম তালা লেগে গেলো!!

বল্টুঃ ওমা তাই নাকি! কই দেখি?এদিকে আয়?

পল্টুঃ এই কি দেখছিস?

বল্টুঃ কেন তুই তো বললি তোর কানে তালা লেগে গেছে! সেই তালাটা খুজচ্ছি! কিন্তু কই কোন তালা তো দেখছি না?

পল্টুঃআরে হাদারাম! শুনছিস না? বাজ পড়ছে? বাজ পড়ার শব্দেই তো কানে তালা লেগে গেলো!!

বল্টুঃ ওহ! সরি দোস্ত,এবার বুঝচ্ছি রে!! কিন্তু তালাটার চাবি ?
 
বল্টুঃ এই তোকে একটা কথা বলবো?
পল্টুঃ বলে ফেল
বল্টুঃ কিন্তু তুই যদি কাউকে বলে দিস?
পল্টুঃ তাহলে বলিস না
বল্টুঃ আসলে কথাটা বলার খুব দরকার ছিলো
পল্টুঃ তো বলে ফেল
বল্টুঃ কিন্তু কথাটা খুব সিক্রেট,ভয় হচ্ছে তুই আবার কাউকে বলবি না তো?
পল্টুঃ সন্দেহ হলে বলিস না
বল্টুঃ এই শোন কথাটা?
পল্টুঃ তো বলে ফেল
বল্টুঃ কিন্তু ভয় হচ্ছে যে?
পল্টুঃ তাহলে বলিস না

বল্টুঃ আচ্ছা বাদ দে,চল আমরা আজ কোথাও ঘুরে আসি?
পল্টুঃ তো বল ফেল
বল্টুঃ এই আমি তোকে ঘুরতে যাওয়ার কথা বলছি,বুঝতে পারছিস না?
পল্টুঃ তাহলে বলিস না
বল্টুঃ এই তোর হলোটা কি?
পল্টুঃ তো বলে ফেল
বল্টুঃ পল্টুউউউউউউউ

পল্টু মামু এখন মানসিক হাসপাতালে!
 
উকিল: আচ্ছা, আপনি ওই লোকের ঘড়ি চুরি করলেন কেন?
মক্কেল: না! আমি তো চুরি করিনি। তিনি নিজেই আমাকে ঘড়িটি দিয়েছেন।
উকিল: কী বলছেন! তিনি কখন আপনাকে ঘড়িটি দিলেন?
মক্কেল: কেন? আমি যখন আমার বন্দুকটি দেখালাম!
 
এক হসপিটালে প্রতি রবিবার সকাল 11 টার সময় ICU এর একটি নির্দিষ্ট বেডের পেসেন্ট মারা যায়।
এই ঘটনা প্রত্যেক রবিবার নিয়ম মাফিক ঘটতেই থাকে।
ডাক্তার নার্স সবাই এই ঘটনার জন্য খুবই চিন্তিত।
এমন কি আছে ICU এর ঐ বেডে?
কোন অলৌকিক শক্তি নাকি কোন অশুভ আত্মার ছায়া।
সমস্ত ডাক্তার নার্স মিলে একদিন মিটিং করল, যেমন করেই হোক এই রহস্যের কুল কিনারা খুজে বের করতেই হবে।

রবিবার এল।

সমস্ত ডাক্তাররা ICU এর ঐ বেড টা কে ঘিরে ফেলল।
সেই বেডের শয্যাগত রোগীর দিকে তাকিয়ে রইল।

ঘড়ির কাঁটা 10.30
সকলের মুখে চোখে এক অজানা ভয়।
ঘড়ির কাঁটা 10.50
সকলের হৃৎস্পন্দন রাজধানী এক্সপ্রেসের মত চলতে শুরু হয়ে গেল।
ভয়ে একে অপরের হাত চেপে ধরল।
এমন সময়।
ICU এর দরজা খোলার শব্দ।( ক্যাআআআআচচচচচ)
ডাক্তারদের একদম হার্টফেল হবার অবস্থা।
এক সাদা কাপড়ে আবৃত এক মহিলার প্রবেশ।
ICU এর নিস্তব্ধতার মধ্যে একটাই আওয়াজ ভেসে আসছিল, ঘড়ির কাঁটার টিক টিক টিক।
সময় 10.55 ।
সাদা কাপড়ে আবৃত মহিলা ধিরে ধিরে সেই বেডের দিকে এগিয়ে গেল।
..
..
..
..
..
..
..
..
..
..
..
..
গিয়েই অক্সিজেনের প্লাগ টা খুলে দিল আর নিজের মোবাইল চার্জে লাগিয়ে, ঘর পরিষ্কার করতে শুরু করে দিল।
ডাক্তার- কে তুমি....????
আমি তো ঝাড়ুদার বল্টুর বউ, রবিবার দিন ও আসতে পারেনা তাই ওর জায়গাতে আমি এসে ওর কাজটা করে যাই।
 
