প্রকাশক: হাতের লেখা কী বিচ্ছিরি আপনার! উপন্যাসটা হাতে না লিখে কম্পিউটারে কম্পোজ করতে পারলেন না? লেখক: কম্পিউটার কম্পোজ করতে জানলে কি আর উপন্যাস লিখে বেড়াই?
খদ্দের: একটা প্যান্ট বানাব, কত দিন লাগবে বানাতে? দর্জি: এক মাস লাগবে স্যার। খদ্দের: কী বলেন! ঈশ্বর পুরো পৃথিবীটা বানাল সাত দিনে, আর আপনার একটা প্যান্ট বানাতে এক মাস লাগবে? দর্জি: তাড়াহুড়ার কাজ ভালো হয় না স্যার। দেখেন না পৃথিবীর কী হাল!
যুদ্ধের ময়দানে পা রাখার ঠিক আগের মুহূর্তেই সৈনিকদের বোঝাচ্ছেন কর্নেল সাহেব, ‘মনে রাখবে, যে তোমাদের জীবন অতিষ্ঠ করে ছেড়েছে, দিনের পর দিন যে তোমাদের ক্ষতি করে যাচ্ছে, যুদ্ধ থেকে আজ পর্যন্ত তোমরা যার জন্য শান্তিতে একটু বসার সুযোগও পাওনি, আজ তোমরা সেই শত্রুর মুখোমুখি হচ্ছো। জীবন দিয়ে লড়বে। শত্রুর শেষ দেখে তবেই ফিরবে।’ তড়াক করে লাফিয়ে উঠল এক সৈন্য; বলল, ‘আমি জানতাম, আমাদের বাবুর্চি হারামজাদা ওই পক্ষের হয়ে কাজ করছে!’
বিউটি পার্লারের গেটের পাশে সাইনবোর্ড লাগানো, ‘এই পার্লারের গেট দিয়ে কোনো সুন্দরী মেয়েকে বের হতে দেখলে মনের ভুলেও শিস বাজাবেন না, কেননা সে কিন্তু আপনার দাদিও হতে পারে!’
দুই বন্ধুর সংলাপ: —মন খারাপ কেন তোমার? —আমার বাসার আরশোলাগুলো প্রতিবেশীর আরশোলাদের সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। —তাই নাকি! তো যুদ্ধের ফলাফল কী? —আমার বাসার আরশোলারা জিতেছে। —এ তো খুব ভালো খবর! —ভালো খবর! কাল ওরা দুই হাজার যুদ্ধবন্দীকে নিয়ে এসেছে আমার বাসায়।
এক লোক বসে খাবার খাচ্ছে গোগ্রাসে। একটু দূরে বসে আছে ক্ষুধার্ত বেড়াল। সে বলল: —ম্যাও। লোকটা নির্বিকার। বেড়াল আবার বলল: —ম্যাও। কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাল না লোকটি। বেড়াল তখন মরিয়া হয়ে বলল: —এই যে ভাই, ম্যাও-ম্যাও! কথা কি কানে যাচ্ছে না? ঠসা নাকি, ভাই, আপনি?