Nirjonmela Desi Forum
Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!
বাংলা কৌতুক (1 Viewer)
- Thread starter bosiramin
- Start date
বাসায় বৃষ্টি এসেছিল কি-না
স্যার: কিরে বিজয়, গতকাল কলেজে আসিসনি কেন?
বিজয়: স্যার বৃষ্টির জন্য...
স্যার: মিথ্যা বলার আর জায়গা পাইলি না, কাল বৃষ্টি ছিল? দাঁড়া, তোর বাপেরে ফোন দিতাছি।
বিজয়: দেন ফোন আর বাবার কাছেই শোনেন আমার খালাতো বোন বৃষ্টি আসছিল কি-না....
স্যার: কিরে বিজয়, গতকাল কলেজে আসিসনি কেন?
বিজয়: স্যার বৃষ্টির জন্য...
স্যার: মিথ্যা বলার আর জায়গা পাইলি না, কাল বৃষ্টি ছিল? দাঁড়া, তোর বাপেরে ফোন দিতাছি।
বিজয়: দেন ফোন আর বাবার কাছেই শোনেন আমার খালাতো বোন বৃষ্টি আসছিল কি-না....
এক গ্রামের সব স্ত্রী বাসে করে পিকনিক করতে যাচ্ছিল। এমন সময় বাসটি কিছু দূর গিয়ে অ্যাকসিডেন্ট করে। এতে সবাই মারা যায়।
সব স্ত্রীর স্বামীরা টানা দুই দিন ধরে কেঁদেছিল সেই সময়। শুধু একটা লোক ১৫ দিন কাঁদল। কারণ তার স্ত্রী বাসটা মিস করেছিল!
সব স্ত্রীর স্বামীরা টানা দুই দিন ধরে কেঁদেছিল সেই সময়। শুধু একটা লোক ১৫ দিন কাঁদল। কারণ তার স্ত্রী বাসটা মিস করেছিল!
ভালোবাসা পাওয়ার নতুন কৌশল
একবার পল্টু এক মেয়েকে ডেকে বলল-
পল্টু: আই লাভ ইউ!
মেয়ে: আমি অন্য একজনকে ভালোবাসি।
পল্টু: দাঁড়া, আমি দেখাচ্ছি?
মেয়ে: এই ছেলে কই যাস?
পল্টু: তোর মায়ের কাছে বলে দিতে...
মেয়ে: ওই ছেলে দাঁড়া, আই লাভ ইউ টু!
একবার পল্টু এক মেয়েকে ডেকে বলল-
পল্টু: আই লাভ ইউ!
মেয়ে: আমি অন্য একজনকে ভালোবাসি।
পল্টু: দাঁড়া, আমি দেখাচ্ছি?
মেয়ে: এই ছেলে কই যাস?
পল্টু: তোর মায়ের কাছে বলে দিতে...
মেয়ে: ওই ছেলে দাঁড়া, আই লাভ ইউ টু!
মিনিট দশেক তাড়া করে গতিবিধি লঙ্ঘন করা এক চালককে থামাল ট্রাফিক পুলিশ।
ট্রাফিক: আমি থামতে বলা সত্ত্বেও কেন আপনি থামেননি?
চালক: আসলে হয়েছে কি, গত সপ্তাহে আমার স্ত্রী এক ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে পালিয়ে গেছে।
ট্রাফিক: তাতে কী হয়েছে?
চালক: তাই আপনাকে আমার পেছনে ছুটতে দেখে মনে হলো, আমার স্ত্রীকে ফেরত দিতেই আপনি পিছু নিয়েছেন।
ট্রাফিক: আমি থামতে বলা সত্ত্বেও কেন আপনি থামেননি?
চালক: আসলে হয়েছে কি, গত সপ্তাহে আমার স্ত্রী এক ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে পালিয়ে গেছে।
ট্রাফিক: তাতে কী হয়েছে?
চালক: তাই আপনাকে আমার পেছনে ছুটতে দেখে মনে হলো, আমার স্ত্রীকে ফেরত দিতেই আপনি পিছু নিয়েছেন।
গ্রামের মাতব্বর চিন্তাগ্রস্ত মুখে চা স্টলে বসে আছেন।
তার এক বন্ধু জিজ্ঞাস করেন - কি ব্যাপার? সব ভালো তো!
মাতব্বর - আর বলিস না! দুই টনের এসি কিনে বাড়ি আনার পর ওজন করে দেখি সেটা মাত্র বত্রিশ কেজি! এভাবে ঠকাবে, আমার ধারণার বাইরে!
তার এক বন্ধু জিজ্ঞাস করেন - কি ব্যাপার? সব ভালো তো!
মাতব্বর - আর বলিস না! দুই টনের এসি কিনে বাড়ি আনার পর ওজন করে দেখি সেটা মাত্র বত্রিশ কেজি! এভাবে ঠকাবে, আমার ধারণার বাইরে!
