What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (3 Viewers)

গির্জায় কনফেশন চলছে— : ফাদার, আমি একটি মুরগি চুরি করেছিলাম। সেটা নিয়ে আপনি আমাকে পাপমুক্ত করবেন? : না, এভাবে হয়না, তুমি যার মুরগি তাকে ফেরত দিয়ে আসো। : ফেরত দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু মুরগির মালিক ফেরত নিতে চায় না। : সে ক্ষেত্রে তুমি পাপমুক্ত। কারণ তুমি মুরগির মালিককে ফেরত দেওয়ার চেষ্টা করেছিলে। মুরগিচোর খুশিমনে মুরগি নিয়ে বাড়ি চলে গেল। ওদিকে পাদ্রি বাড়ি ফিরে দেখেন তাঁর মুরগিটি নেই।
 
গির্জায় কনফেশন চলছে— : ফাদার, আমি একটি মুরগি চুরি করেছিলাম। সেটা নিয়ে আপনি আমাকে পাপমুক্ত করবেন? : না, এভাবে হয়না, তুমি যার মুরগি তাকে ফেরত দিয়ে আসো। : ফেরত দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু মুরগির মালিক ফেরত নিতে চায় না। : সে ক্ষেত্রে তুমি পাপমুক্ত। কারণ তুমি মুরগির মালিককে ফেরত দেওয়ার চেষ্টা করেছিলে। মুরগিচোর খুশিমনে মুরগি নিয়ে বাড়ি চলে গেল। ওদিকে পাদ্রি বাড়ি ফিরে দেখেন তাঁর মুরগিটি নেই।
 
এক পুলিশ অফিসার সেদিন এক চোরকে হাতেনাতে ধরে ফেলে বলেন, কী রে, কত দিন এ লাইনে কারবার করছিস ? চোরটা বলল- তা দশ বছর পার হল স্যার। অফিসার বলল- এতদিন ধরে চুরি করছিস, একটা শাগরেদ যোগাড় করতে পারিস নি ? : আজকাল যে যুগ পড়েছে স্যার, বিশ্বাসী লোক পাব কোথায় ?
 
দারোগা : ব্যাটার সাহস কত? আম রয়েছি এই থানায় আর হারামজাদা কিনা থানার সামনের বাড়িতেই সিঁধ কেটেছে! কেনরে, হতভাগা? চোর : হুজুর! আমি নতুন চোর। এখনো পিঠের অভ্যাসটা হয় নি। যদি ধরা পড়ি তা হরে আপনি এসে উদ্ধার করবেন, এই ভরসায়ই তো…..
 
হাত বা পায়ের ছাপ, ফেলে যাওয়া ছোরা, এমনকি আধখাওয়া সিগারেটের টুকরোর সূত্র ধরে অপরাধী শনাক্ত করার ঢের নজির রয়েছে। কিন্তু একটি জোঁক থেকে অপরাধীকে ধরা! সে কি যে সে কথা! সাত বছর আগে ডাকাতি হওয়া তাসমানিয়ার একটি গ্রাম থেকে পুলিশ জোঁকটি সংগ্রহ করে। নাদুসনুদুস জোঁকটির পেট চিরে বের করা হয় রক্ত, তারপর করা হয় ডিএনএ পরীক্ষা। ব্যস, মিলে যায় একজনের সঙ্গে। সেই লোকও ছিল জেলেই। পরে অবশ্য সে স্বীকার করেছে, ডাকাতির সময় একটি জোঁক তাকে কামড়েছিল।
 
পুলিশ: এত রাতে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছেন। এর কোনো পরিষ্কার ব্যাখ্যা দিতে পারবেন? অভিযুক্ত: ব্যাখ্যা দিতে পারলে তো স্ত্রীকে বলে বাসাতেই ঢুকে পড়তাম।
 
ফায়ারিং স্কোয়াডে নেওয়া হলো এক কুখ্যাত খুনিকে। গুলি করে মারার আগে তাকে জিজ্ঞেস করা হলো তার শেষ ইচ্ছা কিছু আছে কি না। সে বলল-আছে। ‘কী সেটা?’ ‘আমাকে একটি বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট দেওয়া হোক।’
 
প্রথম পুলিশঃ স্টেডিয়ামে দর্শকেরা যেন দাঙ্গা না বাধায় তা দেখার জন্য কনস্টেবল মালেক সাদা পোশাকে ছিল। দ্বিতীয় পুলিশঃ তারপর? প্রথম পুলিশঃ দাঙ্গা পুলিশের মার খেয়ে এখন সে হাসপাতালে।
 
একটি বাচ্চা মন খারাপ করে একটি ভিডিও দোকানের সামনে বসে আছে। এক পুলিশ সেটা দেখে জিজ্ঞেস করল, ‘কী হয়েছে? মন খারাপ কেন?’ বাচ্চাটি কাঁদো কাঁদোভাবে বলল, ‘সুপারম্যান এখনো বের হয়নি।’ ‘দাঁড়াও, আমি দেখছি ব্যাপারটা’, সঙ্গে সঙ্গে বলল পুলিশ। তারপর চিৎকার করে বলতে থাকল, ‘এই যে সুপারম্যান! তাড়াতাড়ি বের হয়ে এসো, তোমার বাচ্চা কান্না করছে।’
 
থানায় গিয়ে এক ভদ্রমহিলা ইন্সপেক্টরকে বললেন, ‘আমার স্বামী গতকাল আলু কিনতে বাজারে গেছে, এখনো ফেরেনি।’ ইন্সপেক্টরঃ আলুই রান্না করতে হবে এমন তো কোনো কথা নেই, অন্য সবজি রান্না করুন।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top