বল্টু সকালে বাসে কোথাও যাচ্ছিল। ওর পাশে বসা এক মহিলা নিজের কোলে বাচ্চা নিয়ে বসেছিল। মহিলার হাতে টিফিনবক্স ছিল যার মধ্যে খুব সুন্দর একটা পুডিং ছিল আর তার সুগন্ধ বল্টুর নাকেও আসছিল। সে নিজের বাচ্চাকে পুডিংটা খাওয়ানো চেষ্টা করছিল কিন্তু কিছুতেই সেই বাচ্চাটা খাচ্ছিলনা। মহিলা বার বার বাচ্চাকে বলছিল “তাড়াতাড়ি খা বাছা, নয়তো পাশে বসা এই কাকুকে আমি পুডিংটা খাইয়ে দেব, তোর আর খাওয়া হবেনা।" বাচ্চাটার পেটে বোধহয় খিদেই ছিলনা, তাই সে পুডিংটার দিকে একেবারে তাকাছিলইনা। মহিলা কিন্তু বলেই চলেছিল যে “খেয়ে নে নয়তো, আমি এটা কাকুকে খাইয়ে দেব।" যখন অনেক দেরী হয়ে গেল আর বল্টু থাকতে পারলনা। সে বলেই ফেলল, “দিদিভাই,
.
.
.
.
আপনি যা ‘ডিসিসান’ নেওয়ার, তাড়াতাড়ি নিয়ে নিন। আপনার এই পুডিংয়ের জন্য আমি ইতিমধ্যেই ৪টে বাস স্টপ ছেড়ে এগিয়ে এসেছি।
দুই ভদ্রলোক বাসে যাচ্ছে। প্রথম লোক বললেন, ভাই আগুন আছে ?
দ্বিতীয় ভদ্রলোক কিছু না বলে হাতের সিগারেটা বাড়িয়ে দিয়ে বললেন, ভাই আমি অথর্নীতির ছাত্র তাই ত্রকটা ম্যাচের কাঠি বাচাইলাম। প্রথম ভদ্রলোক নিজ সিগারেট পকেটে রেখে দ্বিতীয় ভদ্রলোকের সিগারেট টানতে লাগলেন। এবার দ্বিতীয় ভদ্রলোক বললেন, এটা কি করতেছেন ভাই, আমি দিলাম সিগারেট জালানোর জন্য, আর আপনে কিনা আমার
সিগারেট টানতেছেন? প্রথম ভদ্রলোক বললেন ভাই, আমি অর্থনীতিতে অনার্স, দুজনে শেয়ার করে একটা সিগারেট বাচাইলা
ইংলিশের ছাত্রী প্রশ্ন করেছে হিসাব বিজ্ঞানের ছাত্রকে:-
ছাত্রী: what is love?
.
ছাত্রের উত্তর:
.
.
.
.
বিক্রয়মূল্য থেকে ক্রয়মূল্য বাদ দিলে যা অবশিষ্ট থাকে তাকে লাভ বলে।
এক
মহিলা ঢাকা শহরে দুপুর
বেলায় ফ্লাট বাসায়
দরজা লাগিয়ে সব কাপড়
খুলে গোসল করছে।
হঠাৎ দরজায় নক পড়লো।
মহিলা দরজার
ফুটো দিয়ে দেখলো যে পাশের
বাড়ির অন্ধ
ছেলেটা দাঁড়িয়ে আছে।
মহিলা ভাবলো,আমি তো লেংটা এটা তো আর
ও দেখতে পাবে না। কারণ
ওতো অন্ধ।
মহিলা দরজা খুলে বলল,
কি বাবা কি হয়েছে?
অন্ধ ছেলেটাঃ আন্টি আম্মু
এই
মিষ্টি গুলো পাঠিয়েছে।
মহিলাঃ মিষ্টি কেনো বাবা?
.
অন্ধ ছেলেঃ আন্টি আজ সকাল
থেকে আমি চোখে দেখা শুরু
করেছি..!!
একদিন শিক্ষক জিজ্ঞেস করলেন তার ছাত্রকে, ‘বলো তো দেখি, মুরগি কেন জিরাফের মতো লম্বা হয় না?’
ছাত্র মাথা চুলকে বলল, ‘স্যার, তাহলে তো মুরগি ডিম পাড়ার সাথে সাথে ডিমটা মাটিতে পড়ে ফেটে যেত, আমাদের আর ডিম খাওয়া হতো না!’ -
এক পাগলের অভ্যাস ছিল গুলতি দিয়ে যে কোন কাঁচের জানালা ভাঙ্গার । তাকে ধরে মানসিক চিকিৎসালয়ে নিয়ে আসা হল । এক বছর চিকিৎসার পর ডাক্তারের ধারনা হল রোগ মুক্তি হয়েছে, তাকে ছেড়ে দেয়া যায় । ছাড়বার আগে শেষ পরীক্ষা করার জন্য ডাক্তারের চেম্বারে তাকে ডাকা হল ।
ডাক্তার : স্যার , আমাদের ধারনা আপনি সম্পূর্ন আরোগ্য হয়েছেন । তাই আপনাকে ছেড়ে দেয়া হবে । এবার আপনি বলুন এখান থেকে ছেড়ে দেয়ার পর আপনি কি করবেন ?
পাগল : আমি ! সত্যি বলব ?
ডাক্তার : বলুন ।
পাগল : প্রথমে ভালো একটা স্যুট কিনব । তারপর সেটা পরে আমি তাজমহল হোটেলে যাবো ডিনার খেতে ।
ডাক্তার : গুড, নর্মাল ব্যাপার, তারপর ?
পাগল : তারপর সেখানে সুন্দরী এক সোসাইটি গার্লকে বলব যে, মে আই হ্যাভ এ ড্যান্স উইথ ইউ ?
ডাক্তার : গুড, নর্মাল, তারপর ? পাগল : তারপর তাকে ডিনার খাওয়াবো । মদ খাওয়াবো । ডাক্তার : ঠিক আছে, তারপর ?
পাগল : তারপর তাকে হোটেলের একটা রুমে নিয়ে আসব । নীল আলো জ্বালিয়ে দেবো । স্লো মিউজিক চালিয়ে দেব ।
ডাক্তার : নর্মাল সবকিছু, তারপর ?
পাগল : তারপর ধীরে ধীরে শাড়ী খুলব, ব্লাউজ খুলব , ব্রা খুলব, পেটিকোটটা খুলে ধীরে ধীরে নামিয়ে আনব পা থেকে ।
ডাক্তার : নাথিং রং, তারপর ?
পাগল : এবার মেয়েটির শরীরে বাকী আছে তার আন্ডারওয়ার । এখন ধীরে ধীরে সেই আন্ডারওয়ারটি খুলে নেব আমি ।
ডাক্তার : তারপর ?
পাগল : তারপর আন্ডারওয়ার থেকে ইলাস্টিকের দড়িটা খুলে নেব আমি । এই ইলস্টিক দিয়ে নতুন গুলতি বানাবো । আর সেই গুলতি দিয়ে শহরের যত কাঁচের জানালা আছে সব ভেঙ্গ চুরমার করে দিব আমি ।
ডাক্তার : নিয়ে যাও পেসেন্টকে । বন্ধ করে রাখ ওকে । হি ইজ এজ সিক এজ বিফোর । নো ইমপ্রুভমেন্ট ।