What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (2 Viewers)

বিমানের ইকোনমি ক্লাসের এক সুন্দরী তরুণী হঠাৎ তার আসন থেকে উঠে ফার্স্ট ক্লাসের একটি ফাঁকা সিটে গিয়ে বসে পড়লেন! তরুণীর এই কাণ্ড দেখে বিমানবালা বললেন, ‘ম্যাডাম আপনি ভুল করছেন! এটা ফার্স্ট ক্লাস! আপনার আসন ইকোনমি ক্লাসে।’ তরুণী বললেন, ‘আমি নিউইয়র্ক যাব! আমার ইচ্ছে হয়েছে এখানে বসার! এখান থেকে আমাকে কেউ সরাতে পারবে না।’

আসলেই কেউ তাকে সরাতে সক্ষম হচ্ছিল না। তবে সব শুনে ক্যাপ্টেন বললেন, ‘আচ্ছা যে তরুণী ঝামেলা পাকাচ্ছে সে কি অনেক সুন্দরী?’ কো-পাইলট বললেন, ‘জ্বি, স্যার একদম চোখ ধাঁধানো সুন্দরী!’ ক্যাপ্টেন এবার বললেন, ‘সে যদি সুন্দরী হয়, তাহলে মনে হয় আমি এ ঝামেলার সমাধান করতে পারবো! কারণ আমার বউও সুন্দরী! আর আমি তাকে প্রতিদিন ভালোমতই সামলাতে পারি!’

অতঃপর ক্যাপ্টেন ফার্স্ট ক্লাসে গেলেন এবং সেই সুন্দরী তরুণীর কানে ফিসফিস করে কী যেন একটা বলতেই তরুণী সেই ফার্স্ট ক্লাসের সিট ছেড়ে উঠে বললেন, ‘ওহ! আই অ্যাম স্যরি!’ তারপর নিজের ইকোনমি ক্লাসের সিটে গিয়ে বসে পড়লেন। এবার বিমানবালা আর কো-পাইলট অবাক! তারা ক্যাপ্টেনকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আপনি সুন্দরীর কানে কী বললেন যে, এভাবে দ্রুত কাজ হয়ে গেল?’ ক্যাপ্টেন হেসে বললেন, ‘আমি তাকে বলেছি যে, এই বিমানের ফার্স্ট ক্লাস নিউইয়র্ক যাবে না! শুধু ইকোনমি ক্লাস নিউইয়র্ক যাচ্ছে! আর ফার্স্ট ক্লাস যাচ্ছে ডাইরেক্ট নিউজিল্যান্ড!’
 
বন্ধুকে নিয়ে বাসায় ঢুকেই বেসিনের সামনে বমি করা শুরু করল মৌমিতা। তার মা ছুটে এলেন, ‘কিরে, তোর কী হয়েছে?’ মৌমিতা জবাব দেয় না, মাথা নিচু করে বেসিনের দিকে তাকিয়ে মাথায় পানি ঢালছে। মা এবার জিজ্ঞাসা করলেন, ‘সত্যি করে বল, তোর এই সর্বনাশ কে করেছে?’

ও কিছু না বলে বন্ধুর দিকে আঙুল দেখাল। মা এসে বন্ধুর গালে কষে একটা চড় দিলেন, ‘পাজি, অসভ্য! তুই মৌমিতার ফ্রেন্ড হয়ে ওর এত বড় ক্ষতি করলি? আমি তোকে বিশ্বাস করতাম।’ বন্ধু বলল, ‘আন্টি আপনি এসব কী বলছেন? আমি তো কিছুই বুঝতে পারছি না!’ মা বললেন, ‘বেয়াদব! আমার মেয়ের এত বড় সর্বনাশ করে আবার ন্যাকামো করছিস!’
এবার মৌমিতা বলল, ‘মা, তুমি ওকে কী বলছ? আমিই তো ওকে বলেছিলাম!’ মা বললেন, ‘কী বলেছিলি?’
..
..
..
..
মৌমিতা বলল, ‘ও তো না করেছিল। আমি জেদ করেছিলাম, রাস্তার পাশের মামা হালিম খাব। সেটা খেয়েই তো আমার এ অবস্থা!’
 
