What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

একদম ফালতু কিছু জোকস (3 Viewers)

স্যারঃ ওই আবুইল্লা তোর হোমওয়ার্ক কই..?
আবুলঃ স্যার আমার হোমওয়ার্কের খাতাটা আমাদের বাড়ির কুত্তাটা খায়া ফেলছে তাই আনতে পারি নাই।
স্যার আবুলকে বসিয়ে দিল। এটা দেখে বল্টুও স্যারের হাত থেকে বাঁচার জন্য বুদ্ধি করলো
স্যারঃ ওই বল্টু তোর হোমওয়ার্ক কই..?
বল্টুঃ স্যার আমার হোমওয়ার্কের খাতাটা আমি খায়া ফেলছি।
স্যারঃ কি !! তুই খাইছস কেন..?
বল্টুঃ কি করমু স্যার,
আমগো বাড়িতেতো কুত্তা নাই।
 
বল্টু একটা চিড়িয়াখানা খুলল
.
.
চিড়ায়াখানার প্রবেশ মুল্য লিখল 30 টাকা
.
কিন্তু কেউ দেখতে আসল না
,,
,
,,
তাই বল্টু টিকিটের মুল্য কমিয়ে লিখল 20 টাকা
,.
তবু ও কেও দেখতে এলোনা
.......................................
তাই বল্টু আবার কমিয়ে 10 টাকা করল কিন্তু এবারোও কার নাম গন্ধোও নেই তাই বল্টু রেগে গিয়ে টিকিটের মুল্য ফ্রি করে দিল

এবার চিড়ায়াখানায় লোক দিয়ে ভির হয়ে গেল সবাই ভিতরে গেল
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
বল্টু একটা সিংহ কে ছেরে দিয়ে বাইরে এসে মেন দরজা বন্ধ করে
.......
লিখল বের হওয়ার টিকিট 500 টাকা.....
 
নতুন বিয়ে হয়েছে শীতকালে।
ছেলে রাতের খাবার খেয়ে
তাড়াতাড়ি শুতে গেছে।:-)
বউ আসছে না দেখে শুয়া থেকে ওঠে গিয়ে
মাকে বলছে,
'মা কম্বল কই? '
মা,,,,,,,কম্বল
তো বিছানায় আছে বাবা।
ছেলে
চলে আসে একটু পর আবার মাকে বলে,
মা কম্বল কই?
' মা,,,,, বিছানায়ই তো
ছিল।
ছেলে চলে আসে।
একটু পর আবার যায়,
গিয়ে বলে,
মা কম্বল ছাড়া ঘুম
আসছে না কেন?'
ব্যাপারটা ছেলের
বাপে বুঝতে পেরে ছেলেকে বলে, "
.
.
.
হারামজাদা শুতে যা...
কম্বল খাচ্ছে।
খাওয়া হলে চলে আসবে....!!!
 
বাচ্চা, থানায় ফোন করে:
- হ্যালো, এটা কি থানা?
- হ্যাঁ, এটা থানা।
- আপনি কে বলছেন?
- আমি ওসি বলছি।
- আপনার হাতে ডান্ডা আছে?
- হ্যাঁ, আছে।
- তাহলে ওটা নিজের পেছনে ঢুকিয়ে নিন।
ফোন কেটে গেল। ওসি সাহেব চুপ করে
রইলেন।
একটু পরে আবার ফোন। তুলতেই প্রশ্ন:
- হ্যালো, এটা কি থানা?
- হ্যাঁ, এটা থানা।
- আপনি কে বলছেন?
সেই বিচ্ছুটাই। ওসি সাহেব সাবধানে
জবাব দিলেন:
- ওসি বলছি।
- আপনার হাতে ডান্ডা আছে?
- না, নেই।
- বাঃ! একবার বলতেই ঢুকিয়ে নিয়েছেন?
সাবাশ!
সিএলআই দেখে ওসি ওই নম্বরে ফোন
করলেন। ধরলেন এক ভদ্রমহিলা। ওসি সাহেব
বললেন:
- থানা থেকে ওসি বলছি। এই নম্বর থেকে
একটি বাচ্চা ছেলে আমাকে ফোন
করেছিল। বলেছে, হাতের ডান্ডাটা
নিজের পেছনে ঢুকিয়ে নিন।
- এ মা! কখন?
- মিনিট দশেক আগে।
- ছিছি, বের করে ফেলুন। বাচ্চাদের কথা
কেউ সিরিয়াসলি নেয়? শুধু শুধু দশ মিনিট
কষ্ট পেলেন! বাড়ি গিয়ে একটু মলম লাগিয়ে
নেবেন কিন্তু।
 
বউ তার স্বামী কে মেসেজ করলোঃ
অফিস থেকে আসার সময় 1 kg আটা, 1 kg আলু আর 500 gm চিনি
নিয়ে আসবে ।
😉
আর সবিতা তোমাকে দেখা করতে বলেছে।

স্বামী : সবিতা কে?
স্ত্রী : কেউ না । তুমি মেসেজটা পড়লে কিনা sure হয়ে নিলাম

গল্পে টুইস্ট .....

