সিজনাল জ্বর, ঢাকায় প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই সবারই হচ্ছে। আমার আম্মারও গতকাল ১০৪ পার হয়েছিলো। এখন মোটামুটি কম আছে। বাচ্চা মানুষ ধকল নিতে পারেনি, বাচ্চাদের ১০৪ মানে অনেক। যেখানে বড়রাই এই ধকল সামলাতে হিমসিম খায়, সেখানে ওর পক্ষে সহ্য করাটা আসলেই খুব কঠিন। আশাকরি তেমন খারাপ কোন কিছু নয়। দুশ্চিন্তা করবেননা। ইনশাআল্লাহ বাবাটা দ্রুত সুস্থ হয়ে যাবে
আমার ছোটটারও পরশুদিন হঠাৎ ১০২ জ্বর উঠেছিলো। পরে ২চামচ নাপা সিরাপ খাওয়ানোর পরে সকাল থেকে সুস্থ্য। কিন্তু এরপর থেকে প্রতি রাতে সে ঘুমের মধ্যে ভয়ে কেঁদে উঠে।
আমার ছোটটারও পরশুদিন হঠাৎ ১০২ জ্বর উঠেছিলো। পরে ২চামচ নাপা সিরাপ খাওয়ানোর পরে সকাল থেকে সুস্থ্য। কিন্তু এরপর থেকে প্রতি রাতে সে ঘুমের মধ্যে ভয়ে কেঁদে উঠে।
ডাক্তারও সে কথাই বললো। গতোকাল সন্ধ্যায় বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখিয়েছিলাম। ভয়ের তেমন কিছু নেই বললেন। কোনো টেস্ট দেননি। সাধারন প্যারাসিটামল দিয়েছেন। জ্বর যদি আরো দুদিন থাকে, সেক্ষত্রে তৃতীয়দিন থেকে একটা এন্টিবায়োটিক লিখে দিয়েছেন খাওয়ানোর জন্য। এর মাঝে জ্বর কমে গেলে কিংবা সেরে গেলে আর এন্টিবায়োটিক খেতে হবে না। এই ডাক্তারের প্রতি আমার বরাবরই আস্থা বেশী। সাধারণত ওনি কোনো টেস্ট দেন না। আর ওষুধও খুব সীমিত প্রয়োগ করেন। আগামী বৃহস্পতিবারে অবস্থার আপডেট জানাতে বলেছেন। এখন আলহামদুলিল্লাহ জ্বর প্রায় নেই বললেই চলে। দোয়া করবেন।
আমার ছোটটারও পরশুদিন হঠাৎ ১০২ জ্বর উঠেছিলো। পরে ২চামচ নাপা সিরাপ খাওয়ানোর পরে সকাল থেকে সুস্থ্য। কিন্তু এরপর থেকে প্রতি রাতে সে ঘুমের মধ্যে ভয়ে কেঁদে উঠে।
এইধরনের সমস্যা সাধারণত শারীরিক দুর্বলতা এবং কোন কিছু দেখে ভয় পেয়ে থাকলে তার কারণে হয়ে থাকে। দুধ, ডিম ও ফলের বিকল্প নেই আর সম্ভব হলে ঘুমাতে যাওয়ার আগে সুরা ফাতিহা একবার ও আয়াতুল কুরসি তিনবার পড়ে বিসমিল্লাহ বলে ফু দিয়ে খাইয়ে দিবেন। মহান আল্লাহ বাবাটাকে সকল প্রকার বালা মুসিবত থেকে মুক্ত রাখুন