একবার কোন এক শহরের মেয়র বাস ভাড়া কমিয়ে অর্ধেক করায় কিছু লোক এর বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করে দিলো। মেয়র সাহেব প্রথমে কিছুই না বুঝে তাদের একজনকে ডেকে এর কারণ জিজ্ঞেস করলেন। আন্দোলনকারী বললেন, ‘আরে দাদা, আগে যখন ভাড়া দু’টাকা ছিল; তখন বাসা থেকে অফিসে হেঁটে গিয়ে ভাবতাম বাহ! কী সুন্দর দু’টাকা বেঁচে গেল। আর এখন সেই একই পরিমাণ হাঁটছি। কিন্তু এ খাটুনির দাম অর্ধেক কমে ১ টাকা হয়ে গেল? এত বড় অন্যায় মানা যায়?’
 
হবু শ্বশুর: তা বাবা, তুমি বিদেশে করো কী?
পাত্র: ওখানে ওসি’র দায়িত্বে আছি। পদোন্নতি হয়ে ডিসি হয়ে যাবো!

সে দিনই কাজী ডেকে বিয়ে হয়ে গেল! বিয়ের পর মেয়ে স্বামীর সঙ্গে গেল বিদেশে। স্বামী তাকে উঠাল এক খুপড়ি ঘরে!
স্ত্রী জিজ্ঞাসা করল, ‘কী গো, তুমি না বললে ওসি। আজ বাদে কাল ডিসি হয়ে যাবে। সরকার থেকে কোন বাসা পাওনি?’

ছেলে জানালা দিয়ে রাস্তার ওপাশের রেস্টুরেন্ট দেখিয়ে বলল, ‘আমি ওখানে কাজ করি। ওসি মানে অনিয়ন কাটার। তবে খুব শিগগিরই পদোন্নতি হয়ে ডিসি হবো!’ শুনে স্ত্রী বলল, ‘ডিসি মানে কী?’ স্বামী বলল, ‘ডিস ক্লিনার।’
 
বশির ও তার স্ত্রী সারারাত হোটেলে থেকে পরদিন সকালে চেক আউট করছেন-
বশির: বলুন, কত বিল হয়েছে?
ম্যানেজার: মাত্র ৭৫০০ টাকা স্যার।
বশির: কিভাবে ৭৫০০ টাকা হয়?
ম্যানেজার: জিম, থিয়েটার, সুইমিংপুল, গল্ফকোর্স, ক্যাসিনো- এমনকি স্পা পর্যন্ত আমাদের আছে। ৭৫০০ টাকা কিছুই না এর কাছে।
বশির: এগুলোর কোনটাই আমরা ব্যবহার করিনি।
ম্যানেজার: আপনি চাইলেই তো করতে পারতেন। পুরো একরাত সময় ছিল।
বশির: ঠিক আছে, আমার কাছে বেশি টাকা নেই। এই নিন ১৫০০ টাকার চেক।
ম্যানেজার: স্যার, আমি ৭৫০০ টাকা বলেছিলাম।
বশির: জানি। আমি ৬০০০ টাকা কেটে নিয়েছি।
ম্যানেজার: কেটে নিয়েছেন কেন?
বশির: আমার স্ত্রীর সঙ্গে প্রেম করার অপরাধে।
ম্যানেজার: আমি তো আপনার স্ত্রীর সাথে প্রেম করিনি।
বশির: আপনি চাইলেই প্রেম করতে পারতেন। পুরো একরাত সময় ছিল। আচ্ছা, চলি।
 
প্রথম ব্যক্তি: এই ভদ্রমহিলা কি আপনার স্ত্রী?
দ্বিতীয় ব্যক্তি: হ্যাঁ, কেন বলুন তো!
প্রথম ব্যক্তি: কয়দিন ওনাকে অন্য একজন লোকের সঙ্গে ঘুরতে দেখেছি। সেজন্য বিশ্বাস করতে পারছি না যে, উনি আপনার স্ত্রী।
দ্বিতীয় ব্যক্তি: আরে ছাডুন তো মশাই, ঘুরলেই হলো। ও আমার রেজিস্ট্রি করা বউ; যাবে কোথায়?
 
