What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

আসুন নির্জনে আড্ডা মারি-২০২১ (6 Viewers)

Status
Not open for further replies.
এক্ষেত্রে বেশীরভাগ লোকই মনে হয় দায়ে পড়ে বেপরোয়া হতে বাধ্য হয়...



জি না মামা, এই পরিস্থিতি এখন বলতে পারেন, কিন্তু প্রথম লকডাউনে সবার ক্ষেত্রে
এইটা প্রযোজ্য ছিল না, তখন প্রায় সকলের কম বেশি সামর্থ্য ছিল কিছুটা দিন সেই
লকডাউন সফল করবার, আর যাদের ছিল না তাদের সাহায্য করার সামর্থ্য সরকারের
ছিল, কিন্তু বর্তমানে সরকার ও সাধারন মানুষ সকলেই প্রায় জমানো অর্থ শুননের পথে
তাই এই দায়ে পরার বিষয়টা এখন যতটা কঠিন তখন ততটা একদমি ছিল না।
 
নিয়মিত চর্চ্চার মাধ্যমে আপনি ইচ্ছে করলে তিন ঘন্টার ঘুম এক ঘন্টায় সেরে নিতে পারবেন। আমরা যে যতোটুকু সময়ই ঘুমাই না কেনো, পুরোটা সময় আসলে পিউর ঘুমের মাঝে থাকি না। যেটুকু সময় পিউর ঘুম হয় শরীর সেটুকু সময়কে বিশেষভাবে কাউন্ট করে নেয়। আর এটাই শরীরের জন্য উপযুক্ত। এই পিউর ঘুমটুকু যদি আমরা শুরুতেই ঘুমিয়ে নিতে পারি, তবে কম সময় ঘুমিয়েও অনেক বেশী শারীরিক ক্লান্তি অপসারণ করা সম্ভব।



জি মামা, সময়নিষ্ঠ হওয়ার আমার একটা অভ্যাস আছে, চেষ্টা করি কথা দিলে কথা রাখার, আর তাই
আমি যাত্রার সুরুতে দেরি করে দিনটা মাটি করতে চাই না। সময় মত বেরলে হাতে সময় নিএ কাজ
করা যায়, যদি কোন অযাচিত সমস্যা আসে তাকে কাটানোর সময় পাওয়া যায়, তাই ঘুম টা একটু
আয়ত্তে রাখার চেষ্টা করি। যদি রাত্রে ঘুম কম হয় তাহলে যাত্রার সময় বাসে ট্রেনে সেই ঘুম একটু
পুষিয়ে নিতে চেষ্টা করি, এতে হালকা মাথায় কাজ করা যায়। শারীরিক ক্লান্তি ও মানসিক ক্লান্তি দুটাই
খুব ক্ষতিকর। কাজের সময় প্রচুর অসুবিধা হয়।
 
আমার কেনো জানি এখনো মনে হয় এটা আমাদের কর্মফল। সাবধানতা অবলম্বনের কোনো বিকল্প নেই। তবে তার চাইতেও বড় যেটা প্রয়োজন সেটা হলো, প্রভুর বিশেষ অনুকম্পা। উপরওয়ালার দয়া ছাড়া আমরা কিছুতেই এর থেকে মুক্তি পাবো না।

ওপরওয়ালা ইস্বর কিন্তু নিজে কিছুই করেন না। তিনি আমাদের মাধ্যমে সঠিক কাজটি করিয়ে
নিতে চান, আই শেষ অবধি বিষয়টা আমাদের কর্ম ফলেই এসে দারায়। ইস্বর নিজে এসে কিন্তু
ভ্যাকসিন তরি করেন না বা রোগ মুক্তি করেন না, তিনি আমাদের সেই বিদ্যা, গ্যান ও দক্ষতা
দেন যার মাধ্যমে আমরাই সেটি করি। তাই আমাদের উচিৎ সেই ঈশ্বরের বিদ্যা, গ্যান ইত্যাদি
সঠিক ভাবে সঠিক যায়গায় ব্যবহার করা।
আসলে সকল খারাপ সকল পাপ আমাদের মদ্ধেই। আমরাই সব জেনেও অল্প স্বার্থে ভুল কাজ
করি ও বিপথে চালিত হই। সেটি যত ছোট হোক বা বড়, কর্মের ফল ফিরে আসেই।
 
কাল সারাদিন কাজে বেশ বেস্ত ছিলাম, সেই কাজের পথে তোলা কিছু ছবি থাকল এখানে।

প্রকৃতির ছবি বেশ উপভোগ করেছি
 
জি না মামা, এই পরিস্থিতি এখন বলতে পারেন, কিন্তু প্রথম লকডাউনে সবার ক্ষেত্রে
এইটা প্রযোজ্য ছিল না, তখন প্রায় সকলের কম বেশি সামর্থ্য ছিল কিছুটা দিন সেই
লকডাউন সফল করবার, আর যাদের ছিল না তাদের সাহায্য করার সামর্থ্য সরকারের
ছিল, কিন্তু বর্তমানে সরকার ও সাধারন মানুষ সকলেই প্রায় জমানো অর্থ শুননের পথে
তাই এই দায়ে পরার বিষয়টা এখন যতটা কঠিন তখন ততটা একদমি ছিল না।

আপনি ঠিকই বলেছেন, মামা।
প্রথমবার ব্যাপারটা সহজ ছিলো।
তবে দায়ে পড়ে বেপরোয়া হবার কথাটা আমি এবারের প্রসঙ্গে বলেছিলাম...
 
জি মামা, সময়নিষ্ঠ হওয়ার আমার একটা অভ্যাস আছে, চেষ্টা করি কথা দিলে কথা রাখার, আর তাই
আমি যাত্রার সুরুতে দেরি করে দিনটা মাটি করতে চাই না। সময় মত বেরলে হাতে সময় নিএ কাজ
করা যায়, যদি কোন অযাচিত সমস্যা আসে তাকে কাটানোর সময় পাওয়া যায়, তাই ঘুম টা একটু
আয়ত্তে রাখার চেষ্টা করি। যদি রাত্রে ঘুম কম হয় তাহলে যাত্রার সময় বাসে ট্রেনে সেই ঘুম একটু
পুষিয়ে নিতে চেষ্টা করি, এতে হালকা মাথায় কাজ করা যায়। শারীরিক ক্লান্তি ও মানসিক ক্লান্তি দুটাই
খুব ক্ষতিকর। কাজের সময় প্রচুর অসুবিধা হয়।

আপনার কর্মপদ্ধতি আমার খুবই ভালো লেগেছে, মামা।
 
কাল সারাদিন কাজে বেশ বেস্ত ছিলাম, সেই কাজের পথে তোলা কিছু ছবি থাকল এখানে।


ভালো হয়েছে।
অনেক ধন্যবাদ, মামা।
 
Status
Not open for further replies.

Users who are viewing this thread

Back
Top