What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (5 Viewers)

স্বর্গ আর নরকের মধ্যে একটা ফুটবল ম্যাচ খেলা হবে। স্বর্গের বাসিন্দারা তো হেসেই খুন, বলে, ‘সেরা ফুটবলারদের সবাই তো স্বর্গে রয়েছেন, তো তোমরা খেলবে কাকে নিয়ে!’ তাই শুনে নরকের বাসিন্দারা হেসে জবাব দিল, ‘রেফারিরা যে সবাই এখানে, সেটা জানো না!’
 
রেফারি একটি গোল ঘোষণা করার পরপরই গোলরক্ষক চিৎকার করে বলে উঠল, ‘না, এটা কখনোই গোল হয়নি।’ কোনোমতেই গোলরক্ষককে বোঝাতে না পেরে শেষে রেফারির জবাব, ‘কী, এটা গোল হয়নি! ঠিক আছে, এটা গোল হয়েছে কি না, সেটা আজ রাতে টেলিভিশনে খেলার খবর দেখে তারপর বোলো।’
 
খেলা দেখতে দেখতে এক দর্শক সরাসরি রেফারিকে উদ্দেশ করে অপমানজনক মন্তব্য করে বসল। পাশ থেকে রেফারি তা শুনতে পেয়ে একটু দূরে সরে দাঁড়ালেন। কিন্তু সেই দর্শক নাছোড়বান্দা। রেফারির দূরে সরে যাওয়া দেখে এবার বেশ চিৎকার করে রেফারিকে নিয়ে কটূক্তি করতে থাকল সেই দর্শক। রেফারি রেগে অগ্নিশর্মা হয়ে সেই দর্শকের কাছে এসে বললেন, ‘আরে ভাই, আপনি খেলা দেখতে এসেছেন, না মানুষকে বিরক্ত করতে এসেছেন, শুনি? আমি তো বিশ মিনিট ধরে দেখছি আপনি খেলা না দেখে বরং খেলায় গন্ডগোল ঘটাচ্ছেন।’ ‘কেন! আমিও তো দেখছি আপনি খেলায় দায়িত্ব পালন না করে বিশ মিনিট ধরে আমার দিকেই তাকিয়ে আছেন। আপনাকে তো রেফারি পদ থেকে বহিষ্কার করা উচিত।’ দর্শকের সোজা জবাব।
 
এক আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলোয়াড় এক পার্টিতে গিয়ে তাঁর বন্ধুর সঙ্গে কথাবার্তা বলছেন— খেলোয়াড়: ভাবছি, একটা আত্মজীবনী লিখব। বন্ধু: বাহ্, ভালো তো! কবে এটা প্রকাশ করবে তুমি? খেলোয়াড়: আমি আমার মৃত্যুর আগে এটা প্রকাশ করতে চাই না। বন্ধু: তাহলে অনেক দেরি হয়ে যেতে পারে। তোমার ভক্তরা তো এটা পড়তে চাইবে। খেলোয়াড়: কিন্তু আমার সিদ্ধান্তে আমি অনড়। বন্ধু: ঠিক আছে, সমস্যা নেই। আমি তো নিজেও তোমার ভক্ত। তাই এই বইটি তাড়াতাড়ি প্রকাশে আমি তোমাকে সাহায্য করব। তুমি কোনো চিন্তা কোরো না।
 
একটি সহজ গোল আটকাতে না পেরে দলের ম্যানেজারের সঙ্গে গোলরক্ষকের কথা হচ্ছে— গোলরক্ষক: আমি খুব লজ্জিত। ইচ্ছে হচ্ছে নিজেই নিজেকে লাথি মারি। ম্যানেজার: আমি নিশ্চিত, তুমি সেটাও মিস করবে।
 
