What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (3 Viewers)

রাত তখন ১১টা। বাইরে প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে। এমন সময় খাবারের দোকানে খেতে এলেন ইদ্রিস সাহেব। দোকানদার: কিছু মনে করবেন না স্যার, আপনি কি বিবাহিত? ইদ্রিস সাহেব: তো তোমার কী মনে হয়? আমি কি আমার মায়ের সঙ্গে ঝগড়া করে এই ঝড়ের রাতে বাইরে খেতে এসেছি?
 
আবুল মিঞা ফলের দোকানদার। একদিন তাঁর দোকানে এলেন এক অদ্ভুত ক্রেতা। ক্রেতা: আমাকে এক কেজি আপেল দিন তো। প্রতিটা আপেল আলাদা আলাদা প্যাকেটে দেবেন। আবুল মিঞা তা-ই করলেন। ক্রেতা: হু, এবার আমাকে এক কেজি আম দিন। এ ক্ষেত্রেও প্রতিটা আম ভিন্ন ভিন্ন ঠোঙায় দেবেন। আবুল মিঞা তা-ই করলেন। ক্রেতা তখন দেখছিলেন, আবুল মিঞার দোকানে আর কী কী আছে। আবুল চটজলদি দুই হাতে আঙুরগুলো আড়াল করে বললেন, ভাই, আমি আঙুর বিক্রি করি না!
 
ফুটবল এমন একটা খেলা যারা হালি হালি গোল দেয় (স্ট্রাইকার) তাদের সবাই চিনে, আর যারা ডজন ডজন গোল ফেরায় (ডিফেন্ডার) তাদের কেও গুনেও না চিনেও না। আজব!
 
কদিন পরেই বিশ্বকাপের ফাইনাল! এমন সময় পত্রিকায় দেখা গেল একটি বিজ্ঞাপন। ‘ফাইনাল ম্যাচের দুটি টিকিট আছে, এমন পাত্রী চাই। আগ্রহীরা ছবি পাঠান। পাত্রীর নয়, টিকিটের!’
 
ভিড় ঠেলে স্টেডিয়ামে ঢুকেছে জনি। গ্যালারিতে দেখা হলো সবুজের সঙ্গে। ‘কিরে সবুজ, তুই এখানে? টিকিট পেলি কোথায়?’ ‘বড় ভাইয়ার কাছ থেকে পেয়েছি।’ ‘তাই নাকি? তা ভাইয়া কোথায়?’ ‘বাসায়। তাঁর হারানো টিকিটটা খুঁজছে!’
 
ভিড় ঠেলে স্টেডিয়ামে ঢুকেছে জনি। গ্যালারিতে দেখা হলো সবুজের সঙ্গে। ‘কিরে সবুজ, তুই এখানে? টিকিট পেলি কোথায়?’ ‘বড় ভাইয়ার কাছ থেকে পেয়েছি।’ ‘তাই নাকি? তা ভাইয়া কোথায়?’ ‘বাসায়। তাঁর হারানো টিকিটটা খুঁজছে!’
 
ফুটবল ম্যাচ শেষে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। খেলাসংশ্লিষ্ট সবাই হাজির হয়েছে সেখানে। এমন সময় দেখা গেল একজন আগন্তুককে। গোমড়া মুখে আশপাশে ঘুরছিল সে। কেউ একজন প্রশ্ন করল, ‘কে আপনি?’ লোকটি উত্তর দিল, ‘আমি রেফারির বন্ধু।’ উপস্থিত খেলোয়াড়েরা চোখ কপালে তুলে বলল, ‘রেফারিদের বন্ধুও থাকে!’
 
অফিসের বস কর্মচারীদের বললেন, ‘আমি ক দলের সমর্থক। তোমাদের মধ্যে যারা ক দলের সমর্থক, হাত তোলো দেখি।’ কর্মচারীরা কেউই বসকে চটাতে চায় না। ঝটপট সবাই হাত তুলল, একমাত্র মামুন ছাড়া। বস কড়া গলায় বললেন, ‘মামুন, তুমি ক দলের সমর্থন করো না! তাহলে তুমি কোন দলের সমর্থন করো?’ ‘খ দল স্যার।’ জবাব দিল সে। ‘কেন?’ ‘স্যার আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধু শুভ আর বাবুল খ দলের সমর্থন করে। তাই…’ ‘আচ্ছা। যদি বলি শুভ আর বাবুল দুজনই আস্ত বেকুব আর আহাম্মক, তবু তুমি খ দলেরই সমর্থন করবে?’ ‘মনে হয় না স্যার। বেকুব আর আহাম্মক হলে ওরাও নিশ্চয়ই আপনার মতো ক দলকেই পছন্দ করত!’
 
কথা হচ্ছিল তিন সমর্থকের মধ্যে। নিজেদের দলের ব্যর্থতা নিয়ে কথা বলছিল তারা। প্রথম সমর্থক: কত দিন হয়ে গেল, আমরা জয় দেখি না। সব দোষ দলের ম্যানেজারের। সে যদি ভালো খেলোয়াড়দের দলে নিত, আজ এ অবস্থা হতো না। দ্বিতীয় সমর্থক: নাহ। দোষটা খেলোয়াড়দের। তারা নিয়মিত অনুশীলন করে না। নিজেদের ঠিকমতো তৈরি করতে পারলে তারা ঠিকই জয় পেত। তৃতীয় সমর্থক: আমি মনে করি, দোষটা আমার বাবা-মায়ের। তারা যদি এই শহরে না থেকে অন্য কোথাও থাকত, আমিও নিশ্চয়ই অন্য কোনো দলের সমর্থক হতাম। অন্তত জয়ের দেখাটা পেতাম!
 
ধারণা করা হয়, এটি একটি সত্যি ঘটনা। এমআইটির একজন ছাত্র প্রতিদিন সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠে হাজির হতেন। তাঁর হাতে থাকত শস্যদানা আর একটা বাঁশি। মাঠ ঘুরে ঘুরে তিনি শস্যদানা ছিটিয়ে দিতেন আর বাঁশি বাজাতেন। মাঠজুড়ে পাখিরা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খেত সেই শস্যদানা। একই কাজ ছাত্রটি করে গেছেন টানা তিন মাস। কাণ্ডটা ঘটল সেদিন, যেদিন মাঠে একটি ফুটবল ম্যাচের আয়োজন করা হলো। খেলার শুরুতে রেফারি বাঁশি বাজাতেই ঘটল বিপত্তি। মাঠ থেকে পাখি সরাতে গিয়ে খেলা শুরু হতে সেদিন আধ ঘণ্টা দেরি হয়েছিল!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top