What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (3 Viewers)

ঘোড়দৌড়ে হেরে গেছে একটি ঘোড়া। রেগেমেগে জকিকে পাকড়াও করলেন এক ক্ষুব্ধ সমর্থক। সমর্থক: তুমি কি এর চেয়ে জোরে দৌড়াতে পারতে না? জকি: পারতাম। সমর্থক: তাহলে দৌড়ালে না কেন? জকি: কারণ, আমাকে ঘোড়ার ওপর বসে থাকতে বলা হয়েছে!
 
গলফ খেলছিল রাকিব। এমন সময় সেখানে উপস্থিত বন্ধু সজীব। সজীব: রাখ তোর খেলা। চল, আমরা রেস্তোরাঁ থেকে খেয়ে আসি। রাকিব: এখন যেতে পারব না। আমাকে ঠিক জায়গায় বলটা ফেলতে হবে। ওই যে দেখ, আমার কোচ দাঁড়িয়ে আছেন। সজীব: তোর কোচ তো উল্টো দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। তিনি দেখবেন না। চল, আমরা চলে যাই। রাকিব: দেখবেন না বলেই তো খেলছি। আমি চেষ্টা করছি বলটা কোচের মাথায় ফেলতে!
 
দৌড় প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছে রুস্তম। বন্ধুদের নিয়ে রেস্তোরাঁয় খেতে গেল সে। এদিকে রেস্তোরাঁর দারোয়ান তাঁদের প্রবেশপথে আটকে দিল। বলল, ‘দুঃখিত স্যার, আপনি হাফপ্যান্ট পরে এসেছেন। হাফপ্যান্ট পরে আমাদের রেস্তোরাঁয় প্রবেশ নিষেধ।’ রুস্তম: ব্যাটা বুদ্ধু, কত বড় সাহস! আমাকে আটকে দিস! তুই জানিস আমি কে? আমি বিখ্যাত দৌড়বিদ রুস্তম। দারোয়ান: তাহলে তো ভালোই হলো। এক দৌড়ে বাসা থেকে ফুলপ্যান্টটা পরে আসুন!
 
এক আম্পায়ারের কাণ্ড-কীর্তি মোটেই পছন্দ হচ্ছিল না দর্শকদের। পুরো গ্যালারি থেকেই দুয়োধ্বনি ভেসে আসছিল, ‘এই ব্যাটা আম্পায়ার… ভুয়া… বের হ… আহা, নিশ্চিত আউটটা দিল না…।’ একপর্যায়ে মাঠ থেকে বেরিয়ে গ্যালারিতে গিয়ে বসলেন আম্পায়ার। পাশ থেকে এক দর্শক বললেন, ‘কী ব্যাপার, আপনিও দর্শক হয়ে গেলেন নাকি?’ আম্পায়ার: না মানে… আপনাদের চিৎকার-চেঁচামেচি শুনে মনে হলো, এখান থেকেই বোধ হয় খেলাটা ভালো দেখা যায়!
 
খেলার মাঝপথে এক ফিল্ডারকে বললেন আম্পায়ার, ‘অনেকক্ষণ ধরে লক্ষ করছি। এখন আর না বলে পারছি না। তুমি ব্যাটসম্যানকে ভেংচি কেটে বিরক্ত করছ কেন?’ ফিল্ডার: আমিও অনেকক্ষণ ধরে লক্ষ করছি। এখন আর না বলে পারছি না। ক্রিজে কী হচ্ছে, সেদিকে আপনার একেবারেই মনোযোগ নেই!
 
ব্যাটসম্যানের কবজির একটু ওপরে বল লেগে ক্যাচ উঠল। ফিল্ডার বল ধরতেই আম্পায়ার এক আঙুল তুলে ঘোষণা দিলেন, আউট! ব্যাটসম্যান: সে কী! বল তো আমার হাতে লাগেনি! আউট হলাম কী করে? আম্পায়ার: আগামীকালের খেলার খবর পাতা দেখে নিয়ো!
 
বোল্ড! ব্যাটসম্যান: সে কী! আমি এ আউট মানি না। বল তো উইকেট স্পর্শই করেনি। সম্ভবত বাতাসে উড়ে বেল পড়ে গেছে। আম্পায়ার: তোমার বাতাসকে বলো, তোমাকেও যেন উড়িয়ে মাঠের বাইরে নিয়ে ফেলে।
 
রাজা নেমেছেন ক্রিকেট খেলতে। অন্য রাজ্যের এক অতিথি হলেন বোলার। বোলার বল ছুড়লেন, বল লাগল রাজার পায়ে। চিৎকার করে উঠলেন বোলার, ‘হাউজ দ্যাট!’ আম্পায়ার: জাহাঁপনা, আমার মনে হয়, এই মুহূর্তে প্রাসাদের অভ্যন্তরে গিয়ে রাজকার্যে মনোনিবেশ করা আপনার জন্য একান্ত জরুরি। রাজা: কী বলছ, ঠিক বুঝতে পারছি না। সহজ করে বলো। আম্পায়ার: জাহাঁপনা আপনি আউট!
 
চিৎকার করে এলবিডব্লিউর আবেদন করল বোলার, ‘হাউজ দ্যাট!’ এদিকে ব্যাটসম্যান তখন পায়ে বল লেগে ব্যথায় কোঁকাচ্ছে। ধীর পায়ে ব্যাটসম্যানের দিকে এগিয়ে গেলেন আম্পায়ার। বললেন, ‘হাঁটতে পারবে তো?’ ব্যাটসম্যান: হুম। রানার লাগবে না। আমি রান করতে পারব। আম্পায়ার: রান করতে হবে না। হেঁটে হেঁটে প্যাভিলিয়নে ফিরতে পারলেই হবে। তুমি আউট।
 
এক দেশের ক্রীড়ামন্ত্রী আর ক্রিকেট বোর্ডের প্রধানের মধ্যে কথা হচ্ছে। ক্রীড়ামন্ত্রী: ক্রিকেট ম্যাচ জেতায় আপনাদের অভিনন্দন। বোর্ডপ্রধান: অভিনন্দন পলকে দিন। সে আমাদের পরাজয় থেকে বাঁচিয়েছে। ত্রীড়ামন্ত্রী: সে আমাদের ব্যাটসম্যান, নাকি বোলার? বোর্ডপ্রধান: সে একজন আম্পায়ার!
 

Users who are viewing this thread

Back
Top