আজ সকালে মোবাইলে বউয়ের ফোন এসেছিল …..
খুব কাঁদছিল।
আমাকে সরি বললো ।
কান্না কান্না গলায় সে এটাও বললো ….
“তোমার সাথে আর কখনো ঝগড়া করবো না, তোমার সব কথাই শুনবো,
তুমি যা বলবে তাই করবো”।
এগুলো শুনে সত্যি আমার চোখেও জল এসে গেল
জানিনা কার বউ ছিল …..
রং নম্বর ছিল ….
কিন্তু বউটা ভালো ছিল।
খুব কাঁদছিল।
আমাকে সরি বললো ।
কান্না কান্না গলায় সে এটাও বললো ….
“তোমার সাথে আর কখনো ঝগড়া করবো না, তোমার সব কথাই শুনবো,
তুমি যা বলবে তাই করবো”।
এগুলো শুনে সত্যি আমার চোখেও জল এসে গেল
জানিনা কার বউ ছিল …..
রং নম্বর ছিল ….
কিন্তু বউটা ভালো ছিল।
স্বামী-স্ত্রীর তুমুল ঝগড়া। ঝগড়ার একপর্যায়ে স্বামীর গালে কষে এক চড় মারল স্ত্রী।
চড় খেয়ে স্বামী বেচারা লজ্জিত। কিন্তু মুখে গম্ভীর ভাব এনে বলল, ‘তুমি আমাকে চড়টা সিরিয়াসলি মেরেছ, নাকি ইয়ার্কি করেছ।’
স্ত্রী চোখ গরম করে উত্তর দিল, ‘সিরিয়াসলি মেরেছি!’
স্বামী হুংকার দিয়ে বলল, ‘তাহলে আজ বেঁচে গেলে। তুমি তো জানো আমি ইয়ার্কি একদম পছন্দ করি না।’
চড় খেয়ে স্বামী বেচারা লজ্জিত। কিন্তু মুখে গম্ভীর ভাব এনে বলল, ‘তুমি আমাকে চড়টা সিরিয়াসলি মেরেছ, নাকি ইয়ার্কি করেছ।’
স্ত্রী চোখ গরম করে উত্তর দিল, ‘সিরিয়াসলি মেরেছি!’
স্বামী হুংকার দিয়ে বলল, ‘তাহলে আজ বেঁচে গেলে। তুমি তো জানো আমি ইয়ার্কি একদম পছন্দ করি না।’
প্রথম দিন ডেট সেরে বান্ধবীকে রাতের বেলা বাড়ি পৌঁছে দিতে এসেছে বাবু। দরজার পাশে দেয়ালে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে বললো সে, ‘সোনা, একটা চুমো খেতে দাও আমাকে।’
না না না!’‘কী? তুমি পাগল হলে? এখানে দাঁড়িয়ে?
‘আরে কেউ দেখবে না। এসো, একটা চুমো।’
‘না না, খুব ঝামেলা হবে কেউ দেখে ফেললে।’
‘আরে জলদি করে খাবো, কে দেখবে?’
‘না না, কক্ষণো এভাবে আমি চুমো খেতে পারবো না।’
‘আরে এসো তো, আমি জানি তুমিও চাইছো — খামোকা এমন করে না লক্ষ্মী!’
এমন সময় দরজা খুলে গেলো, বান্ধবীর ছোট বোন ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। চোখ ডলতে ডলতে সে বললো, ‘আপু, বাবা বলেছে, হয় তুমি চুমো খাও, নয়তো আমি চুমো খাই, নয়তো বাবা নিজেই নিচে নেমে এসে লোকটাকে চুমো খাবে — কিন্তু তোমার বন্ধু যাতে আল্লার ওয়াস্তে কলিংবেল থেকে হাতটা সরায়।
না না না!’‘কী? তুমি পাগল হলে? এখানে দাঁড়িয়ে?
‘আরে কেউ দেখবে না। এসো, একটা চুমো।’
‘না না, খুব ঝামেলা হবে কেউ দেখে ফেললে।’
‘আরে জলদি করে খাবো, কে দেখবে?’
‘না না, কক্ষণো এভাবে আমি চুমো খেতে পারবো না।’
‘আরে এসো তো, আমি জানি তুমিও চাইছো — খামোকা এমন করে না লক্ষ্মী!’
এমন সময় দরজা খুলে গেলো, বান্ধবীর ছোট বোন ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। চোখ ডলতে ডলতে সে বললো, ‘আপু, বাবা বলেছে, হয় তুমি চুমো খাও, নয়তো আমি চুমো খাই, নয়তো বাবা নিজেই নিচে নেমে এসে লোকটাকে চুমো খাবে — কিন্তু তোমার বন্ধু যাতে আল্লার ওয়াস্তে কলিংবেল থেকে হাতটা সরায়।
