What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

বাংলা কৌতুক (2 Viewers)

ছেলেপক্ষ গেছে মেয়েপক্ষের বাড়িতে। কথা বার্তার এক পর্যায়ে ছেলে-
মেয়েকে একান্তে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হল।
মেয়ে: তো, কি সিদ্ধান্ত নিলেন?
ছেলে: সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমার একটা ইচ্ছা আছে।
মেয়ে: কি ইচ্ছা?
ছেলে: আপনার সাথে একবার বৃষ্টিতে ভিজবো।
মেয়ে: উফফ! আপনি কি রোম্যানটিক!
ছেলে: ইয়ে, আসলে ব্যাপার সেইটা না।
আপনি যেই পরিমান ময়দা মেখেছেন, বৃষ্টিতে না ভিজলে আপনার আসল
চেহারা দেখা যাবেনা।:
 
ছাত্রীঃ স্যার, দরজা জানালা বন্ধ
করে দিন!
স্যারঃ কেন?
ছাত্রীঃ আপনাকে একটা চমৎকার জিনিস
দেখাব!!!
স্যারঃ সত্যি??? (অবাক হয়ে)
ছাত্রীঃ হ্যাঁ, আগে দরজা জানালা সব
কিছু বন্ধ করে দিন,
যাতে আলো না আসে!!
স্যারঃ তারপর?? আর কিছু??
ছাত্রীঃ আমার কাছে আসেন।
স্যারঃ ওহ!! তারপর? আর
কি করবো বলো?
.........
ছাত্রীঃ স্যার, এবার দেখেন। আমার
নতুন ঘড়িতে লাইট জ্বলে!
 
খারাকইরা কি করবেন
এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারণ তার ইয়ে দাঁড়ায় না। ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
: না।
: প্রেমিকা আছে ?
: না।
: পরকীয়া করেন ?
: না…
: টানবাজার যান ?
: না।
: মাস্টারবেট করেন?
: না।
ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, “ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন!!!”

 
স্ত্রী আবার দুশ্চিন্তা করবে!
জারিফ বন্ধুর বাড়ি বেড়াতে গেল। গল্প করতে করতে রাত হয়ে গেল। এমন সময় বাইরে প্রচণ্ড বৃষ্টি। বন্ধু বলল-
বন্ধু: আজ রাতটা না হয় আমার বাড়ি থেকে যাও। বাইরে যে ঝড়, আজ রাতে আর বের হতে পারবে না।
জারিফ রাজি হলো। বন্ধু গেল ঘুমানোর ব্যবস্থা করতে। কিছুক্ষণ পর এসে দেখে জারিফ নেই। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পর জারিফ এলো। সারা শরীরে কাদা-পানি মাখামাখি। বন্ধু বলল-
বন্ধু: কী হলো? কোথায় গিয়েছিলে?
জারিফ: বাড়ি গিয়ে বউকে বলে এলাম। না হলে আবার দুশ্চিন্তা করবে!
 

দুই বন্ধু বিদেশে গেল।একজন চালাক একজন
বোকা।তারা বিদেশে যাওয়ার পর গোসল
করার জন্য একদিন সুইমিং পুলে গেল।
তারা দেখল সুইমিং পুলে অশ্লীল কাপড়
পড়া অনেক
মেয়ে গোসল করছে।তাই
তারা সুইমিং পুলে নামল না।চালাক বন্ধু
টা দেখল সুইমিং পুলের
পাশে একটা গোসলখানা আছে।
সে গোসলখানাটার ভিতরে ঢুকল।
সে দেখল
সেখানে ৭ টা সুইচ আছে।সে ১ নম্বর সুইচ
টা টিপ দেয়ার পর একটা যন্ত্র তার কাপড়
খুলে দিল।২ নম্বর টা দেয়ার পর তার
শরীরে ঠান্ডা পানি ডেলে দিল।৩ নম্বর
টা টিপ দিলে তার শরীরে সাবান
লাগিয়ে দিল।৪ নম্বর দেয়ার পর গরম
পানি ঢেলে দিল।৫ নম্বর টা দেয়ার পড় তার
শরীর মুছে দিল।৬ নম্বর টা দেয়ার পর
তাকে কাপড় পরিয়ে দিল ।৭ নম্বর টা দেয়ার
পর তাকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দিল।
সে তখনপুরো ফিট ফাট হয়ে তার বন্ধুর
কাছে গেল।তার বন্ধু তাকে দেখে অবাক
হয়ে গেল এবং কোথায় গোসল
করেছে জানতে চাইল।
সে তার বন্ধুকে বলল ঔ
টয়লেটে গিয়ে ১-৭ টিপতে বলল।তখন
বোকা বন্ধুটা টয়লেটে গিয়ে দেখল এবং বন্ধু
কি করতে বলেছিল তার মধ্যে খালি ১ আর ৭
টিপতে বলছে সেটা মনে পড়ল।সে তখন ১ নম্বর
টিপলএবং একটা যন্ত্র তাকে ন্যাংটা করল
তখন
সে লজ্জায় তাড়াতাড়ি করে ৭ টিপে দিল।
তারপর…




