একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

[Minni]

স্কুল থেকে বাড়ি ফিরলো ছেলে। কাচুমাচু ভাব দেখে বাবা বলল-
বাবা: আজ স্কুলে গিয়ে কোনোরকম বদমায়েশি করিসনি তো?
ছেলে: না বাবা, স্যার তো সারা দিন আমাকে বেঞ্চের ওপর দাঁড় করিয়ে রেখেছিলেন।
বাবা: বলিস কী?
ছেলে: এবার তুমিই বলো, এরপর আর কী করে দুষ্টুমি করি!

 

[Minni]

​

শীতের রাতে এক পথিকের পথ আগলে ধরলো এক ছিনতাইকারী-
ছিনতাইকারী: যা আছে বাইর কর। দেখছস! কত্ত বড় চাকু।
পথিক: ধুর। এর চেয়ে বড় চাকু দিয়া আমার বউ পেঁয়াজ কাটে। ভাগ এখান থেকে!

​

ছিনতাইকারী মন খারাপ করে চলে গেল। একটু পরেই আবার ফিরে এলো-
ছিনতাইকারী: যা আছে বাইর কর। দেখছস আমার হাতে কী? মাত্র ফ্রিজ থেকে বাইর করছি। এক মগ ঠান্ডা পানি। দিলাম গায়ে ঢাইল্লা।
পথিক: ভাই আমার! যা আছে সব লইয়া যা। ২ টাকার কয়েনটাও ছাড়িস না।

 

[Minni]

পল্টু তার স্ত্রীকে নিয়ে এক কফিশপে গেছে-
পল্টু: কফিটা তাড়াতাড়ি শেষ করো, ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে।
স্ত্রী: হোক, সমস্যা কী?
পল্টু: আরে বোকা! মূল্যতালিকা দেখনি?
স্ত্রী: দেখেছি তো। তাতে কী?
পল্টু: আরে বোকা, হট কফি ২০ টাকা, কোল্ড কফি ৫০ টাকা। ঠান্ডা হয়ে গেলে অযথা ৩০ টাকা বেশি দিতে হবে! জলদি খেয়ে নাও তো!

 

[Minni]

এক তরুণী এক অফিসে এসে হাজির। পিয়ন জিজ্ঞাসা করল-
পিয়ন: কাকে চাই?
তরুণী: তোমাদের ম্যানেজার বাবুকে?
পিয়ন: তার সঙ্গে তো দেখা হবে না।
তরুণী: কেন, তিনি অফিসে নেই?
পিয়ন: তা আছেন। তবে এখন মদ খেয়ে বেসামাল হয়ে আছেন, কথা-বার্তা বলতে পারবেন না।
তরুণী: তাতে কিছু যায় আসে না। তুমি আমাকে ওর কাছে নিয়ে চলো তো, যা বলার আমিই বলবো। ওকে কিছু বলতে হবে না।

 

[Minni]

শিক্ষাগুরুর মর্যাদা নিয়ে আলোচনা করছেন শিক্ষক। আলোচনা শেষে প্রশ্ন করলেন-
শিক্ষক: বল তো জহির, শিক্ষকদের স্থান কোথায়?
জহির: কেন স্যার, আমার পেছনে।
শিক্ষক: শিক্ষকদের শ্রদ্ধা করতে শেখোনি? তোমার দ্বারা কিছু হবে না!
জহির: কেন স্যার? আমার বাবা তো প্রায়ই বলেন, ‘তোর পেছনে অত মাস্টার লাগালাম, তবু তুই পাস করতে পারলি না।’

 

[Minni]

​

হলিউডের এক অভিনেতা তার অভিনীত ছবি দেখার জন্য স্ত্রীকে নিয়ে সিনেমা হলে গিয়ে বসলেন। সিনেমার মধ্যে নায়িকাকে চুমু খাওয়ার দৃশ্য দেখে স্ত্রী অভিযোগ করলেন, ‘আমি এতদিন তোমার সঙ্গে জীবন যাপন করছি। অথচ কখনো আমাকে এমন করে চুমু খাওনি।’

​

তখন অভিনেতা বললেন, ‘তুমি যদি জানতে যে, এই একটি চুমু খাওয়ার জন্য তারা আমাকে কত টাকা পারিশ্রমিক দিয়েছে। তাহলে আর অমন অভিযোগ করতে না।’

 

[Minni]

লন্ডনের হাউস পার্কে বসে তরুণ-তরুণী ভবিষ্যতের সুখস্বপ্ন রচনায় বিভোর। এমন সময় প্রেমিকার হাতে জোরে চাপ দিয়ে প্রেমিক বলল–
প্রেমিক: আমি সব কিছু ভেবে রেখেছি। এমনকি তোমার জন্য একটা জীবন বীমা করে রেখেছি।
প্রেমিকা: ও মা বলো কি?
প্রেমিক: হুম, যাতে আমার কিছু ঘটলে তোমার কোনো অসুবিধা না হয়।
প্রেমিকা: সত্যিই অনেক ভালো তুমি। কিন্তু তোমার কিছু না ঘটলে আমার উপায় হবে কী করে?

 

[Minni]

গোপাল ভাঁড়কে এক লোক বলল–
লোক: গোপাল, তোমার জন্য একটা সুসংবাদ আছে।
গোপাল: কী সুসংবাদ?
লোক: তোমার পাশের বাড়িতে দেখলাম বিরাট খানাপিনার আয়োজন করা হয়েছে।
গোপাল: তাতে আমার কী?
লোক: না দেখলাম, সেই বাড়ি থেকে খানাপিনা নিয়ে তোমার বাড়িতেও গেল।
গোপাল: তাতে তোমার কী?

 

[Minni]

​

গোপাল ভাঁড়ের দোতলা বাড়ি তৈরি হলে সে তার প্রতিবেশী এক ভাতিজাকে ছাদের উপর দাঁড়িয়ে ডাকতে লাগলো, ‘রাখাল, ও রাখাল, কী করছিস ওখানে?’ রাখাল বুঝলো, কাকা তাকে দোতলা বাড়ি দেখাচ্ছে। তাই সে কোনো কথা বলল না।

​

এর বহুদিন পর রাখালও নিজের চেষ্টায় ছোটখাট একটা দোতলা বাড়ি তৈরি করল। তারপর ছাদে উঠে ডাকতে লাগল, ‘কাকা কাকা, সে বছর আমায় ডেকেছিলে কেন?’

 

[Minni]

এক লোক দাঁতের ব্যথায় অতিষ্ট হয়ে ডাক্তারের কাছে গেল-
রোগী: ডাক্তার সাহেব, আমাকে তাড়াতাড়ি ওষুধ দেন। দাঁতের ব্যথায় রাতে ঘুমাতে পারি না।
ডাক্তার: ভালো! আপনাকেই তো আমি খুঁজছি।
রোগী: কেন?
ডাক্তার: আমার একজন নাইট গার্ড লাগবে।