What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

Bangla joks (3 Viewers)

আমার এক কাজিন তার মাকে প্রশ্ন করছে, মা, তুমি কাকে বিয়ে করেছ? মা: কেন! তোর বাবাকে? ছেলে: আর বাবা কাকে বিয়ে করেছে? মা: কেন! আমাকে? ছেলে: ও আচ্ছা! বুঝতে পেরেছি। নিজেরা নিজেরা!
 
এতো গুলো একসঙ্গে না লিখে আলাদা thread হলে পড়তে সুবিধা হয়। কারণ একনাগাড়ে যেকোনো জিনিস পড়তে ইচ্ছা করে না। অনেকগুলো পুরোনো জোকস এর সংগ্রহ। কিছু অবশ্যই নতুন।
 
কোচিংয়ে ইংরেজি পরীক্ষা চলছিল। শিক্ষক ছিলেন একজন ভাইয়া, অর্থাৎ ইউনিভার্সিটিতে পড়েন। পরীক্ষা ঠিকভাবেই চলছিল। এমন সময় এক ছাত্রী বলল, ‘ভাইয়া, চিঠি দেওয়ার কথা ছিল, চিঠি তো দিলেন না।’ ভাইয়া তো ওর কথা শুনে থ। অন্যরাও চুপ। সবাই ভাবছে, মেয়েটা কী বলে! চিঠি! অবশ্য একটু পরই রহস্য ভাঙল। পরীক্ষায় চিঠি দেওয়ার কথা ছিল, তা না দিয়ে দরখাস্ত দেওয়া হয়েছে বলেই সেই সুবোধ বালিকা এ কথাটি বলেছিল।
 
আমি যে ছেলেটাকে পড়াই, সে কেজিতে পড়ে। খুব দুষ্টু। পড়ার মাঝখানে একদিন হঠাৎ সে বলে উঠল, ‘স্যার, বাথরুমে যাব।’ বলে সে বাথরুমে চলে গেল। কিন্তু বাথরুম শেষ করে সে প্যান্ট না পরেই বের হলো। এটা দেখে তার মা তাকে বললেন, ‘শিক্ষকের সামনে প্যান্ট ছাড়া এসেছ, লজ্জা করে না?’ মা তাকে প্যান্ট পরিয়ে দিচ্ছেন। হঠাৎ সে প্যান্টটা না পরে আমার দিকে তার পেছন দিক দেখিয়ে হাত বোলাতে বোলাতে বলল ‘আল ইজ ওয়েল।’
 
আমার স্যার কোরবানির গরু কিনে ট্রলারে করে বাড়ি ফিরছিলেন, সঙ্গে তাঁর চাচাও ছিলেন। তো চাচা তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘বাবা, তুমি কি সাঁতরাইয়া নদীডা পার হইতে পারবা? যদি পার তাহলে এবার তুমারে ডাবল সেলামি দিমু।’ স্যার দুই গাল হেসে বললেন, ‘চাচায় যে কী বলেন না! আমি হচ্ছি বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। আমি নামলে তো নদীর পানিই থাকব না।’ কেন? ‘আরে নামলি তো খাতি খাতিই সব পানি শেষ কইরে ফেলব।’ উল্লেখ্য, স্যার সাঁতার জানেন না।
 
কলেজ শেষে বন্ধুরা আড্ডা দিচ্ছিলাম। খেয়াল করলাম, একটা মেয়ে (সুন্দরী) কিছু একটা খোঁজ করছে। হঠাৎ সাজু উঠে বলল, ‘যাই, মেয়েটিকে সাহায্য করি।’ সাজু গেল এবং খুব দ্রুত ফিরে এল। ওকে নার্ভাস দেখাচ্ছিল। বললাম, ‘কিরে!’ ও বলল, ‘দোস্ত, “ক্যান আই হেল্প ইউ” বলতে গিয়ে “ক্যান ইউ হেল্প মি” বলে ফেলছি।’ ওর অবস্থা দেখে আমরা হাসতে হাসতে শেষ। সাজুকে আরও বেশি নার্ভাস দেখাচ্ছিল।
 
ছাত্রাবাসে নিজের ব্যবহারের আয়নার পেছনের কাগজে মজা করে লিখে রেখেছিলাম, ‘এটা উল্টিয়ে দেখুন, একটা বানরকে দেখা যাবে।’ এক দিন ছাত্রাবাস পরিদর্শনে এলেন এক স্যার। তিনি এই লেখাটি জোরে জোরে পড়ে আয়না উল্টিয়ে দেখে আমার দিকে উল্টো প্রশ্ন ছুড়লেন, ‘কই বানর?’ বলেই স্যার খুব লজ্জা পেয়ে গেলেন।
 
রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়েছি বান্ধবীরা মিলে। পাশের টেবিল থেকে কথোপকথন ভেসে এল। ছেলে: সত্যি করে বলো না, তুমি কি বিবাহিতা? মেয়ে: কেন? কী হয়েছে? ছেলে: কাল রাতে তোমার ফোন কে ধরেছিল? তোমার হাজবেন্ড? মেয়ে: ছি! ও তো আমার ছেলে। ছেলে: ও, তাই বলো!
 
আমাদের স্কুলের কম্পিউটার একবার চুরি হয়ে গেল। এ কথা শুনে আমাদের হেড স্যার তো থ! তিনি কম্পিউটার রুমে গিয়ে কম্পিউটারের মনিটর দেখে বলে উঠলেন, ‘কই কম্পিউটার চুরি হয়েছে? এই তো কম্পিউটার।’ ঘটনা হলো চোর মনিটর ছাড়া সবই নিয়ে গিয়েছিল।
 
রাঙামাটি সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞানের মৌখিক পরীক্ষায় এক ছাত্রকে শিক্ষক জিজ্ঞেস করলেন, ‘গ্যালিলিওর পড়ন্ত বস্তুর সূত্র কে আবিষ্কার করেন?’ ছাত্র কিছুক্ষণ ভেবে বলল, ‘নিউটন।’
 

Users who are viewing this thread

Back
Top