স্বামী : কিন্তু আমি তো সবিতার সাথেই আছি, তুমি কোন সবিতার কথা বলছো?
স্ত্রী : তুমি কোথায় ?
স্বামী: সব্জি বাজারের কাছাকাছি।
স্ত্রী : তুমি ওখানেই অপেক্ষা কর, আমি আসছি ।

10 মিনিটের পর স্ত্রী সব্জি বাজারে পৌঁছে তার স্বামীকে মেসেজ পাঠালো....
"কোথায় আছো তুমি" ?
স্বামী : আমি অফিসে আছি, এখন তোমার যা বাজার দরকার, সেটা কিনে নাও ।
 
গদা খবরের কাগজে এক সপ্তাহে পাঁচ কেজি ওজন
কমানোর বিজ্ঞাপন দেখলো...
.
গদার ওজন ১০৫ কেজি । গদা ফোনে যোগাযোগ
করলো।
.
কোকিল কন্ঠে উত্তর এল - "ভোর পাঁচটায় স্যুট পরে
রেডি থাকবেন।"
.
ভোরে কলিং বেল বাজতেই গদা দরজা খুলে দেখলো
এক সুন্দরী স্যুট পরে হাজির।
.
মেয়েটি বলল - " আমাকে ধরতে পারলে একটা কিস
ফ্রী "...
.
এই বলে মেয়েটা দৌড় দিলো।আর গদাও চেষ্টা করতে
লাগল।
.
যাই হোক, এক সপ্তাহ বাদে গদার ওজন ১০০ কেজি হয়ে
গেল।
.
এবার গদা আবার যোগাযোগ করলো ১০ কেজি কমাবার
জন্য।
.
এবার আরও সুন্দরী এক কুড়ি বছরের মেয়ে এলো।
একইরকম ভাবে এক সপ্তাহ বাদে গদার ওজন হলো ৯০
কেজি।
.
এবার গদা ভাবলো আর একটু ওজন কম হলেই মেয়েটাকে
ধরে ফেলতে পারবে।
.
তাই এবার গদা ২০ কেজি কমাবার জন্য যোগাযোগ করলো।
.
পরেরদিন ভোরে দরজা খুলে গদার প্রায় দম বন্ধ হয়ে
এল। সামনে হাজির আবলুস কাঠের মত কুচকুচে কালো
গায়ের রংয়ের এক কিম্ভুৎকিমাকার দশাসই মেয়ে ।
.
সে বলল," আপনি আগে দৌড়বেন আর আমি পেছনে।
মনে রাখবেন ধরতে পারলে আমি আপনাকে কিস করব। "
.
এবার গদার অলিম্পিক দৌড় কে দেখে...!!
 
বিবাহিত মহিলাদের জন্য আয়োজিত এক সেমিনারে এক প্রশ্ন জিজ্ঞাসা
করা হলো
🙂


আপনি শেষ বার কবে আপনার স্বামীকে "I love u বলেছেন?
.
কেউ বললো
" আজই বলেছি!
.কেউবা জবাব দিল "দুদিন আগে!
.
আবার কেউ কেউ বললো "দশ দিন আগে বলেছিলাম।
.
এরপর সব মহিলাদের বলা হলো, আপনাদের নিজ নিজ মোবাইল
থেকে যে যার স্বামীকে 'I love u টেক্সট করতে আর সবচেয়ে ভাল
উত্তর যার মোবাইলে আসবে তার জন্য একটা সারপ্রাইজ গিফট
থাকবে।
সব মহিলা মেসেজ পাঠালো।
কিছুক্ষণ পার হতেই স্বামীদের জবাব আসা শুরু হল। সেগুলো
কিছুটা এরকম ছিল........
.
১। তোমার শরীর ভাল তো?
২। হাত খরচের টাকা শেষ?
৩। তুমি বাপের বাড়ি চললে নাকি?
৪। মনে হচ্ছে আজ বাসায় রান্না হবে না, তাই না?
৫। মানে কি?
৬। তুমি স্বপ্ন দেখছ না আমি?
৭। কিটি পার্টিতে কোন গয়না পছন্দ হয়েছে নাকি?
৮। অফিসে এত টেনশনের মধ্যে তুমি রোমান্সের আর সময় পেলে না?
৯। কতবার না বলেছি এত সিরিয়াল দেখ না।
১০। আজ আবার কোনো গাড়িতে ধাক্কা মেরেছো নাকি?

তবে শেষপর্যন্ত যে উত্তর সারপ্রাইজ গিফট জিতল তা বড় ভয়ানক
ছিলো...
১১। I love you too but who are you?
 
