ঘুম একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময় যা আমাদের শরীরের পুনরুদ্ধার করে এবং মানসিক স্বাস্থ্যকে সমৃদ্ধ করে। স্বাস্থ্যের সম্পূর্ণতার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে, সঠিক পরিমাপে উপযুক্ত ঘুমের প্রতি পরিমাণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বের বহু প্রমিনেন্ট স্বাস্থ্য সংস্থা পরামর্শ দেয় যে প্রতিদিন কমপক্ষে 7-8 ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন রয়েছে। বিশেষত, ঘুমের সুনির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান পূর্বানুমান করে যে, বাংলাদেশে ঘুমের জন্য প্রতিদিন গড়ে মাত্র 6.8 ঘণ্টা সময় অনুমোদিত।
ঘুম ব্যবস্থাপনা এবং নিয়মিত ঘুমের গুরুত্ব মেনে নিতে প্রাথমিক এবং প্রধান কারণ হল সঠিক শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের সংরক্ষণ। নিয়মিত ঘুম প্রাপ্ত করা শরীরের পুনরুদ্ধার এবং পুনঃশক্তিকরণ প্রক্রিয়াকে বাড়াতে সাহায্য করে এবং মানসিক চাপ ও বিপদগুলির সামনে মুখোমুখি হওয়ার মুখোমুখি সাহায্য করে।
ঘুমের ভালো গুণ প্রাপ্ত করার জন্য একটি নিয়মিত ঘুমের প্রণালী অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এটি হতে পারে স্বাভাবিক ঘুমের প্রতিষ্ঠান, সঠিক ঘুমের সময়ে শব্দনীরব ও মাধুর্যপূর্ণ ভাতা, ঘুমের আগে মোবাইল বা কম্পিউটার ব্যবহারের সংবিধান এবং রিল্যাক্সেশন পর্যায়ে যোগাযোগ যেমন গর্ভাবস্থার আগে গর্ভাবস্থার সময়ে সঠিক পরিষ্কারতা ও শীতকালের জন্য কাপড় ব্যবহার ইত্যাদি।
স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে, ঘুম একটি অসংখ্য উপকারী ফল প্রদান করে। এটি স্বাস্থ্যগত দীর্ঘজীবনের অনুমানিত বেড়ে নেওয়ার সহায়ক, প্রতিষ্ঠানকে নিরাপদ ও আরো কার্যকর করে, মানসিক চাপ এবং অত্যাচারের মানসিক দক্ষতা করে এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।
তারপরও, অনেক মানুষ ধরে নেন যে, সঠিক ঘুমের প্রণালী অনুসরণ করা খুব কঠিন হতে পারে, সহজ নয়। তবে, প্রতিটি ব্যক্তির জন্য এটি সম্ভব এবং প্রায় প্রতিটি ব্যক্তি ঘুমের প্রণালী সংশোধন করতে পারে যাতে সুস্থ ও সুখী জীবন উপভোগ করতে পারে।
সুতরাং, স্বাস্থ্যের সুখস্বল্পতার পরিপ্রেক্ষিতে, স্বাস্থ্যগত ঘুমের সঠিক পরিমাপে উপকারিতা এবং ঘুমের প্রণালী অনুসরণ করা জরুরি এবং প্রয়োজনীয়।