” ”

যন্ত্রটা ছেলেটাকে ন্যাংটা অবস্থায়
ধাক্কা দিয়ে বের করে দিল
 
স্বামীর কারণে ঘুমাতে পারেন না স্ত্রী
এক স্ত্রী তার স্বামীকে নিয়ে ডাক্তারের চেম্বারে গেলেন-
স্ত্রী: ডাক্তার সাহেব, আমার স্বামী রাতে ঘুমের ঘোরে অনর্গল কথা বলেন। তার যন্ত্রণায় আমি রাতে ঘুমাতে পারছি না, কিছু একটা করেন।
ডাক্তার: ও কিছু না, আপনার স্বামীকে দিনের বেলা কথা বলার সুযোগ দিন। তাহলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।
 
রফিক আর পলির আজ বাসর রাত…রফিক পলি কে কিস করছে…..এসময় দেখে পলির কাছে একটা ম্যাচের খোল আর একটা ৫০ টাকার নোট।
রফিকঃ ম্যাচের খোল কেন?
পলিঃ তোমার কাছে আমি কিছুই লুকাবোনা…
যখন আমি আমার কোন বয়ফ্রেন্ডের সাথে সেক্স করতাম তখন একদানা চাল আমি এটার মধ্যে রাখতাম।
রফিক কিছু না বলে ম্যাচের খোলটি হাতে নিয়ে খুলে দেখে খোলের মধ্যে মাত্র তিনটি দানা।সে কিছুটা গম্ভীর হয়ে মনে মনে ভাবলো যাক মাত্র তো তিনটি দানা এই ভেবে সে পলিকে মাফ করে দিল।তারপরও রফিক ৫০ টাকার ব্যাপারে কৌতুহল থামাতে না পেরে বলেই বসল…
রফিকঃ আচ্ছা ম্যাচের কাহিনী তো বুঝলাম কিন্তু তোমার হাতে ৫০ টাকার নোট কিসের??
পলিঃ গতকালই আমি ২ কেজি চাল ৫০ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছি!!!

 
মেয়েদের ফোন নম্বর পাওয়ার উপায়
এক অনুষ্ঠানে গিয়ে হঠাৎ এক মেয়েকে ভালো লেগে গেল কবিরের। পায়ে পায়ে মেয়েটির কাছে এগিয়ে গেল। কাছে গিয়ে বলল-
কবির: দয়াকরে আমি কি আপনার টেলিফোন নম্বরটা পেতে পারি?
মেয়ে: টেলিফোন নির্দেশিকায় খোঁজ করুন, পেয়ে যাবেন।
কবির: কিন্তু আপনার নামটা?
মেয়ে: নম্বরের সঙ্গে নামটাও নির্দেশিকায় দেওয়া আছে, বোকা!
 
কিছু না হওয়ার পরে হঠাৎ করেই তিন মেয়ের খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিয়ের ঠিক হয়ে গেলো। ভদ্রমহিলা মেয়েদের দাম্পত্যজীবন (?) নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেলেন। তো তিনি মেয়েদের বললেন যে প্রত্যেকে যেনো হানিমুন থেকে অল্প কথায় কিছু লিখে তাকে পোস্টকার্ড পাঠায়। যাতে তিনি বুঝতে পারেন যে মেয়েদের হানিমুন কেমন চলছে।

বিয়ের দু’দিন পরে প্রথম মেয়ে হাওয়াই থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল। তাতে শুধু লেখা – “Nescafe”!!!!
প্রথমে বেশ অবাক হলেও, কিছুক্ষন বাদে তিনি কিচেনে গিয়ে Nescafe – এর জার বের করলেন। দেখলেন তার গায়ে লেখা – “Good till the last drop”….

তিনি একটু লজ্জা পেলেও, মেয়ের খবরে আনন্দ পেলেন।

বিয়ের এক হপ্তা পরে পরের মেয়েটি ভারমন্ট থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল। তাতে লেখা – “Rothmans”!!!! এবার তিনি আর ঘাবড়ালেন না। একটা Rothmans এর প্যাকেট নিয়ে দেখলেন তাতে লেখা – “Extra Long. King Size”….। আবার তিনি একটু লজ্জা পেলেও, আনন্দিত হলেন।

সবচেয়ে ছোটো মেয়েটি গেছিল কেপ-টাউন। তার চিঠি কিছুতেই আসে না। এক মাসের শেষে তার চিঠি এল। তাতে খুব কাঁপা-কাঁপা হাতে লেখা – “South African Airways”!!!!

ভদ্রমহিলা জলদি লেটেস্ট একটা ম্যাগাজিন বের করে South African Airways -এর এডটা দেখলেন।
দেখামাত্র তিনি সেন্সলেস হয়ে পড়লেন।

এডটার নিচে লেখা – “Ten times a day, seven days a week, both ways”!!!!!!!!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top