চোর দৌরাতে দৌরাতে হাপাচ্ছে হটাৎ তার ছোটো বেলার স্যার সামনে পরলো
.
স্যার: কিরে দৌরাচ্ছিস কেনো?
.
চোর: আর কইয়েন্না স্যার সবাই পাগল
.
স্যার: কি হইছে বল?
.
চোর: ছোটো বেলায় বাপে কইছিলো বাবা বড়ো হইয়া এমন কাজ করিস না যে তুই সবার পিছনে দৌরাস
.
আর বড়ো হইয়া এমন কাজ করবি জে
সবাই তর পিছনে দৌরায়
.
স্যার: তাতে কি হইছে?
.
চোর: স্যার বাবার কাথা রাখতে
গিয়া আমি এহন চোর
.
স্যার: মানে কি?
.
চোর: আমার পিছনে সবাই দৌড়ায়
.
.
চোর: আরেক টা কথা
.
স্যার: বল
.
চোর: স্যার আপনিও আমার পিছনে
দৌরান
.
স্যার: কেন?
.
চোর: চুরি টা তো আপনার বাড়ি
কইরা আইছি
....
স্যার... ওরে হারামজাদা আগে
বলবি ত
 
একদিন বল্টু হঠাৎ একটি গাড়ীর মালিক হয়ে গেল।
তা দেখে
তার বন্ধু তো অবাক।
.
বন্ধুঃ– কিরে নতুন গাড়ী কোথায় পেলি ?
.
বল্টু :- আর বলিস না আজকে আমার গার্লফ্রেন্ড আমাকে
লং ড্রাইভ এ নিয়ে গিয়েছিল। .
বন্ধুঃ- তো গাড়ী পেলি কিভাবে সেটা বল।
.
বল্টু :- ও গাড়ী চালাচ্ছিল হঠাৎ একটি নির্জন জায়গা পেয়ে
সে
গাড়ী থামিয়ে নেমে
গেল এবং
বললো এই নেমে এসো।
আমি নামলাম
তারপর সে একটার পর একটা কাপড় খুলছিল।
আর আমি তাকিয়ে দেখছিলাম।
.
বন্ধুঃ- তারপর কি হল ?
.
বল্টু :- সে যখন তার শরীরের সব খুলে ফেললো
তখন বললো, ডার্লিং,
আমার সব কিছু এখন তোমার।
.
বন্ধুঃ- তারপর কি করলি ?
.
বল্টু :- তারপর আমি চিন্তা করলাম মেয়েদের কাপর
নিয়ে আমি
কি করব তাই গাড়ীটা
নিয়ে চলে এলাম…
 
আমি ক্লাস নাইনে পড়ি এক আপুকে খুব ভালো লাগতো।
আপু তখন ইন্টার ফাস্ট ইয়ার এ পড়েন আপুকে বলেছিলাম,
কিন্তু আপু হাসতেন আর বলতেন, তুই পিচ্চি তোর সাথে কি প্রেম করবো রে?
এখন আমি ইন্টার 2nd ইয়ার এ পড়ি তো সেদিন আপুর সাথে
দেখা হয়ে গেলো।
ফুসকার দোকানে তিনি ও তার কিছু বান্ধববী দাড়িয়ে ছিলেন,
আমাকে অনেক দিন পর দেখলেন তাই মনে হয়
চিনলেন না।
হঠাৎ করে খেয়াল করলাম আপু আমারর দিকে তাকাচ্ছেন আর মিটি মিটি হাসছেন বুঝতে বাকি রইলো না যে আপু আমাকে চিনেছেন।
কিন্ত আপুর সাথে কথা বলবো কি করে এসব চিন্তা করতে করতে আমার ফুসকা এলো।
আমি ফুসকা খেলাম তারপর কিছুখন দাড়িয়ে থাকলাম,
যদি আপু কিছু বলে !
কিছুখন পর আপু ও তার বান্ধবীরা বের হলেন।
দোকান থেকে কিছুদুর গিয়ে আপু আমাকে ইশারায় ডাকলেন,
আমার মনে তো লাড্ডু ফুটলো,গেলাম আপুর কাছে, আপু একটা
কাগজজে তার ফোন নাম্বার লিখলেন আমাকে দিয়ে বল্লেন তোকে একটা খুব জরুরি কথা বলার আছে অনেক জরুরি প্লিজ ফোন করিস এখন বলতে পারবো না আপু রিকসায় ঔঠে চলে
যাচ্ছেন আমি ফোন বের করে কাঁদো কাঁদো হয়ে বল্লাম।
আপু আজ বলেই দাও,আপুও ইমোশনাল হয়ে আস্তে আস্তে বল্লেন,
..
..
..
..
..
..
..
..
..
..
..
তোর,,, প্যান্টের চেইন খোলা !!
..
এ কেমন বিচার?????
 

Users who are viewing this thread

Back
Top