নিজেদের দল হেরে যাওয়ায় তিন ফুটবল ভক্ত বেশ হা-পিত্যেশ করছে। প্রথম ভক্ত: এই অবস্থার জন্য দলের ম্যানেজারই দায়ী। যদি তিনি দলে নতুন খেলোয়াড় নিয়ে আসতেন, তাহলে জয় আমাদের নিশ্চিত ছিল। দ্বিতীয় ভক্ত: না না, এর জন্য খেলোয়াড়েরাই দায়ী। তারা যদি আরেকটু ভালো খেলে একটা গোল দিতে পারত, তাহলে বিরোধী দলকে কুপোকাত করা যেত। তৃতীয় ভক্ত: আরে ধুর! তোরা যা বলিস না! এর জন্য আসলে আমাদের বাবা-মা দায়ী। বাবা-মা যদি অন্য কোথাও থাকতেন, তাহলে আমাদের অন্য কোথাও জন্ম হতো। তখন আমরা অনেক ভালো একটা ফুটবল দলকে সমর্থন করতাম। তাহলে আর এমন পরাজয় দেখে কাতরাতে হতো না, বুঝলি?
 
বিশ্বকাপ ফুটবল খেলা দেখতে এসে স্টেডিয়ামের দরজায় থাকা একটা বড় পিয়ানো নিয়ে বিটলু ও রাজুর মধ্যে কথা হচ্ছে— বিটলু: জানিস, এই মুহূর্তে স্টেডিয়ামের ওই পিয়ানোটা কিনতে খুব ইচ্ছে করছে। রাজু: তা, হুট করে খেলা দেখতে এসে সংগীতসাধনার ভূতে ধরল কেন তোকে? বিটলু: আরে বোকা, সংগীতসাধনার জন্য নয়, আমার খেলা দেখার টিকিটই তো ওই পিয়ানোর ভেতরে ঢুকে গেছে।
 
ফুটবল খেলায় হাঙ্গামা বাধানোর দায়ে মস্ত এক মুশকো জোয়ান ফুটবল-ভক্তকে আদালতে হাজির করা হয়েছে। পুলিশ বিচারকের কাছে সাক্ষ্য দিচ্ছে, ‘হুজুর, এই ব্যক্তি খেলা শেষে চরম একটা অপরাধ করেছেন।’ এবার বিচারক ওই ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আপনি কী করেছেন যে আপনাকে আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হলো?’ মুখ কাঁচুমাচু করে সেই ভক্ত জবাব দিলেন, ‘জনাব, আমি শুধু পাশের খালের পানিতে একটি পাথর ছুড়ে দিয়েছি, আর তাতেই পুলিশ আমাকে ধরে এনেছে।’ বিচারক বিস্মিত হয়ে বললেন, ‘তাহলে এটা তো তেমন কোনো দোষের কিছু নয়।’ এ কথা শুনে পুলিশ চিৎকার করে উঠল, ‘হুজুর, এই বিশালদেহী অপরাধী যাকে পাথর মনে করে ছুড়ে মেরেছে, সেই পাথরটি ছিল আসলে রেফারি।’
 
১ম বন্ধু: দোস্ত, আমরা একটা ফুটবল ক্লাব করছি। আমাদের ক্লাবের সদস্য হবি? ২য় বন্ধু: হতাম, কিন্তু আমি তো, দোস্ত, ফুটবলের ‘ফ’ও জানি না! ১ম বন্ধু: আরে, তাতে কোনো সমস্যা নেই। আমাদের তো একটা রেফারিও দরকার।
 
অফসাইডের সংকেত পেয়ে রেগে কাঁই হয়ে চিৎকার করে ফুটবল দলের অধিনায়ক রেফারিকে বলল, ‘আমি যদি বলি তুমি একটা কানা রামছাগল, উল্লুক, পাঁঠা, ধামড়া গাধার বিষ্ঠা, তাহলে কী হবে?’ রেফারি: তোমাকে আমি লাল কার্ড দেখাতে বাধ্য হব। অধিনায়ক: আর আমি যদি মুখে না বলে মনে মনে ভাবি, তাহলে? রেফারি: তাহলে তো আর আমার কিছু করার নেই। অধিনায়ক: ও আচ্ছা, তো আমাকে একটু ভাবার সময় দাও দেখি।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top