স্ত্রী নতুন গাড়ি চালাতে শিখেছে। তো সে গাড়ি নিয়ে বাইরে বের হয়েছে। তার স্বামী ফোন করে বলল, ‘সাবধানে গাড়ি চালাও। ট্রাফিক রেডিওতে শুনলাম, কে একজন নাকি রং সাইডে গাড়ি চালাচ্ছে।’

এ কথা শুনে স্ত্রী বলল, ‘ধুর, কিসের একজন? এখানে তো শতশত লোক উল্টো দিকে গাড়ি চালাচ্ছে!’
 
বনিবনা না হওয়ায় স্বামীকে তালাক দিলো স্ত্রী।
একদিন স্ত্রী পথের পাশে একটি পুরোনো প্রদীপ পেয়ে হাতে নিয়ে ঘঁষা দিতেই বিশাল এক দৈত্য বেরিয়ে এলো।
সে বলল, ‘মালকিন, আমি আপনার তিনটি ইচ্ছা পূরণ করব।
তবে আপনি যা চাইবেন, আপনি যাকে ঘৃণা করেন;
সে তার দ্বিগুণ পাবে।’
মহিলা তার তিনটি ইচ্ছার কথা জানাল।
তার শেষ ইচ্ছাটি ছিল- ‘আমাকে ভয় দেখিয়ে আধমরা করে দিন।’
 
বিমানে যাত্রার সময় বিমানবালা বলছেন, ‘সম্মানিত যাত্রীসাধারণ, আমাদের এয়ারলাইন্সে ভ্রমণ করার জন্য আপনাদের আন্তরিক ধন্যবাদ।
আমাদের এয়ারলাইন্স দেশের সেরা এয়ারলাইন্স।
আমাদের বিমান খুবই অত্যাধুনিক।
যাত্রীদের সেবায় আমরা সদা তৎপর।
শুধু একটাই সমস্যা, আমাদের পাইলট একটু ভুলোমনা।
সে প্রায়ই সবকিছু ভুলে যায়।
যা হোক, আপনাদের মধ্যে কি কেউ প্লেন চালাতে জানেন?
জানলে দয়াকরে হাত তুলুন!’
 
বাসে এক শান্ত মেজাজের বৃদ্ধ হঠাৎ ক্ষেপে গিয়ে এক নারীর গায়ে হাত দিলেন।
এ নিয়ে আদালতে মামলা উঠেছে।

বিচারক: আপনাকে দেখে মনে হয় না, আপনি এমন বাজে কাজ করতে পারেন। কিন্তু কেন এ কাজ করতে গেলেন?

বৃদ্ধ: শুনুন তবে, ভদ্রমহিলার সামনেই দাঁড়িয়ে ছিলাম। বাস যাচ্ছিল মতিঝিল থেকে মিরপুর। সিটে বসেই তিনি হাতের বড় ব্যাগটা খুললেন, তা থেকে একটা ছোট ব্যাগ বের করলেন। তারপর বড় ব্যাগটা বন্ধ করে ছোট ব্যাগটা খুললেন। তা থেকে একটা ১০ টাকার নোট বের করে ছোট ব্যাগটি বন্ধ করলেন। তারপর বড় ব্যাগটি খুলে ছোট ব্যাগটি তার ভেতর পুরে বড় ব্যাগটি বন্ধ করলেন। কন্ডাক্টর ইতোমধ্যে দূরে সরে যাওয়ায় ভদ্রমহিলা আবার বড় ব্যাগটি খুললেন, ছোট ব্যাগটি বের করলেন। বড় ব্যাগটি বন্ধ করলেন, ছোট ব্যাগটি খুলে টাকাটা ছোট ব্যাগে পুরলেন। তারপর ছোট ব্যাগটি বন্ধ করলেন, বড় ব্যাগটি খুললেন!

বিচারক: কী একশ’ বার ছোট ব্যাগ-বড় ব্যাগ, বড় ব্যাগ-ছোট ব্যাগ করছেন! ইয়ার্কি পেয়েছেন?

বৃদ্ধ: আপনি দুই মিনিট শুনেই ধৈর্য হারিয়ে ফেললে
 

Users who are viewing this thread

Back
Top