বইয়ের নাম : চোখে আমার তৃষ্ণা
লেখক : হুমায়ূন আহমেদ
লেখার ধরন : উপন্যাস
প্রথম প্রকাশ : ফেব্রুয়ারি ২০০৯
প্রকাশক : অনুপম প্রকাশনী
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ৯৫ টি
সতর্কীকরণ : কাহিনী সংক্ষেপটি স্পয়লার দোষে দুষ্ট
লেখক : হুমায়ূন আহমেদ
লেখার ধরন : উপন্যাস
প্রথম প্রকাশ : ফেব্রুয়ারি ২০০৯
প্রকাশক : অনুপম প্রকাশনী
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ৯৫ টি
সতর্কীকরণ : কাহিনী সংক্ষেপটি স্পয়লার দোষে দুষ্ট
কাহিনী সংক্ষেপ :
১৮ বছরের তরু। ইউনিভাসিটিতে পড়ে।
তরুদের বাসাতে শুধু তরু আর তার বাবা খালেক সাহেব থাকেন। খালেক সাহেব প্রথমে বিয়ে করেন তরুর বড় খালাকে, প্রথম স্ত্রী মারা যাবার তিনি বিয়ে করেন তরুর মাকে। তুরুর ছোট বেলাতেই তরুর মা মারা যায়। এর পরে তরুর বাবা আর বিয়ে করেন নাই বলে বাবা আর মেয়ের ছোট্ট সংসার।
তরু ঠিক করে সে একটা উপন্যাস লিখবে।
তরুদের বাসার ছাদে ভাড়া থাকেন পঙ্গু ওসমান চাচা, তার ওয়াইফ আর ৮ বছরের ছেলে আলাদা থাকে। উপন্যাস লিখার বিষয়টা তরু আলাপ করে ওসমান চাচার সাথে। ওসমান চাচা তরুকে বলে ওসমানের জীবনকে উপন্যাসের প্লট বানিয়ে লিখতে। তরুর সেটা পছন্দ হয়না। পরে তরু ঠিক করে ডিকেটটিভ উপন্যাস লিখবে। প্লট নিয়ে ওসমান চাচার সাথে আলাপ করলে ওসমান তরুকে বলে নিজেদের বাড়ির চরিত্রগুলি নিয়ে লিখতে। যেখানে একজন লোক তার স্ত্রীদের নিজেই খন করবে কিন্তু কেউ বুঝতে পারবে না।
এই প্লট নিয়ে চিন্তা ভাবনা করতে করতে তরু কেমন হয়ে যায়। তার সন্দেহ হয় তার বাবা আসলেই তার দুজন স্ত্রীকে খুন করেছে। এর মধ্যে তরুর বাবা তরুর বিয়ে ঠিক করেন। এক সময় তরুর বিয়ে হয়ে যায় আর সে চেষ্টা করে উপন্যাস লেখার চিন্তা মাথা থেকে বের করে দিয়ে শুধু নিজেদের নিয়ে থাকতে।
তরুদের বাসাতে শুধু তরু আর তার বাবা খালেক সাহেব থাকেন। খালেক সাহেব প্রথমে বিয়ে করেন তরুর বড় খালাকে, প্রথম স্ত্রী মারা যাবার তিনি বিয়ে করেন তরুর মাকে। তুরুর ছোট বেলাতেই তরুর মা মারা যায়। এর পরে তরুর বাবা আর বিয়ে করেন নাই বলে বাবা আর মেয়ের ছোট্ট সংসার।
তরু ঠিক করে সে একটা উপন্যাস লিখবে।
তরুদের বাসার ছাদে ভাড়া থাকেন পঙ্গু ওসমান চাচা, তার ওয়াইফ আর ৮ বছরের ছেলে আলাদা থাকে। উপন্যাস লিখার বিষয়টা তরু আলাপ করে ওসমান চাচার সাথে। ওসমান চাচা তরুকে বলে ওসমানের জীবনকে উপন্যাসের প্লট বানিয়ে লিখতে। তরুর সেটা পছন্দ হয়না। পরে তরু ঠিক করে ডিকেটটিভ উপন্যাস লিখবে। প্লট নিয়ে ওসমান চাচার সাথে আলাপ করলে ওসমান তরুকে বলে নিজেদের বাড়ির চরিত্রগুলি নিয়ে লিখতে। যেখানে একজন লোক তার স্ত্রীদের নিজেই খন করবে কিন্তু কেউ বুঝতে পারবে না।
এই প্লট নিয়ে চিন্তা ভাবনা করতে করতে তরু কেমন হয়ে যায়। তার সন্দেহ হয় তার বাবা আসলেই তার দুজন স্ত্রীকে খুন করেছে। এর মধ্যে তরুর বাবা তরুর বিয়ে ঠিক করেন। এক সময় তরুর বিয়ে হয়ে যায় আর সে চেষ্টা করে উপন্যাস লেখার চিন্তা মাথা থেকে বের করে দিয়ে শুধু নিজেদের নিয়ে থাকতে।
----- সমাপ্ত -----
=======================================================================
=======================================================================
আমার লেখা হুমায়ূন আহমেদের অন্যান্য কাহিনী সংক্ষেপ সমূহ