মা: মন দিয়ে পড়, সদা সত্য কথা বলবে।
ছেলে: মা, তোমরা যে মিথ্যা কথা বলো। আমাদের সত্য কথা বলতে বলছো কেন?
মা: ওভাবে কথা বলতে নেই, সোনা। যা বলছি তা-ই করো।
ছেলে: কিভাবে বলবো! তোমরাই তো বলো। আর আমরা বললে দোষ।
মা: না বাবা, তোমরা ছেলেমানুষ; মিথ্যা কথা তোমাদের কোন কাজে লাগবে না। আর সেজন্য তোমরা সত্য কথা বলবে।
 
হকার: দাদা, দেব নাকি একখানা বই? ‘চুরি করলে ধরা পড়বেন না’। বইটা পড়ে দেখুন, সব নিয়মাবলী আছে। খুব সহজেই আপনি চুরির কৌশল আয়ত্ত করতে পারবেন। মনে করুন, আপনার পকেটে কিছু আছে। দাদা পকেটে কী আছে? একটু বলুন।
জনৈক: মানিব্যাগে পাঁচশ’ টাকা আছে।
হকার: ঠিক আছে। এবার আমার দিকে লক্ষ্য করুন, এই নিলাম। দেখলেন তো, কিভাবে চলন্ত ট্রেন থেকে লাফ দিলাম, তবে সাবধানে।
জনৈক: ও দাদা, আমার মানিব্যাগটা।
হকার: ধরতে পারবেন না, দাদা। সব নিয়মাবলী বইটায় দেওয়া আছে। মনে রাখবেন, না বলেই নিতে হয়।
 
জজ আসামির দিকে তাকিয়ে রায়ের আদেশ পড়ছেন, ‘তুমি বউকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে মারার অভিযোগে অভিযুক্ত।’
দর্শকদের ভেতর থেকে রোকন চিৎকার করে বলল, ‘বদমাশ’।

জজ রায় পড়ে যাচ্ছেন- ‘তুমি তোমার শাশুড়িকেও হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে মেরেছো।’
দর্শকদের ভেতর থেকে রোকন আবার বলে উঠলো, ‘বদমাশ’।

এবার জজ রোকনকে বললেন, ‘আমি আপনার রাগের কারণ বুঝতে পারছি। কিন্তু এটা কোর্টরুম। আর একবার আপনি এই রকম চিৎকার করলে আপনাকে বিচারে বাধা দেয়ার জন্য গ্রেফতার করা হবে। বুঝছেন?
রোকন দাঁড়িয়ে বললো, ‘আমি গত ১৫ বছর ধরে ওই বদমাশটার প্রতিবেশী। যতবারই আমি তার কাছে একটা হাতুড়ি ধারের জন্য গেছি, সে বলেছে তার কাছে হাতুড়ি নেই।’
 
প্রেমিকা: তুমি জানো, আমার চোখের এক ফোঁটা পানির দাম কত?

প্রেমিক: কই না তো। কত বলো তো!

প্রেমিকা: যখন এক ফোঁটা পানি চোখ দিয়ে বের হয় তখন প্রথমে আইলাইনার আর মাস্কারার সাথে মেশে। তারপর এটা যখন গাল দিয়ে নিচে নামে তখন ব্লাশারের সাথে মেশে। তারপর যদি ওই পানির ফোঁটাটি কোন ভাবে ঠোঁটে এসে লাগে তাহলেই হলো। এটা তখন লিপস্টিকের সঙ্গে মেশে। সব হিসেব করলে ওই এক ফোঁটা চোখের পানির দাম পরে দেড় হাজার টাকা।
প্রেমিক: খাইছে আমারে!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top